ত্রিপুরার চাকমা সংগঠনের দাবি: পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ
বাংলাদেশের
পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে দাবি করেছে ত্রিপুরার
চাকমা সমপ্রদায়। বৃটিশদের কাছ থেকে ভারতের স্বাধীনতার সাত দশক পর এমন দাবি
করেছে তারা। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) আদিবাসী
নির্যাতনের অভিযোগে বিচারের দাবিও জানিয়েছে স্থানীয় চাকমা সংগঠনগুলো। এ খবর
দিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
এতে বলা হয়, চলতি বছর ত্রিপুরার ১১টি অংশে বিক্ষোভ করেছে চাকমা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া ও ত্রিপুরা চাকমা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন। ২০১৬ সাল থেকে ১৭ই আগস্টকে কালো দিন হিসেবে পালন করে আসছে সংগঠন দুটি। সমপ্রতি পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ হিসেবে দাবি করেছে তারা। ১৭ই আগস্ট ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে চাকমা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার সাধারণ সমপাদক উদয় জ্যোতি চাকমা বলেন, দেশভাগের সময় পার্বত্য চট্টগ্রামকে তৎকালীন পাকিস্তানের কাছে দিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই দিনটিকে কালো দিন হিসেবে পালন করা হয়।
সংগঠনটির ভাইস প্রেসিডেন্ট অনিরুদ্ধ চাকমা বলেন, আমরা বিগত বছরগুলোর মতো এবারো কালো দিন পালন করছি। চাকমা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো নির্যাতন, জাতিগত নিধন ও অন্যায়ের প্রতিবাদ হিসেবে দিনটি পালন করা হচ্ছে।
আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করি এবং আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের কাছে ন্যায়বিচার ও সহানুভূতির আবেদন জানাচ্ছি।
এতে বলা হয়, চলতি বছর ত্রিপুরার ১১টি অংশে বিক্ষোভ করেছে চাকমা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া ও ত্রিপুরা চাকমা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন। ২০১৬ সাল থেকে ১৭ই আগস্টকে কালো দিন হিসেবে পালন করে আসছে সংগঠন দুটি। সমপ্রতি পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ হিসেবে দাবি করেছে তারা। ১৭ই আগস্ট ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে চাকমা ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার সাধারণ সমপাদক উদয় জ্যোতি চাকমা বলেন, দেশভাগের সময় পার্বত্য চট্টগ্রামকে তৎকালীন পাকিস্তানের কাছে দিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই দিনটিকে কালো দিন হিসেবে পালন করা হয়।
সংগঠনটির ভাইস প্রেসিডেন্ট অনিরুদ্ধ চাকমা বলেন, আমরা বিগত বছরগুলোর মতো এবারো কালো দিন পালন করছি। চাকমা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো নির্যাতন, জাতিগত নিধন ও অন্যায়ের প্রতিবাদ হিসেবে দিনটি পালন করা হচ্ছে।
আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করি এবং আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের কাছে ন্যায়বিচার ও সহানুভূতির আবেদন জানাচ্ছি।
No comments