‘অসাধারণ এক অধ্যায়ের সমাপ্তি’
একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমার এক চোখ দৃষ্টি হারিয়েছে, কিন্তু আমার লক্ষ্য কখনো দৃষ্টি হারায়নি।’ এক চোখে আলো হারিয়েও তিনি ছিলেন স্বপ্নদ্রষ্টা। ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন যুগের সূচনা হয়েছিল তাঁর হাত ধরে। মনসুর আলী খান পতৌদির মৃত্যুতে তাই ভারতের সীমানা ছাড়িয়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে ক্রিকেট-বিশ্বেই। ভারতের প্রধানমন্ত্রী, আইসিসি সভাপতি থেকে শুরু করে বর্তমান-সাবেক অসংখ্য ক্রিকেটার শোকবার্তায় শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ‘টাইগার’কে।
ভারতীয় ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতি আছে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শোকবার্তায়, ‘তিনি ছিলেন রোমাঞ্চপ্রিয় ও দুঃসাহসী একজন অধিনায়ক, ভারতীয় ক্রিকেটে যিনি এনেছিলেন নতুন আত্মবিশ্বাস। খেলা ছাড়ার পরও ছিলেন আদর্শ, শিষ্টতা ও নিষ্ঠার মূর্ত প্রতীক।’ আইসিসি সভাপতি শারদ পাওয়ারের প্রতিক্রিয়ায় উঠে এসেছে পতৌদির বিশালত্ব, ‘শুধু ভারত নয়, বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ ক্রিকেটারের আদর্শ ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে পরিচয় ছিল, এটাই তো দারুণ সম্মানের।’
‘টাইগার’ নামটি পেয়েছিলেন ক্ষিপ্রগতির ফিল্ডিংয়ের জন্য। তবে এক চোখ নিয়েও যিনি ৬টি সেঞ্চুরিসহ ৩৪.৯১ গড়ে ২৭৯৩ টেস্ট রান করতে পারেন, তাঁর নাম তো হওয়া উচিত ছিল ‘সুপারম্যান!’ সুনীল গাভাস্কারের শোকবাণীতে উঠে এল এটাই, ‘টাইগার পতৌদি ছিলেন তাঁর প্রজন্মের সবচেয়ে ক্যারিশমাটিক ক্রিকেটার। এক চোখে না দেখেও প্রায় ৩ হাজার রান এবং আধডজন টেস্ট সেঞ্চুরি করাই বলে দেয় তিনি কত বড় জিনিয়াস ছিলেন।’
ভারতের বিখ্যাত ‘স্পিন কোয়ার্টেট’ জন্ম তাঁর হাত ধরেই। সেই চার স্পিনারের মধ্যে সফলতম বিষেন সিং বেদি ফিরে গেলেন ওই সময়টাতে, ‘স্পিনারদের প্রতি তাঁর আস্থা ছিল অবিচল, আমরা সবাই তাঁর নেতৃত্বে প্রস্ফুটিত হয়েছি। খুব শান্ত ও স্থিরভাবে তিনি আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁর মতো একজন আমরা আর দীর্ঘ, দীর্ঘ সময়েও পাব না। ভারতীয় ক্রিকেটের অসাধারণ এক অধ্যায়ের সমাপ্তি হলো।’
স্পিন কোয়ার্টেটে বেদির সঙ্গী ভগব ৎ চন্দ্রশেখরের প্রতিক্রিয়া, ‘এখনো তো তাঁর যাওয়ার সময় হয়নি...মাত্র ৭০ বছর। অসাধারণ একজন অধিনায়ক, সব সময়ই ছিলেন আক্রমণাত্মক।’ শচীন টেন্ডুলকারের কণ্ঠে ছিল একজন ‘নায়কের’ মৃত্যুতে শোক, ‘কয়েকবার তাঁর সঙ্গে দেখা করার সম্মান আমার হয়েছে। বিশ্ব ক্রিকেট তাঁর মতো একজন নায়কের অভাব বোধ করবে।’
ভারতীয় ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতি আছে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শোকবার্তায়, ‘তিনি ছিলেন রোমাঞ্চপ্রিয় ও দুঃসাহসী একজন অধিনায়ক, ভারতীয় ক্রিকেটে যিনি এনেছিলেন নতুন আত্মবিশ্বাস। খেলা ছাড়ার পরও ছিলেন আদর্শ, শিষ্টতা ও নিষ্ঠার মূর্ত প্রতীক।’ আইসিসি সভাপতি শারদ পাওয়ারের প্রতিক্রিয়ায় উঠে এসেছে পতৌদির বিশালত্ব, ‘শুধু ভারত নয়, বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ ক্রিকেটারের আদর্শ ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে পরিচয় ছিল, এটাই তো দারুণ সম্মানের।’
‘টাইগার’ নামটি পেয়েছিলেন ক্ষিপ্রগতির ফিল্ডিংয়ের জন্য। তবে এক চোখ নিয়েও যিনি ৬টি সেঞ্চুরিসহ ৩৪.৯১ গড়ে ২৭৯৩ টেস্ট রান করতে পারেন, তাঁর নাম তো হওয়া উচিত ছিল ‘সুপারম্যান!’ সুনীল গাভাস্কারের শোকবাণীতে উঠে এল এটাই, ‘টাইগার পতৌদি ছিলেন তাঁর প্রজন্মের সবচেয়ে ক্যারিশমাটিক ক্রিকেটার। এক চোখে না দেখেও প্রায় ৩ হাজার রান এবং আধডজন টেস্ট সেঞ্চুরি করাই বলে দেয় তিনি কত বড় জিনিয়াস ছিলেন।’
ভারতের বিখ্যাত ‘স্পিন কোয়ার্টেট’ জন্ম তাঁর হাত ধরেই। সেই চার স্পিনারের মধ্যে সফলতম বিষেন সিং বেদি ফিরে গেলেন ওই সময়টাতে, ‘স্পিনারদের প্রতি তাঁর আস্থা ছিল অবিচল, আমরা সবাই তাঁর নেতৃত্বে প্রস্ফুটিত হয়েছি। খুব শান্ত ও স্থিরভাবে তিনি আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁর মতো একজন আমরা আর দীর্ঘ, দীর্ঘ সময়েও পাব না। ভারতীয় ক্রিকেটের অসাধারণ এক অধ্যায়ের সমাপ্তি হলো।’
স্পিন কোয়ার্টেটে বেদির সঙ্গী ভগব ৎ চন্দ্রশেখরের প্রতিক্রিয়া, ‘এখনো তো তাঁর যাওয়ার সময় হয়নি...মাত্র ৭০ বছর। অসাধারণ একজন অধিনায়ক, সব সময়ই ছিলেন আক্রমণাত্মক।’ শচীন টেন্ডুলকারের কণ্ঠে ছিল একজন ‘নায়কের’ মৃত্যুতে শোক, ‘কয়েকবার তাঁর সঙ্গে দেখা করার সম্মান আমার হয়েছে। বিশ্ব ক্রিকেট তাঁর মতো একজন নায়কের অভাব বোধ করবে।’
No comments