শ্রীলঙ্কার নতুন কোচ জিওফ মার্শ
শ্রীলঙ্কায় এসেছিলেন বড় ছেলের হাতে ব্যাগি গ্রিন ক্যাপ তুলে দিতে। কে জানত, এই সফরে তাঁর নিজের ক্যারিয়ারেও যুক্ত হবে নতুন এক অধ্যায়! শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজ চলার সময়ই আলোচনা হয়েছে, কাল এল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। শ্রীলঙ্কার নতুন কোচ জিওফ মার্শ! দুই বছরের চুক্তিতে সিনিয়র মার্শ দায়িত্ব নেবেন ২৭ সেপ্টেম্বর।
শ্রীলঙ্কার দায়িত্ব নেওয়ায় আইপিএল দল পুনে ওয়ারিয়র্সের কোচের পদটা ছাড়তে হচ্ছে মার্শকে। পুনে তাঁকে ছাড়তে রাজি হওয়ায় দলটিকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের জাগরণ ও অগ্রসরে দুটি ভিন্ন ভূমিকায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে মার্শের। অ্যালান বোর্ডারের অস্ট্রেলিয়া দলের অপরিহার্য অংশ ছিলেন, ছিলেন ১৯৮৭ বিশ্বকাপজয়ী দলে। খেলেছেন ৫০ টেস্ট ও ১১৯ ওয়ানডে। তবে ক্রিকেটার মার্শকে বোধ হয় ছাড়িয়েই গিয়েছিলেন কোচ মার্শ। নিজে একটু আড়ালে থাকতে পছন্দ করেন বলেই হয়তো প্রাপ্য কৃতিত্বটা সেভাবে পাননি। তিনি কোচ থাকার সময়ই বিশ্ব ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার রাজত্ব শুরু। ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত কোচিং করিয়েছেন অস্ট্রেলিয়াকে। খেলোয়াড় ও কোচ দুই ভূমিকাতেই বিশ্বকাপ জয়ের একমাত্র কীর্তিটিও তাঁর। ২০০০ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত ছিলেন জিম্বাবুয়ে দলের কোচ। ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকও।
শ্রীলঙ্কার দায়িত্ব নেওয়ায় আইপিএল দল পুনে ওয়ারিয়র্সের কোচের পদটা ছাড়তে হচ্ছে মার্শকে। পুনে তাঁকে ছাড়তে রাজি হওয়ায় দলটিকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের জাগরণ ও অগ্রসরে দুটি ভিন্ন ভূমিকায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে মার্শের। অ্যালান বোর্ডারের অস্ট্রেলিয়া দলের অপরিহার্য অংশ ছিলেন, ছিলেন ১৯৮৭ বিশ্বকাপজয়ী দলে। খেলেছেন ৫০ টেস্ট ও ১১৯ ওয়ানডে। তবে ক্রিকেটার মার্শকে বোধ হয় ছাড়িয়েই গিয়েছিলেন কোচ মার্শ। নিজে একটু আড়ালে থাকতে পছন্দ করেন বলেই হয়তো প্রাপ্য কৃতিত্বটা সেভাবে পাননি। তিনি কোচ থাকার সময়ই বিশ্ব ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়ার রাজত্ব শুরু। ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত কোচিং করিয়েছেন অস্ট্রেলিয়াকে। খেলোয়াড় ও কোচ দুই ভূমিকাতেই বিশ্বকাপ জয়ের একমাত্র কীর্তিটিও তাঁর। ২০০০ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত ছিলেন জিম্বাবুয়ে দলের কোচ। ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকও।
No comments