গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
আল-কায়েদাসহ বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীর নেটওয়ার্ক ভেঙে দিতে মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া ও পূর্ব আফ্রিকায় গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। বিভিন্ন সামরিক নথিপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রভাবশালী মার্কিন দৈনিক দ্য নিউইয়র্ক টাইমস গত সোমবার এ কথা জানিয়েছে।
পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, নথিপত্র থেকে দেখা যায়, ইরান, সৌদি আরব, সোমালিয়াসহ বিভিন্ন দেশের জঙ্গি নেটওয়ার্ক পরাজিত বা ধ্বংস করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া এই কর্মকাণ্ডের আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, নির্ভরযোগ্য তথ্য দিয়ে মার্কিন বাহিনীকে প্রস্তুত রাখা, যাতে দেশের প্রয়োজনে ভবিষ্যতে যেকোনো জায়গায় তারা হামলা চালাতে পারে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়ানোর বিষয়টি শীর্ষ মার্কিন কমান্ডার জেনারেল ডেভিড ফেট্রাউস গত বছর সেপ্টেম্বরে অনুমোদন করেন। এ ক্ষেত্রে ইরানের ওপর তিনি বেশি জোর দেন। পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে উত্তেজনা বেড়ে গেলে, দেশটির ওপর যাতে হামলা চালানো যায়, সে জন্য ইরানের বিভিন্ন স্থাপনা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের ব্যাপারে মার্কিন সেনা, বিদেশি ব্যবসায়ী, সুশীলসমাজের লোকজনসহ অন্য মাধ্যমে জঙ্গিদের অবস্থানের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে আমেরিকা। সেসব দেশের বর্তমান অবস্থা ও সম্ভাব্য জঙ্গি হুমকিও নিরূপণ করছে তারা। এ ছাড়া সেসব দেশের বন্ধুভাবাপন্ন স্থানীয় কিছু বাহিনীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, নথিপত্র থেকে দেখা যায়, ইরান, সৌদি আরব, সোমালিয়াসহ বিভিন্ন দেশের জঙ্গি নেটওয়ার্ক পরাজিত বা ধ্বংস করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া এই কর্মকাণ্ডের আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, নির্ভরযোগ্য তথ্য দিয়ে মার্কিন বাহিনীকে প্রস্তুত রাখা, যাতে দেশের প্রয়োজনে ভবিষ্যতে যেকোনো জায়গায় তারা হামলা চালাতে পারে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, গোপন সামরিক তত্পরতা বাড়ানোর বিষয়টি শীর্ষ মার্কিন কমান্ডার জেনারেল ডেভিড ফেট্রাউস গত বছর সেপ্টেম্বরে অনুমোদন করেন। এ ক্ষেত্রে ইরানের ওপর তিনি বেশি জোর দেন। পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে উত্তেজনা বেড়ে গেলে, দেশটির ওপর যাতে হামলা চালানো যায়, সে জন্য ইরানের বিভিন্ন স্থাপনা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের ব্যাপারে মার্কিন সেনা, বিদেশি ব্যবসায়ী, সুশীলসমাজের লোকজনসহ অন্য মাধ্যমে জঙ্গিদের অবস্থানের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে আমেরিকা। সেসব দেশের বর্তমান অবস্থা ও সম্ভাব্য জঙ্গি হুমকিও নিরূপণ করছে তারা। এ ছাড়া সেসব দেশের বন্ধুভাবাপন্ন স্থানীয় কিছু বাহিনীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র।
No comments