রুশ যুদ্ধবিমানের নিহত পাইলটের লাশ তুরস্কে
রাশিয়ার
যে যুদ্ধবিমানটিকে গত সপ্তাহে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তের কাছে গুলি করে
ভূপাতিত করেছে - তার একজন পাইলটের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
তুর্কী প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতুলু বলেছেন, নিহত রুশ পাইলট লে. কর্নেল ওলেগ পেশকফের মৃতদেহ তাদের কাছে রয়েছে। সিরিয়ার সাথে সীমান্তের একটি প্রদেশ হাতাইয়ে মৃতদেহ নিয়ে আসা হয়েছে। এখন তা রাশিয়ার হাতে তুলে দেওয়ার জন্যে প্রস্তুতি চলছে। তিনি জানান, তুরস্কের একজন সামরিক কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে রাশিয়ার একজন কর্মকর্তা খুব শীঘ্রই সেখানে যাবেন এবং ওই পাইলটের মৃতদেহ গ্রহণ করবেন।
তুর্কী মিসাইলের আঘাতে বিমানটি বিধ্বস্ত হলেও পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে আসার সময় সিরিয়ার বিদ্রোহীরা তাকে গুলি করে হত্যা করে। এই ঘটনার প্রতিবাদে মস্কোর কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার থেকে তুরস্কের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
শুরু থেকেই আঙ্কারা বলে আসছে, তুরস্কের আকাশসীমায় ঢুকে পড়ার পরেই সামরিক বাহিনী রুশ বিমানটিকে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মাটিতে নামিয়ে আনে। এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে রাশিয়া। বিমান থেকে দু'জন পাইলট প্যারাশ্যুটের মাধ্যমে বাঁচার চেষ্টা করলে তাদের একজন সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরোধী বিদ্রোহীদের গুলিতে প্রাণ হারান। তুরস্ক এই বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করছে।
গত সপ্তাহের এই ঘটনার পর থেকেই তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে বড়ো ধরনের উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। দু'দেশের নেতারাই পরস্পরের বিরুদ্ধে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করছেন। এর মধ্যে তুরস্কের বিরুদ্ধে রাশিয়া অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও ঘোষণা করেছে।
বেঁচে যাওয়া আরেকজন রুশ পাইলটকে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উদ্ধারের পর ইতোমধ্যেই তাকে রাশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি সিরিয়ায় তার কাজে ফিরে যেতে চান। কারণ হত্যাকারীদেরকে তার সহকর্মীর জীবনের মূল্য ফেরত দিতে হবে।
এই ঘটনায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান প্রথমে রাশিয়ার কাছে দুঃখ প্রকাশে অস্বীকৃতি জানান। বরং তার অভিযোগ- আগুন নিয়ে খেলছে রাশিয়া। এই খেলা বন্ধ করার জন্যে তিনি প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি আহবান জানান। কিন্তু একদিন পরেই এরদোয়ান রুশ বিমানটি ভূপাতিত করার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
সূত্র : বিবিসি
তুর্কী প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতুলু বলেছেন, নিহত রুশ পাইলট লে. কর্নেল ওলেগ পেশকফের মৃতদেহ তাদের কাছে রয়েছে। সিরিয়ার সাথে সীমান্তের একটি প্রদেশ হাতাইয়ে মৃতদেহ নিয়ে আসা হয়েছে। এখন তা রাশিয়ার হাতে তুলে দেওয়ার জন্যে প্রস্তুতি চলছে। তিনি জানান, তুরস্কের একজন সামরিক কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে রাশিয়ার একজন কর্মকর্তা খুব শীঘ্রই সেখানে যাবেন এবং ওই পাইলটের মৃতদেহ গ্রহণ করবেন।
তুর্কী মিসাইলের আঘাতে বিমানটি বিধ্বস্ত হলেও পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে আসার সময় সিরিয়ার বিদ্রোহীরা তাকে গুলি করে হত্যা করে। এই ঘটনার প্রতিবাদে মস্কোর কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার থেকে তুরস্কের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
শুরু থেকেই আঙ্কারা বলে আসছে, তুরস্কের আকাশসীমায় ঢুকে পড়ার পরেই সামরিক বাহিনী রুশ বিমানটিকে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মাটিতে নামিয়ে আনে। এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে রাশিয়া। বিমান থেকে দু'জন পাইলট প্যারাশ্যুটের মাধ্যমে বাঁচার চেষ্টা করলে তাদের একজন সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরোধী বিদ্রোহীদের গুলিতে প্রাণ হারান। তুরস্ক এই বিদ্রোহীদের সহযোগিতা করছে।
গত সপ্তাহের এই ঘটনার পর থেকেই তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে বড়ো ধরনের উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। দু'দেশের নেতারাই পরস্পরের বিরুদ্ধে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করছেন। এর মধ্যে তুরস্কের বিরুদ্ধে রাশিয়া অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও ঘোষণা করেছে।
বেঁচে যাওয়া আরেকজন রুশ পাইলটকে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উদ্ধারের পর ইতোমধ্যেই তাকে রাশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি সিরিয়ায় তার কাজে ফিরে যেতে চান। কারণ হত্যাকারীদেরকে তার সহকর্মীর জীবনের মূল্য ফেরত দিতে হবে।
এই ঘটনায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান প্রথমে রাশিয়ার কাছে দুঃখ প্রকাশে অস্বীকৃতি জানান। বরং তার অভিযোগ- আগুন নিয়ে খেলছে রাশিয়া। এই খেলা বন্ধ করার জন্যে তিনি প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি আহবান জানান। কিন্তু একদিন পরেই এরদোয়ান রুশ বিমানটি ভূপাতিত করার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
সূত্র : বিবিসি
No comments