কাশ্মীরে যা ঘটেছে তা আমাদের সাথেও ঘটতে পারে: নিষেধাজ্ঞা নিয়ে অখিলেশ যাদবের প্রশ্ন
সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব |
ভারতের
উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব সোমবার জম্মু ও
কাশ্মীরে জনসাধারণের চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করার জন্য কেন্দ্রের
সমালোচনা করেছেন।
লক্ষৌতে এক সংবাদ সম্মেলনে যাদব বলেন, আমাদের বিজেপির হাত থেকে প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণের কৌশল শিখতে হবে। বিজেপির ইশতেহারে অনুচ্ছেদ ৩৭০ বিলুপ্ত করার কথা ছিল, তারা তা করেছে। আমি আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যে আজ তাদের সাথে যা হয়েছে, কাল আমাদের সাথেও তা ঘটতে পারে।
তিনি অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল নিয়ে প্রশ্ন করে বলেন, ২০ দিন পরও কাশ্মীরের লোকজন তাদের ঘরে আটকে আছে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত যদি এতই দারুণ হবে, তবে কেন জনগণ তাতে সম্মতি দিচ্ছে না? আমি লোকসভায় ইতোমধ্যেই আমার কথা বলেছি। আমি আর কিছু যোগ করতে চাই না।
এর আগে বহুজন সমাজবাদী দলের (বিএসপি) প্রধান মায়াবতী যে মন্তব্য করেছিলেন, তার রেশ ধরেই যাদব এ কথা বলেন। মায়াবতী মন্তব্য করেছিলেন যে বিরোধী দলের নেতাদের উচিত ছিল শ্রীনগর যাওয়ার আগে আরেকটু চিন্তা করা।
মায়াবতী কেন্দ্রীয় সরকারকে সমর্থন দিয়ে কয়েকটি টুইটে বলেন, কংগ্রেস ও অন্যান্য দলের নেতারা অনুমতি ছাড়াই সেখানে গিয়ে কি কেন্দ্র ও গভর্নরকে রাজনীতি করার একটি সুযোগ দিলেন না?
যাদবও এ সময় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেন সেখানকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। তিনি অভিযোগ করেন, উত্তর প্রদেশে বিজেপি সরকার তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির কোনোটিই পূরণ করেনি।
তিনি বলেন, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দিকে তাকান। তারা উত্তর প্রদেশকে ‘হত্যা’ প্রদেশে পরিণত করেছে। অপরাধ দমনের নামে অনেক লোককে হত্যা করা হয়েছে। চাকরির প্রতিশ্রুতির কী খবর? চাকরি আসেনি, তারা যে শিল্প প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিল, তা স্থাপিত হয়নি।
লক্ষৌতে এক সংবাদ সম্মেলনে যাদব বলেন, আমাদের বিজেপির হাত থেকে প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণের কৌশল শিখতে হবে। বিজেপির ইশতেহারে অনুচ্ছেদ ৩৭০ বিলুপ্ত করার কথা ছিল, তারা তা করেছে। আমি আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যে আজ তাদের সাথে যা হয়েছে, কাল আমাদের সাথেও তা ঘটতে পারে।
তিনি অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল নিয়ে প্রশ্ন করে বলেন, ২০ দিন পরও কাশ্মীরের লোকজন তাদের ঘরে আটকে আছে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত যদি এতই দারুণ হবে, তবে কেন জনগণ তাতে সম্মতি দিচ্ছে না? আমি লোকসভায় ইতোমধ্যেই আমার কথা বলেছি। আমি আর কিছু যোগ করতে চাই না।
এর আগে বহুজন সমাজবাদী দলের (বিএসপি) প্রধান মায়াবতী যে মন্তব্য করেছিলেন, তার রেশ ধরেই যাদব এ কথা বলেন। মায়াবতী মন্তব্য করেছিলেন যে বিরোধী দলের নেতাদের উচিত ছিল শ্রীনগর যাওয়ার আগে আরেকটু চিন্তা করা।
মায়াবতী কেন্দ্রীয় সরকারকে সমর্থন দিয়ে কয়েকটি টুইটে বলেন, কংগ্রেস ও অন্যান্য দলের নেতারা অনুমতি ছাড়াই সেখানে গিয়ে কি কেন্দ্র ও গভর্নরকে রাজনীতি করার একটি সুযোগ দিলেন না?
যাদবও এ সময় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেন সেখানকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। তিনি অভিযোগ করেন, উত্তর প্রদেশে বিজেপি সরকার তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির কোনোটিই পূরণ করেনি।
তিনি বলেন, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দিকে তাকান। তারা উত্তর প্রদেশকে ‘হত্যা’ প্রদেশে পরিণত করেছে। অপরাধ দমনের নামে অনেক লোককে হত্যা করা হয়েছে। চাকরির প্রতিশ্রুতির কী খবর? চাকরি আসেনি, তারা যে শিল্প প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিল, তা স্থাপিত হয়নি।
No comments