‘বিএনপির সঙ্গে আলাপ হবে’ -ড. কামাল
জাতীয়
ঐক্যের ব্যাপারে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হবে বলে জানিয়েছেন গণফোরাম সভাপতি ড.
কামাল হোসেন। তিনি বলেছেন, দেশে এখন স্বৈরতন্ত্র চলছে। আমাদের লক্ষ্য হবে
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া। ডিসেম্বরের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে
কিনা উপস্থাপিকার এমন প্রশ্নে ড. কামাল বলেন, অংশগ্রহণমূলক হবে বলে আশা
করি। কিন্তু আশা দেখি না। বেসরকারি টেলিভিশন ‘ডিবিসি নিউজ-এর টকশো
‘রাজকাহন’-এ গণফোরাম সভাপতি এসব কথা বলেন। মঙ্গলবার রাতে অনুষ্ঠানটি
প্রচারিত হয়।
এতে ড. কামাল ছাড়াও অংশ নেন সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নবনীতা চৌধুরী। শুরুতেই সঞ্চালক ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন করেন জাতীয় ঐক্য মূলত কিসের জন্য? এই জোটে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? ড. কামাল হোসেন বলেন, বিএনপি বলছে, তারা গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। জাতীয় ঐক্যেরও লক্ষ্য গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া। এ হিসেবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলাপ হবে।
উপস্থাপিকা জানতে চান বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে একান্ত আলাপে সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক বি. চৌধুরী বলেছেন- জোট ১৫০টি আসন চায়। তাহলে একটা ব্যালেন্স অব পাওয়ার নিশ্চিত হবে। জবাবে ড. কামাল বলেন, কি ধরনের ইলেকশন হয় তা দেখতে হবে। প্রথমত দেখবো গ্রহণযোগ্য ইলেকশন হবে কিনা। দ্বিতীয়ত, জনগণ নির্ভয়ে ভোট দিয়ে সরকার পরিবর্তন করার সুযোগ পাবে কিনা।
একই প্রশ্নে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, এই জোটে যে ফেসগুলো দেখি তাদের সবার একটি রাজনৈতিক অতীত আছে।
নবনীতা চৌধুরীর প্রশ্ন- ঐক্য প্রক্রিয়া মালয়েশিয়া মডেলকে মাথায় রেখে কিনা? ক্ষমতায় যাওয়া হবে এবং আনোয়ার ইব্রাহীমের মতো খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা হবে?
ড. কামাল বলেন, দুই দেশের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা মূলত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চাই। ভোট হয়ে যাবার পর কেউ হেরেছে, কেউ জিতেছে- এর মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয় না।
উপস্থাপিকার প্রশ্ন- বিএনপির ভোট রয়েছে। আপনারা কি ঠিক করলেন রাশ টেনে রাখবেন। এই ব্যবস্থাটা কি গণতান্ত্রিক? ড. কামাল বলেন, এরকম দাবি তো আমরা করি নাই। জোটবদ্ধভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। ড. কামাল বলেন, সিট নিয়ে আলোচনা অবশ্যই হবে। তখন কে কত সিট চাচ্ছে, পাচ্ছে তার সুরাহাও হবে।
উপস্থাপিকার প্রশ্ন-কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, সরকার গঠন করলে আপনাকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করবেন। এই প্রস্তাব কোথা থেকে এলো? ড. কামাল বলেন, আসলে এটা আমার কথা ছিল না।
নবনীতার প্রশ্ন- আওয়ামী লীগ কেন মনে করে আপনি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত। তাদের নেতারা বলছেন- ১/১১-এর মতো অনির্বাচিত সরকার আনার কুশীলবদের মধ্যে আপনি একজন। আইনমন্ত্রী বলছেন আপনি জুডিশিয়াল ক্যু করার চেষ্টা করছেন?
ড. কামাল বলেন, এটা ভিত্তিহীন এবং মানহানিকর বক্তব্য। এটা টোটালি মিথ্যা। মানহানির মামলা করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আমি মনে করি এটা সম্পূর্ণ মানহানিকর।
ড. কামাল বলেন, ২০০৭ সালে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হলে শেখ হাসিনা কি কি বিষয় আলোকপাত করেছেন সেটা দেখেন। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সকলে সমান সুযোগ পায় না। সংবিধানের কথা এলে ড. কামাল বলেন, আইন-সংবিধান আমাকে দেখানোর দরকার নেই। দেশে তথাকথিত ইলেকশন হয়েছে। এখন স্বৈরশাসন চলছে দেশে। আমাকে সংবিধানের কথা বললে দুঃখ লাগে।
এতে ড. কামাল ছাড়াও অংশ নেন সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নবনীতা চৌধুরী। শুরুতেই সঞ্চালক ড. কামাল হোসেনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন করেন জাতীয় ঐক্য মূলত কিসের জন্য? এই জোটে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে কিনা? ড. কামাল হোসেন বলেন, বিএনপি বলছে, তারা গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। জাতীয় ঐক্যেরও লক্ষ্য গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া। এ হিসেবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলাপ হবে।
উপস্থাপিকা জানতে চান বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে একান্ত আলাপে সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক বি. চৌধুরী বলেছেন- জোট ১৫০টি আসন চায়। তাহলে একটা ব্যালেন্স অব পাওয়ার নিশ্চিত হবে। জবাবে ড. কামাল বলেন, কি ধরনের ইলেকশন হয় তা দেখতে হবে। প্রথমত দেখবো গ্রহণযোগ্য ইলেকশন হবে কিনা। দ্বিতীয়ত, জনগণ নির্ভয়ে ভোট দিয়ে সরকার পরিবর্তন করার সুযোগ পাবে কিনা।
একই প্রশ্নে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, এই জোটে যে ফেসগুলো দেখি তাদের সবার একটি রাজনৈতিক অতীত আছে।
নবনীতা চৌধুরীর প্রশ্ন- ঐক্য প্রক্রিয়া মালয়েশিয়া মডেলকে মাথায় রেখে কিনা? ক্ষমতায় যাওয়া হবে এবং আনোয়ার ইব্রাহীমের মতো খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা হবে?
ড. কামাল বলেন, দুই দেশের সঙ্গে তুলনা করলে হবে না। আমরা মূলত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চাই। ভোট হয়ে যাবার পর কেউ হেরেছে, কেউ জিতেছে- এর মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয় না।
উপস্থাপিকার প্রশ্ন- বিএনপির ভোট রয়েছে। আপনারা কি ঠিক করলেন রাশ টেনে রাখবেন। এই ব্যবস্থাটা কি গণতান্ত্রিক? ড. কামাল বলেন, এরকম দাবি তো আমরা করি নাই। জোটবদ্ধভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। ড. কামাল বলেন, সিট নিয়ে আলোচনা অবশ্যই হবে। তখন কে কত সিট চাচ্ছে, পাচ্ছে তার সুরাহাও হবে।
উপস্থাপিকার প্রশ্ন-কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, সরকার গঠন করলে আপনাকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করবেন। এই প্রস্তাব কোথা থেকে এলো? ড. কামাল বলেন, আসলে এটা আমার কথা ছিল না।
নবনীতার প্রশ্ন- আওয়ামী লীগ কেন মনে করে আপনি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত। তাদের নেতারা বলছেন- ১/১১-এর মতো অনির্বাচিত সরকার আনার কুশীলবদের মধ্যে আপনি একজন। আইনমন্ত্রী বলছেন আপনি জুডিশিয়াল ক্যু করার চেষ্টা করছেন?
ড. কামাল বলেন, এটা ভিত্তিহীন এবং মানহানিকর বক্তব্য। এটা টোটালি মিথ্যা। মানহানির মামলা করে সময় নষ্ট করতে চাই না। আমি মনে করি এটা সম্পূর্ণ মানহানিকর।
ড. কামাল বলেন, ২০০৭ সালে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হলে শেখ হাসিনা কি কি বিষয় আলোকপাত করেছেন সেটা দেখেন। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সকলে সমান সুযোগ পায় না। সংবিধানের কথা এলে ড. কামাল বলেন, আইন-সংবিধান আমাকে দেখানোর দরকার নেই। দেশে তথাকথিত ইলেকশন হয়েছে। এখন স্বৈরশাসন চলছে দেশে। আমাকে সংবিধানের কথা বললে দুঃখ লাগে।
No comments