মধুর সমস্যায় পাহেইরা
বিশ্বকাপের ২৩ সদস্যের চূড়ান্ত দল নির্বাচনের আগে মধুর সমস্যায় পড়ে গেছেন কার্লোস আলবার্তো পাহেইরা। ঘরোয়া লিগ থেকে বাছাই করা ফুটবলাররা প্রায় সবাই ফর্মে থাকায় কাকে ছেড়ে কাকে রাখবেন এ সিদ্ধান্ত নিতে হিমশিম খাচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এই ব্রাজিলীয় কোচ।
বিশ্বকাপকে সামনে রেখে দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ফুটবলে খেলা কয়েকজন খেলোয়াড়কে দারুণ পছন্দ হয়েছে পাহেইরার। তাঁরা নাকি ইউরোপভিত্তিক খেলোয়াড়দের চেয়েও দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন। চলতি মাসের ৩১ তারিখ দক্ষিণ আফ্রিকার চূড়ান্ত বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করার কথা। এসময়ে ‘কাকে ছেড়ে দলে কাকে নেবেন’ জাতীয় একটি মধুর সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন পাহেইরা। রয়টার্সকে অকপটেই বলেছেন এই ‘সমস্যা’য় পড়ে তাঁর ভালোই লাগছে। তিনি বলেছেন, ‘যেকোনো কোচই এমন সমস্যায় পড়তে চাইবেন। তবে যা নিয়ে ভাবছি তা হলো, আমাকে কয়েকটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
কার্লোস আলবার্তো পাহেইরার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগছে, বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় ও ইউরোপভিত্তিক ফুটবলারদের প্রচণ্ড প্রতিদ্বন্দ্বিতা। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য দক্ষিণ আফ্রিকান ফুটবলারদের ব্রাজিল ও জার্মানিতে পাঠানো হয়েছিল। অল্প সময়ের মধ্যেই ফুটবলারদের স্কিল ও ফিটনেসের অভূতপূর্ব উন্নতিতে দারুণ খুশি পাহেইরা। বিশ্বকাপে শক্ত গ্রুপে পড়ে, ফ্রান্স, মেক্সিকো ও উরুগুয়ের মতো দলগুলোর সঙ্গে খেলতে নামার আগে এই প্রস্তুতি দলের জন্য দারুণ কাজে এসেছে বলে মনে করছেন অভিজ্ঞ এই কোচ।
স্বাগতিক দেশ হিসেবে এবার দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর থাকবে সকলের দৃষ্টি। তবে পাহেইরা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এই স্পটলাইটকে একেবারেই চাপ হিসেবে দেখছেন না তিনি। তিনি বলেন, স্বাগতিকদের ওপর সবসময়ই চাপ থাকে, এটা খুবই স্বাভাবিক। আগামী ৩১ মে ঘোষণা হতে যাওয়া চূড়ান্ত দল একেবারেই পারফরম্যান্স ও ফর্মভিত্তিক হবে বলে জানিয়েছেন পাহেইরা। পাহেইরা বলেছেন, ‘শীর্ষ ফুটবলার হয়েও কোনো লাভ নেই, যদি না খেলোয়াড়টি ভালো ফর্মে না থাকে। পারফরম্যান্সই দলগঠনে মূল বিবেচ্য। একটি সুসংগঠিত দল নির্বাচনই আমার লক্ষ্য।’
বিশ্বকাপকে সামনে রেখে দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ফুটবলে খেলা কয়েকজন খেলোয়াড়কে দারুণ পছন্দ হয়েছে পাহেইরার। তাঁরা নাকি ইউরোপভিত্তিক খেলোয়াড়দের চেয়েও দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন। চলতি মাসের ৩১ তারিখ দক্ষিণ আফ্রিকার চূড়ান্ত বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করার কথা। এসময়ে ‘কাকে ছেড়ে দলে কাকে নেবেন’ জাতীয় একটি মধুর সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন পাহেইরা। রয়টার্সকে অকপটেই বলেছেন এই ‘সমস্যা’য় পড়ে তাঁর ভালোই লাগছে। তিনি বলেছেন, ‘যেকোনো কোচই এমন সমস্যায় পড়তে চাইবেন। তবে যা নিয়ে ভাবছি তা হলো, আমাকে কয়েকটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
কার্লোস আলবার্তো পাহেইরার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগছে, বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় ও ইউরোপভিত্তিক ফুটবলারদের প্রচণ্ড প্রতিদ্বন্দ্বিতা। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য দক্ষিণ আফ্রিকান ফুটবলারদের ব্রাজিল ও জার্মানিতে পাঠানো হয়েছিল। অল্প সময়ের মধ্যেই ফুটবলারদের স্কিল ও ফিটনেসের অভূতপূর্ব উন্নতিতে দারুণ খুশি পাহেইরা। বিশ্বকাপে শক্ত গ্রুপে পড়ে, ফ্রান্স, মেক্সিকো ও উরুগুয়ের মতো দলগুলোর সঙ্গে খেলতে নামার আগে এই প্রস্তুতি দলের জন্য দারুণ কাজে এসেছে বলে মনে করছেন অভিজ্ঞ এই কোচ।
স্বাগতিক দেশ হিসেবে এবার দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর থাকবে সকলের দৃষ্টি। তবে পাহেইরা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এই স্পটলাইটকে একেবারেই চাপ হিসেবে দেখছেন না তিনি। তিনি বলেন, স্বাগতিকদের ওপর সবসময়ই চাপ থাকে, এটা খুবই স্বাভাবিক। আগামী ৩১ মে ঘোষণা হতে যাওয়া চূড়ান্ত দল একেবারেই পারফরম্যান্স ও ফর্মভিত্তিক হবে বলে জানিয়েছেন পাহেইরা। পাহেইরা বলেছেন, ‘শীর্ষ ফুটবলার হয়েও কোনো লাভ নেই, যদি না খেলোয়াড়টি ভালো ফর্মে না থাকে। পারফরম্যান্সই দলগঠনে মূল বিবেচ্য। একটি সুসংগঠিত দল নির্বাচনই আমার লক্ষ্য।’
No comments