পাকিস্তান কর্তৃক ইসরাইলি পাইলট আটকের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্র দফতর বলেছে যে, দ্য ফ্রন্টিয়ার পোস্ট পাকিস্তান কর্তৃক ইসরাইলী
পাইলটকে আটক করা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছে, সে ব্যাপারে তাদের কোন মন্তব্য
নেই। ফ্রন্টিয়ার পোস্ট প্রশ্ন তুলেছে যে, ২৭ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান যখন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করার পর বিমানের পাইলট অভিনন্দনকে আটক করেছিল, তখন
ইসরাইলি বংশোদ্ভুত আরেকজন পাইলটকে তারা আটক করেছে কি না।
ফ্রন্টিয়ার পোস্ট ওয়াশিংটনের ইসরাইলী দূতাবাসের প্রেস শাখাকে একই প্রশ্ন করে, তবে তারা এ প্রশ্নের কোন জবাব দেয়নি।
এখানে এটা উল্লেখ করা যেতে পারে যে, ভারতীয় বিমানের পাইলট অভিনন্দনকে যখন পাকিস্তান আটক করে, তখন প্রচুর গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে পাকিস্তান ইসরাইল থেকে আসা আরেকজন পাইলটকে আটক করেছে এবং তার বিমানটিও ভূপাতিত করেছে, কিন্তু সেটি ভারতীয় ভূখণ্ডে পড়ার কারণে সেটার ছবি পাকিস্তানী মিডিয়ায় আসেনি।
এইসব গুজবের সাথে এটাও শোনা গিয়েছিল যে, সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র সরকার পাকিস্তানকে প্রচন্ড চাপ দেয়ার পর পাকিস্তান ইসরাইলি পাইলটকে সৌদি আরবের কাছে হস্তান্তর করে।
মজার ব্যাপার হলো ২৩ মার্চ পাকিস্তানের একটি ইংরেজি সংবাদপত্রে রিপোর্টারের নাম প্রকাশ না করে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়, যেখানে বলা হয়েছে যে, পাকিস্তানে ইসরাইলি পাইলটকে আটকের সংবাদটি ভুয়া।
ফ্রন্টিয়ার পোস্ট ওয়াশিংটনের ইসরাইলী দূতাবাসের প্রেস শাখাকে একই প্রশ্ন করে, তবে তারা এ প্রশ্নের কোন জবাব দেয়নি।
এখানে এটা উল্লেখ করা যেতে পারে যে, ভারতীয় বিমানের পাইলট অভিনন্দনকে যখন পাকিস্তান আটক করে, তখন প্রচুর গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে পাকিস্তান ইসরাইল থেকে আসা আরেকজন পাইলটকে আটক করেছে এবং তার বিমানটিও ভূপাতিত করেছে, কিন্তু সেটি ভারতীয় ভূখণ্ডে পড়ার কারণে সেটার ছবি পাকিস্তানী মিডিয়ায় আসেনি।
এইসব গুজবের সাথে এটাও শোনা গিয়েছিল যে, সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র সরকার পাকিস্তানকে প্রচন্ড চাপ দেয়ার পর পাকিস্তান ইসরাইলি পাইলটকে সৌদি আরবের কাছে হস্তান্তর করে।
মজার ব্যাপার হলো ২৩ মার্চ পাকিস্তানের একটি ইংরেজি সংবাদপত্রে রিপোর্টারের নাম প্রকাশ না করে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়, যেখানে বলা হয়েছে যে, পাকিস্তানে ইসরাইলি পাইলটকে আটকের সংবাদটি ভুয়া।
No comments