শৈত্যপ্রবাহে চীনে বিদ্যুত্ সংকট চরমে
চীনে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ও তুষারপাতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত কয়েক দিনে দেশের আরও কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিদ্যুত্সংকট শুরু হয়েছে। পরিবহনব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় এর প্রভাব পড়েছে নিত্যপণ্যের দামে। ইতিমধ্যে কয়েকটি এলাকায় দ্রব্যমূল্য ১০ ভাগেরও বেশি বেড়ে গেছে। আবহাওয়া দপ্তর গতকাল বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছে, সামনে আরও শৈত্যপ্রবাহ ও তুষারপাত হবে। এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে শুরু করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিশাল এলাকায় বিদ্যুতের ভয়াবহ সংকট চলছে। লোকজন শৈত্যপ্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে ঘরে কয়লার চুল্লি জ্বালিয়ে রাখছে। জানুয়ারির শুরু থেকেই দেশে জেঁকে বসে শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়াবিদেরা বলেছেন, দেশে এযাবত্কালের সবচেয়ে শীতল আবহাওয়া বিরাজ করছে। তাপমাত্রা ইতিমধ্যে রেকর্ড পরিমাণ কমেছে। জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে। যানবাহন চলাচলে দেখা দিয়েছে বিশৃঙ্খলা।
আবহাওয়া দপ্তর জানায়, এ সপ্তাহে রাজধানী বেইজিংয়ে যে আবহাওয়া বিরাজ করছে, তা ১৯৭১ সালের পর সবচেয়ে শীতল। গত বুধবারের তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের ১৬ দশমিক ৭-এর নিচে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় খাদ্যপণ্য, বিশেষ করে সবজি পরিবহনে সংকট দেখা দিয়েছে। এতে সবজি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। মন্ত্রণালয়ের খাদ্যপণ্য বিভাগের কর্মকর্তা ঝোও পুগু বলেন, চরম ঠান্ডা আবহাওয়া এবার শীতকালীন গম উত্পাদনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে শুরু করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিশাল এলাকায় বিদ্যুতের ভয়াবহ সংকট চলছে। লোকজন শৈত্যপ্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে ঘরে কয়লার চুল্লি জ্বালিয়ে রাখছে। জানুয়ারির শুরু থেকেই দেশে জেঁকে বসে শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়াবিদেরা বলেছেন, দেশে এযাবত্কালের সবচেয়ে শীতল আবহাওয়া বিরাজ করছে। তাপমাত্রা ইতিমধ্যে রেকর্ড পরিমাণ কমেছে। জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়েছে। যানবাহন চলাচলে দেখা দিয়েছে বিশৃঙ্খলা।
আবহাওয়া দপ্তর জানায়, এ সপ্তাহে রাজধানী বেইজিংয়ে যে আবহাওয়া বিরাজ করছে, তা ১৯৭১ সালের পর সবচেয়ে শীতল। গত বুধবারের তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের ১৬ দশমিক ৭-এর নিচে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় খাদ্যপণ্য, বিশেষ করে সবজি পরিবহনে সংকট দেখা দিয়েছে। এতে সবজি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। মন্ত্রণালয়ের খাদ্যপণ্য বিভাগের কর্মকর্তা ঝোও পুগু বলেন, চরম ঠান্ডা আবহাওয়া এবার শীতকালীন গম উত্পাদনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
No comments