কে বেশি প্রিয় স্মার্টফোন না আমি!
স্মার্টফোনের ব্যবহার |
একটা
সময় তমাকে ভালোবাসার কথা বলতে প্রতিদিন কতদূর ছুটে গেছে রিয়াজ। তমার ক্লাস
থাকলে অপেক্ষা করেছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। তার সম্মতির জন্য বন্ধুদের পর্যন্ত
সাহায্য নিয়েছে রিয়াজ।
কিন্তু এখন বিয়ের পরে যতক্ষণ ঘরে জেগে থাকে রিয়াজের হাতে স্মার্টফোন। ঘুম থেকে উঠে প্রথম তার হাতে সেই ফোন। তমা কী বলছে, কী করছে তেমন পাত্তাই নেই রিয়াজের কাছে। মাঝে মাঝে তমার মনে হয় সে একটা ফোনপ্রেমী রোবটের সংসার করছে।
শুধু রিয়াজদের দোষ দিয়ে লাভ নেই একই সমস্যা অনেক তমাদেরও রযেছে। আজকাল স্মার্টফোনের ব্যবহার অতিরিক্ত বেড়েছে। যা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও প্রভাব ফেলছে।
অনেক সঙ্গীই বিরক্ত হয়ে জানতে চাইছেন তোমার কাছে কে বেশি প্রিয় স্মার্টফোন না আমি(!)? এই প্রশ্নের উত্তর সঙ্গীরা যে কি দিচ্ছেন, আর সেটা সঠিক কথা বলছেন কিনা, তা বোঝা বেশ কঠিন। কারণ ভারতের আজকাল পত্রিকায় সম্প্রতি এক রিপোর্টে জানা গেছে, দেশটির জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশই ভালোবাসার মানুষের চেয়ে স্মার্টফোনের সঙ্গেই বেশি সময় কাটাচ্ছেন। এই জরিপ থেকেই বাংলাদেশের অবস্থাটা অনেকেই অনুমান করে নিচ্ছেন।
সমীক্ষা জানিয়েছে বিশ্বের জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ মানুষ একাধিকবার ফোন চেক করেন। অন্তত ৪৪ শতাংশ বারবার ফোন চেক করেন। অবশ্য তরুণদের মধ্যেই স্মার্টফোন প্রীতি সবচেয়ে বেশি।
স্মার্টফোনের সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারছেন না অনেকেই। বিশেষ করে সোস্যাল মিডিয়ার বন্ধুত্ব আমরা সীমাবদ্ধ রাখতে পারছিনা এখানেই।যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে আমাদের পারিবারিক জীবনেও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন কাজে মনোযোগ বাড়াতে ও সংসার জীবনে সুখী হতে হাতের ফোনটি পাশে রাখুন। সঙ্গীকে সময় দিন, পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে কোয়ালিটি সময় কাটান।
কিন্তু এখন বিয়ের পরে যতক্ষণ ঘরে জেগে থাকে রিয়াজের হাতে স্মার্টফোন। ঘুম থেকে উঠে প্রথম তার হাতে সেই ফোন। তমা কী বলছে, কী করছে তেমন পাত্তাই নেই রিয়াজের কাছে। মাঝে মাঝে তমার মনে হয় সে একটা ফোনপ্রেমী রোবটের সংসার করছে।
শুধু রিয়াজদের দোষ দিয়ে লাভ নেই একই সমস্যা অনেক তমাদেরও রযেছে। আজকাল স্মার্টফোনের ব্যবহার অতিরিক্ত বেড়েছে। যা আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও প্রভাব ফেলছে।
অনেক সঙ্গীই বিরক্ত হয়ে জানতে চাইছেন তোমার কাছে কে বেশি প্রিয় স্মার্টফোন না আমি(!)? এই প্রশ্নের উত্তর সঙ্গীরা যে কি দিচ্ছেন, আর সেটা সঠিক কথা বলছেন কিনা, তা বোঝা বেশ কঠিন। কারণ ভারতের আজকাল পত্রিকায় সম্প্রতি এক রিপোর্টে জানা গেছে, দেশটির জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশই ভালোবাসার মানুষের চেয়ে স্মার্টফোনের সঙ্গেই বেশি সময় কাটাচ্ছেন। এই জরিপ থেকেই বাংলাদেশের অবস্থাটা অনেকেই অনুমান করে নিচ্ছেন।
সমীক্ষা জানিয়েছে বিশ্বের জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ মানুষ একাধিকবার ফোন চেক করেন। অন্তত ৪৪ শতাংশ বারবার ফোন চেক করেন। অবশ্য তরুণদের মধ্যেই স্মার্টফোন প্রীতি সবচেয়ে বেশি।
স্মার্টফোনের সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারছেন না অনেকেই। বিশেষ করে সোস্যাল মিডিয়ার বন্ধুত্ব আমরা সীমাবদ্ধ রাখতে পারছিনা এখানেই।যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে আমাদের পারিবারিক জীবনেও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন কাজে মনোযোগ বাড়াতে ও সংসার জীবনে সুখী হতে হাতের ফোনটি পাশে রাখুন। সঙ্গীকে সময় দিন, পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে কোয়ালিটি সময় কাটান।
No comments