দক্ষিণ আফ্রিকার ১ উইকেটের আক্ষেপ
২১৩ বলে ৭৮ রান। টেস্ট ক্রিকেট বিবেচনায় খুব একটা মন্দ নয়। কিন্তু ১৮৮ বলে মাত্র ৪০? ইয়ান বেল আর পল কলিংউডের প্রস্তরযুগের ব্যাটিংয়ের পরও কাল ড্রেসিংরুমে ইংল্যান্ড কোচ অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারকে প্রসন্নচিত্তেই দেখা গেল। খাদের মুখে পড়া ইংল্যান্ডকে যে ম্যাচে রেখেছিল ষষ্ঠ উইকেটে এই দুজনের ‘মন্থর’ শতরানের জুটি। এই জুটি ইংল্যান্ডকে ম্যাচ বাঁচানোর কাছাকাছি নিয়ে গিয়েছিল ঠিকই, তবে সেঞ্চুরিয়নের পর কেপটাউনেও উদ্ধার করল তাদের শেষ জুটি।
কলিংউড-বেলের ষষ্ঠ উইকেট জুটিটা ভাঙতেই হঠাত্ করে উত্তেজনা জাগে শেষ বিকেলে। বেলের সঙ্গে ৫৭ ওভারের জুটি গড়ে তোলার পরপরই জেপি ডুমিনির বলে আউট হয়ে যান কলিংউড (৪০)। ডুমিনির করা পরের ওভারে ম্যাট প্রিয়রও (৪) আউট হয়ে যাওয়ায় আবারও ইংল্যান্ডকে ঘিরে ধরে পরাজয়ের শঙ্কা। নাটক জমে ওঠে পরের ৮ ওভারে আরও দুটি উইকেট পড়ে গেলে। ব্রডকে শূন্য রানে ফেরান হ্যারিস, মরকেলের বলে স্মিথের হাতে ক্যাচ তুলে দেন বেল। ৯ উইকেটে ২৯০ ইংল্যান্ড, দিনের খেলা তখনো ১৭ বল বাকি। তবে শেষ জুটিতে অনিয়নসকে নিয়ে এটুকু ‘দুর্গম পথ’ পাড়ি দেন সোয়ান। জয়ের উপকূল থেকে ড্রয়ের হতাশা নিয়ে ফিরে যেতে হয় স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে।
ম্যাচে এমন উত্তেজনা ভর করবে, সেটা ৪ ওভার আগেও কল্পনা করা যায়নি। দিনের খেলার তখন ১৪ ওভার বাকি। ইংল্যান্ডের হাতে ৫ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা, উইকেটে রীতিমতো শেকড় গেড়ে বসেছেন কলিংউড ও বেল। কিছুতেই কিছু হচ্ছে না দেখে ১২৬তম ওভারে পার্টটাইম স্পিনার ডুমিনিকে আক্রমণে নিয়ে আসেন গ্রায়েম স্মিথ। আর ১২৮তম ওভারেই অধিনায়ককে উইকেট উপহার দেন ডুমিনি। স্লিপে ক্যালিসের হাতে ধরা পড়েন কলিংউড। ১৩০তম ওভারে আবার সাফল্য। এবার ডুমিনির শিকার প্রিয়র।
এর আগে দিনের শুরুতে সাত রানের ব্যবধানে আগের দিনের দুই ব্যাটসম্যান জেমস অ্যান্ডারসন আর জোনাথন ট্রটকে ফিরিয়ে দিয়ে লাঞ্চটা তৃপ্তি নিয়েই সেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৬০ রানে পড়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ডের ৫ উইকেট। দিনের খেলা তখনো ৭০ ওভারের মতো বাকি ছিল। এরপর বেল-কলিংউডের সেই লড়াই।
কলিংউড-বেলের ষষ্ঠ উইকেট জুটিটা ভাঙতেই হঠাত্ করে উত্তেজনা জাগে শেষ বিকেলে। বেলের সঙ্গে ৫৭ ওভারের জুটি গড়ে তোলার পরপরই জেপি ডুমিনির বলে আউট হয়ে যান কলিংউড (৪০)। ডুমিনির করা পরের ওভারে ম্যাট প্রিয়রও (৪) আউট হয়ে যাওয়ায় আবারও ইংল্যান্ডকে ঘিরে ধরে পরাজয়ের শঙ্কা। নাটক জমে ওঠে পরের ৮ ওভারে আরও দুটি উইকেট পড়ে গেলে। ব্রডকে শূন্য রানে ফেরান হ্যারিস, মরকেলের বলে স্মিথের হাতে ক্যাচ তুলে দেন বেল। ৯ উইকেটে ২৯০ ইংল্যান্ড, দিনের খেলা তখনো ১৭ বল বাকি। তবে শেষ জুটিতে অনিয়নসকে নিয়ে এটুকু ‘দুর্গম পথ’ পাড়ি দেন সোয়ান। জয়ের উপকূল থেকে ড্রয়ের হতাশা নিয়ে ফিরে যেতে হয় স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে।
ম্যাচে এমন উত্তেজনা ভর করবে, সেটা ৪ ওভার আগেও কল্পনা করা যায়নি। দিনের খেলার তখন ১৪ ওভার বাকি। ইংল্যান্ডের হাতে ৫ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা, উইকেটে রীতিমতো শেকড় গেড়ে বসেছেন কলিংউড ও বেল। কিছুতেই কিছু হচ্ছে না দেখে ১২৬তম ওভারে পার্টটাইম স্পিনার ডুমিনিকে আক্রমণে নিয়ে আসেন গ্রায়েম স্মিথ। আর ১২৮তম ওভারেই অধিনায়ককে উইকেট উপহার দেন ডুমিনি। স্লিপে ক্যালিসের হাতে ধরা পড়েন কলিংউড। ১৩০তম ওভারে আবার সাফল্য। এবার ডুমিনির শিকার প্রিয়র।
এর আগে দিনের শুরুতে সাত রানের ব্যবধানে আগের দিনের দুই ব্যাটসম্যান জেমস অ্যান্ডারসন আর জোনাথন ট্রটকে ফিরিয়ে দিয়ে লাঞ্চটা তৃপ্তি নিয়েই সেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৬০ রানে পড়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ডের ৫ উইকেট। দিনের খেলা তখনো ৭০ ওভারের মতো বাকি ছিল। এরপর বেল-কলিংউডের সেই লড়াই।
No comments