নেতৃত্ব নিয়ে চ্যালেঞ্জ -টিকে গেলেন গর্ডন ব্রাউন
নেতৃত্ব নিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন নিজ দল লেবার পার্টিতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও দলীয় মিত্রদের সমর্থনে আবারও টিকে গেছেন। গত বুধবার লেবার পার্টির দুজন প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মন্ত্রী ব্রাউনের নেতৃত্বের ব্যাপারে ভোটাভুটির আহ্বান জানান। ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচনের কয়েক মাস বাকি থাকতে দলের মধ্যে ব্রাউনের এই নাজুক অবস্থান প্রকাশিত হলো।
দুই সাবেক মন্ত্রীর ওই আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দলের অনেক প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রী ব্রাউনের পক্ষে নিজেদের সমর্থন পরিষ্কার করেন। ভোটাভুটির প্রসঙ্গ টেনে উত্তর আয়ারল্যান্ড-বিষয়ক মন্ত্রী শন উডওয়ার্ড বলেন, ‘বুধবার রাতে যা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক। তবে সকালের মধ্যেই আমরা জেনে গেছি, দল গর্ডন ব্রাউনকেই নেতা হিসেবে চায়।’
এর আগে আইনসভার লেবার পার্টির সদস্যদের প্রতি লেখা এক চিঠিতে ব্রিটেনের মন্ত্রিসভার সাবেক সদস্য জিওফ হুন ও প্যাট্রিসিয়া হিউইট বলেন, ‘ব্রাউনের কর্মকাণ্ডে সৃষ্ট অসন্তোষ দলকে বিভক্ত করে ফেলছে। আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বিষয়টি যে ধরনের প্রভাব ফেলছে, তা নিয়ে অনেক সহকর্মীই আমাদের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাই এই সংকট সমাধানে আমরা সবচেয়ে ভালো যে সমাধান খুঁজে বের করেছি তা হলো, গোপন ভোটাভুটির মাধ্যমে দলের প্রত্যেক সদস্যকে তাঁদের মত প্রকাশ করতে দেওয়া হোক।’
অবশ্য লেবার পার্টির কর্মকর্তা ও ব্রাউনের মিত্ররা এই বিদ্রোহের সমাপ্তি টানতে দ্রুত উদ্যোগী হয়ে ওঠেন। ওই চিঠির খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই কয়েকজন ব্রিটিশ মন্ত্রী বিভিন্ন টেলিভিশনের ক্যামেরার সামনে ব্রাউনের নেতৃত্বের প্রতি তাঁদের সমর্থন জানান।
ব্রাউনের মিত্ররা বলেছেন, এ ধরনের কোনো ভোটাভুটির আয়োজন করা হলে দলকে তা বিভক্ত করে ফেলবে এবং আগামী জুনের নির্বাচনে জয়ের আশাকে বরবাদ করবে
দুই সাবেক মন্ত্রীর ওই আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দলের অনেক প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রী ব্রাউনের পক্ষে নিজেদের সমর্থন পরিষ্কার করেন। ভোটাভুটির প্রসঙ্গ টেনে উত্তর আয়ারল্যান্ড-বিষয়ক মন্ত্রী শন উডওয়ার্ড বলেন, ‘বুধবার রাতে যা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক। তবে সকালের মধ্যেই আমরা জেনে গেছি, দল গর্ডন ব্রাউনকেই নেতা হিসেবে চায়।’
এর আগে আইনসভার লেবার পার্টির সদস্যদের প্রতি লেখা এক চিঠিতে ব্রিটেনের মন্ত্রিসভার সাবেক সদস্য জিওফ হুন ও প্যাট্রিসিয়া হিউইট বলেন, ‘ব্রাউনের কর্মকাণ্ডে সৃষ্ট অসন্তোষ দলকে বিভক্ত করে ফেলছে। আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বিষয়টি যে ধরনের প্রভাব ফেলছে, তা নিয়ে অনেক সহকর্মীই আমাদের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাই এই সংকট সমাধানে আমরা সবচেয়ে ভালো যে সমাধান খুঁজে বের করেছি তা হলো, গোপন ভোটাভুটির মাধ্যমে দলের প্রত্যেক সদস্যকে তাঁদের মত প্রকাশ করতে দেওয়া হোক।’
অবশ্য লেবার পার্টির কর্মকর্তা ও ব্রাউনের মিত্ররা এই বিদ্রোহের সমাপ্তি টানতে দ্রুত উদ্যোগী হয়ে ওঠেন। ওই চিঠির খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই কয়েকজন ব্রিটিশ মন্ত্রী বিভিন্ন টেলিভিশনের ক্যামেরার সামনে ব্রাউনের নেতৃত্বের প্রতি তাঁদের সমর্থন জানান।
ব্রাউনের মিত্ররা বলেছেন, এ ধরনের কোনো ভোটাভুটির আয়োজন করা হলে দলকে তা বিভক্ত করে ফেলবে এবং আগামী জুনের নির্বাচনে জয়ের আশাকে বরবাদ করবে
No comments