তেজগাঁওয়ে হামলাকারীদের খবর হয়ে যাবে : আনিসুল হক
তেজগাঁও
ট্রাকস্ট্যান্ডের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকালে যেসব নেতাদের উস্কানিতে হামলা
হয়েছে তাদের খবর হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের
(ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক। তিনি বলেন, তেজগাঁওয়ের রাস্তা ফাঁকা হয়ে গেছে,
সেখানে আর কখনো ট্রাক থাকবে না। কেউ বাধা দিতে আসলে তাকে হেভি পেটানো হবে।
আজ রাজধানীর কারওয়ানবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এ কথা বলেন। এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর শামীম হাসান, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর শামীমা রহমান, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম এনামুল হকসহ ডিএনসিসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আনিসুল হক বলেন, প্রভাবশালী নেতাদের কারণে তেজগাঁওয়ে ঝামেলা হয়েছে। যারা ওখানকার দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসায়ের সাথে জড়িত তারাই রোববার অভিযানে ঢিল ছুড়েছে।
যারা হামলা করেছে তাদের ধরার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশকে অনুরোধ করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ ছাড় পাবে না। যারা এখন শক্তি দেখানোর চেষ্টা করছে, তাদের শক্তি থাকবে না।
মেয়র বলেন, দখলদাররা তার সাথে পলিটিকস খেলছে। তিনি তাদের কিছু বলেননি। সেখানে পুলিশ ছিল, তারা কিছুই করেনি। চাইলে অনেক কিছু করা যেত। কারণ, তার সাথে অনেক ফোর্স ছিল, তারা নীরব থেকেছে।
মেয়র আরো বলেন, শ্রমিকদের কারা ভুল বুঝিয়েছে তিনি জানেন। তিনি কোনো রাস্তা জবরদখল হতে দেবেন না। রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে দেবেন না।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, কার সাথে নেগোসিয়েশন হবে? কারো সাথে হয়নি। আমরা একটা মডার্ন ট্রাক স্ট্যান্ড করব। সেজন্য ঢাকার বাইরে জমি খুঁজছি।
রোববারের সহিংসতায় সিটি করপোরেশনের ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান তুলে ধরে মেয়র বলেন, আমাদের সাতটি গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। এতে ১১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া করপোরেশনের চালক, হেলপার ও উচ্ছেদকর্মী সহ পাঁচজন আহত হয়েছেন।
এ সময় মেয়র সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কার্যক্রমও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে ২০ হাজার বিলবোর্ড অপসারণ করেছি। ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিলবোর্ড অপসারণ করা হবে। আগামী জুনের মধ্যে গুলশান বনানী বারিধারায় আরো এক হাজার সিসি ক্যামেরা বসবে। এর পর অন্যান্য এলাকায় সিসি ক্যামেরা বসবে।
আনিসুল হক বলেন, আমি রাজধানীর পরিবহন মালিকদের সাথে বসেছি। তারা আমাকে কমিটমেন্ট দিয়েছেন, তিনশ’ কোম্পানির মধ্য থেকে ৫-৭টি কোম্পানিতে নামিয়ে আনবেন। এদের মাধ্যমে আমরা করপোরেশনের সহায়তায় তিন হাজার নতুন গাড়ি নামাব।
কারওয়ানবাজার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ৩৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে এদের জন্য একটি মার্কেট তৈরি করেছি। এদের সেখানে সরিয়ে নেয়া হবে। ফলে এ এলাকায় আর কোনো যানজট থাকবে না।
আজ রাজধানীর কারওয়ানবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এ কথা বলেন। এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর শামীম হাসান, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর শামীমা রহমান, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম এনামুল হকসহ ডিএনসিসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আনিসুল হক বলেন, প্রভাবশালী নেতাদের কারণে তেজগাঁওয়ে ঝামেলা হয়েছে। যারা ওখানকার দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসায়ের সাথে জড়িত তারাই রোববার অভিযানে ঢিল ছুড়েছে।
যারা হামলা করেছে তাদের ধরার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশকে অনুরোধ করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ ছাড় পাবে না। যারা এখন শক্তি দেখানোর চেষ্টা করছে, তাদের শক্তি থাকবে না।
মেয়র বলেন, দখলদাররা তার সাথে পলিটিকস খেলছে। তিনি তাদের কিছু বলেননি। সেখানে পুলিশ ছিল, তারা কিছুই করেনি। চাইলে অনেক কিছু করা যেত। কারণ, তার সাথে অনেক ফোর্স ছিল, তারা নীরব থেকেছে।
মেয়র আরো বলেন, শ্রমিকদের কারা ভুল বুঝিয়েছে তিনি জানেন। তিনি কোনো রাস্তা জবরদখল হতে দেবেন না। রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে দেবেন না।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, কার সাথে নেগোসিয়েশন হবে? কারো সাথে হয়নি। আমরা একটা মডার্ন ট্রাক স্ট্যান্ড করব। সেজন্য ঢাকার বাইরে জমি খুঁজছি।
রোববারের সহিংসতায় সিটি করপোরেশনের ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান তুলে ধরে মেয়র বলেন, আমাদের সাতটি গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। এতে ১১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া করপোরেশনের চালক, হেলপার ও উচ্ছেদকর্মী সহ পাঁচজন আহত হয়েছেন।
এ সময় মেয়র সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কার্যক্রমও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে ২০ হাজার বিলবোর্ড অপসারণ করেছি। ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিলবোর্ড অপসারণ করা হবে। আগামী জুনের মধ্যে গুলশান বনানী বারিধারায় আরো এক হাজার সিসি ক্যামেরা বসবে। এর পর অন্যান্য এলাকায় সিসি ক্যামেরা বসবে।
আনিসুল হক বলেন, আমি রাজধানীর পরিবহন মালিকদের সাথে বসেছি। তারা আমাকে কমিটমেন্ট দিয়েছেন, তিনশ’ কোম্পানির মধ্য থেকে ৫-৭টি কোম্পানিতে নামিয়ে আনবেন। এদের মাধ্যমে আমরা করপোরেশনের সহায়তায় তিন হাজার নতুন গাড়ি নামাব।
কারওয়ানবাজার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ৩৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে এদের জন্য একটি মার্কেট তৈরি করেছি। এদের সেখানে সরিয়ে নেয়া হবে। ফলে এ এলাকায় আর কোনো যানজট থাকবে না।
No comments