সোয়াত থেকে জঙ্গিদের আত্মীয় সন্দেহে ২৫টি পরিবার বহিষ্কার
পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকা থেকে তালেবান যোদ্ধাদের আত্মীয় সন্দেহে প্রায় ২৫টি পরিবারের ১৩০ জনকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তারা সামরিক বাহিনীর পাহারাধীন একটি শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার কর্মকর্তা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা এ কথা জানান। তাঁরা বলেন, সন্দেহভাজন তালেবান জঙ্গিদের আত্মীয় হওয়ার কারণে বহিষ্কারের শিকার হয়েছে পরিবারগুলো।
গত বছর সোয়াত উপত্যকাকে তালেবান জঙ্গি মুক্ত করতে অভিযান চালায় সামরিক বাহিনী। বর্তমানে এলাকাটির নিরাপত্তা দেখভালের দায়িত্বও তাদের। সম্প্রতি সেখানে স্থানীয় শান্তি কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্য ও সম্প্রদায়ের নেতাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।
সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল আখতার আব্বাস জানান, প্রায় ২৫টি পরিবারের ১৩০ জন সদস্যকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একটি জিরগা (স্থানীয় পরিষদ) তাদের বহিষ্কার করে। কারণ তাদের ভয়, পরিবারগুলো এখনো জঙ্গিদের সহায়তা করে যাচ্ছে। সম্প্রতি সেখানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড শুরু করেছে জঙ্গিরা।
আব্বাস আরও জানান, ওই পরিবারগুলোর যেসব সদস্য তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে যুক্ত, তাদের আত্মসমর্পণের সময়সীমা ছিল ২০ মে। কিন্তু ওই সময়ের মধ্যে তারা আত্মসমর্পণ না করায় তাদের আত্মীয়দের বহিষ্কার করা হয়েছে। মানবিক দিক বিবেচনা করে ওই সব পরিবারকে আশ্রয় শিবিরে নিয়ে আসে সেনাবাহিনী।
বহিষ্কার হওয়া ওই পরিবারের সদস্যদের পালাই এলাকার একটি পরিত্যক্ত আফগান আশ্রয় শিবিরে রাখা হয়েছে।
সামরিক ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাঁরা পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, পানি, চিকিৎসাসেবার সুবিধা করে দিচ্ছে। স্থানীয় জেলা সমন্বয় কর্মকর্তা জাভেদ মারওয়াত বলেন, তথ্য পাওয়া গেছে, পরিবারগুলো তাদের স্বজনদের তথ্য ও সমর্থন দিয়ে সহযোগিতা করছিল। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। তাই তাদের শিবিরে আনা হয়েছে।
গত বছর সোয়াত উপত্যকাকে তালেবান জঙ্গি মুক্ত করতে অভিযান চালায় সামরিক বাহিনী। বর্তমানে এলাকাটির নিরাপত্তা দেখভালের দায়িত্বও তাদের। সম্প্রতি সেখানে স্থানীয় শান্তি কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্য ও সম্প্রদায়ের নেতাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।
সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল আখতার আব্বাস জানান, প্রায় ২৫টি পরিবারের ১৩০ জন সদস্যকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একটি জিরগা (স্থানীয় পরিষদ) তাদের বহিষ্কার করে। কারণ তাদের ভয়, পরিবারগুলো এখনো জঙ্গিদের সহায়তা করে যাচ্ছে। সম্প্রতি সেখানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড শুরু করেছে জঙ্গিরা।
আব্বাস আরও জানান, ওই পরিবারগুলোর যেসব সদস্য তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে যুক্ত, তাদের আত্মসমর্পণের সময়সীমা ছিল ২০ মে। কিন্তু ওই সময়ের মধ্যে তারা আত্মসমর্পণ না করায় তাদের আত্মীয়দের বহিষ্কার করা হয়েছে। মানবিক দিক বিবেচনা করে ওই সব পরিবারকে আশ্রয় শিবিরে নিয়ে আসে সেনাবাহিনী।
বহিষ্কার হওয়া ওই পরিবারের সদস্যদের পালাই এলাকার একটি পরিত্যক্ত আফগান আশ্রয় শিবিরে রাখা হয়েছে।
সামরিক ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাঁরা পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, পানি, চিকিৎসাসেবার সুবিধা করে দিচ্ছে। স্থানীয় জেলা সমন্বয় কর্মকর্তা জাভেদ মারওয়াত বলেন, তথ্য পাওয়া গেছে, পরিবারগুলো তাদের স্বজনদের তথ্য ও সমর্থন দিয়ে সহযোগিতা করছিল। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। তাই তাদের শিবিরে আনা হয়েছে।
No comments