পূর্ণাঙ্গ রূপ পেতে আর কত সময় লাগবে -আশুগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
আশুগঞ্জের উপজেলায় উন্নীত হওয়ার পর নয় বছরেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু এ উপজেলায় আজও কোনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মিত হয়নি। উপজেলার দেড় লাখেরও বেশি অধিবাসীকে চিকিত্সাসেবার জন্য নির্ভর করতে হচ্ছে উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রের ওপর। এখানে শুধু প্রাথমিক চিকিত্সা পাওয়ার সুযোগ আছে। জরুরি প্রয়োজনে চিকিত্সা নিতে হলে অন্যত্র যাওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই। সময়মতো হাসপাতালে না পৌঁছাতে পারার কারণে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুও ঘটে।
সোমবারের প্রথম আলোর এক সরেজমিন প্রতিবেদনে উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রটির বেহাল দশা ফুটে উঠেছে। চিকিত্সার দায়িত্বে আছেন একজন চিকিত্সা কর্মকর্তা, একজন উপসহকারী চিকিত্সা কর্মকর্তা ও একজন ফার্মাসিস্ট। প্রতিবেদক এই কেন্দ্রে গিয়ে দেখতে পান, চিকিত্সা নিতে আসা লোকের সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় এখানকার উপসহকারী চিকিত্সা কর্মকর্তা গড়ে প্রতি ১৬ সেকেন্ডে একজন রোগী দেখছেন। এত কম সময়ে কাউকে ব্যবস্থাপত্র দেওয়া থেকেই ধারণা করা যায়, কী ধরনের সেবা এখান থেকে পাওয়া যায়। আধুনিক ও মানসম্মত চিকিত্সাসেবা প্রাপ্তি উপজেলাবাসীর জন্য স্বপ্নই রয়ে গেছে।
উপজেলা ঘোষণার পর এত দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও প্রস্তাবিত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জমি অধিগ্রহণ ছাড়া নির্মাণকাজের কোনোই অগ্রগতি হয়নি। এই কালক্ষেপণ কর্তৃপক্ষের চরম অবহেলারই নামান্তর। জনস্বাস্থ্যের মতো জরুরি বিষয়ে এমন অবহেলা আর কত দিন দেখে যেতে হবে?
স্বাস্থ্য মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। জনগণ যেন স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ স্তর অর্জন করতে পারে এবং তা ধরে রাখতে পারে, এর জন্য উপযুক্ত আয়োজন রাষ্ট্রীয়ভাবেই করতে হবে। এতে অবহেলা, অযথা কালক্ষেপণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আর কালবিলম্ব না করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
সোমবারের প্রথম আলোর এক সরেজমিন প্রতিবেদনে উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রটির বেহাল দশা ফুটে উঠেছে। চিকিত্সার দায়িত্বে আছেন একজন চিকিত্সা কর্মকর্তা, একজন উপসহকারী চিকিত্সা কর্মকর্তা ও একজন ফার্মাসিস্ট। প্রতিবেদক এই কেন্দ্রে গিয়ে দেখতে পান, চিকিত্সা নিতে আসা লোকের সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় এখানকার উপসহকারী চিকিত্সা কর্মকর্তা গড়ে প্রতি ১৬ সেকেন্ডে একজন রোগী দেখছেন। এত কম সময়ে কাউকে ব্যবস্থাপত্র দেওয়া থেকেই ধারণা করা যায়, কী ধরনের সেবা এখান থেকে পাওয়া যায়। আধুনিক ও মানসম্মত চিকিত্সাসেবা প্রাপ্তি উপজেলাবাসীর জন্য স্বপ্নই রয়ে গেছে।
উপজেলা ঘোষণার পর এত দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও প্রস্তাবিত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জমি অধিগ্রহণ ছাড়া নির্মাণকাজের কোনোই অগ্রগতি হয়নি। এই কালক্ষেপণ কর্তৃপক্ষের চরম অবহেলারই নামান্তর। জনস্বাস্থ্যের মতো জরুরি বিষয়ে এমন অবহেলা আর কত দিন দেখে যেতে হবে?
স্বাস্থ্য মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। জনগণ যেন স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ স্তর অর্জন করতে পারে এবং তা ধরে রাখতে পারে, এর জন্য উপযুক্ত আয়োজন রাষ্ট্রীয়ভাবেই করতে হবে। এতে অবহেলা, অযথা কালক্ষেপণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আর কালবিলম্ব না করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
No comments