দিনক্ষণ ঠিক হয়ে গেল বিশ্বকাপের
অপেক্ষাটা আসলে শুরু হয়ে গিয়েছিল ২০১০ সালের ১১ জুলাই, যখন পর্দা নামল দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের। সেই অপেক্ষার অবসান হবে ২০১৪ সালের ১২ জুন। ব্রাজিল বিশ্বকাপের সূচি এখনো ঠিক হয়নি। বাছাইপর্ব শেষ হওয়ার আগে হবেও না। তবে এরই মধ্যে ঠিক হয়ে গেছে ২০তম ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু আর শেষ হবে কবে। পরশু জানানো হয়েছে, বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে ১২ জুন। দীর্ঘ এক মাসের ফুটবল-রোমাঞ্চ শেষে বিশ্বকাপ শেষ হবে ১৩ জুলাই।
বিশ্বকাপের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার এই খবর জানিয়ে ফিফা মহাসচিব জেরোম ভালক জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি, ‘আমি জানি, সবাই কৌতূহলী হয়ে আছে কোন কোন শহরগুলোয় বিশ্বকাপ হবে, সেটি জানতে। কিন্তু সেটা ঠিক হবে আগামী অক্টোবরে।’
এমনিতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে দেশটির মিডিয়াই সন্তুষ্ট নয়। কদিন আগেও খবর বেরিয়েছে, ঢিমেতালে এগোচ্ছে দেশটির বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ও অবকাঠামো নির্মাণ। বিশ্বকাপের দুই বছর পর রিও ডি জেনিরোতে বসবে আরেক ক্রীড়া মহাযজ্ঞ অলিম্পিক। ফলে এই দুটি আসরের কথা মাথায় রেখেই গোছগাছ করতে হচ্ছে ব্রাজিলকে। কিন্তু সমালোচনা হচ্ছে, কাজের ধীরগতি নিয়ে।
এমনিতে ব্রাজিলে আয়োজিত সর্বশেষ বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতাটা সুখকর নয়। ১৯৫০ সালের ওই আসরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দিনেও নির্মাণকাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি। এ কারণেই দেশটির সংবাদমাধ্যম আরও বেশি সতর্ক। সাবেক ফুটবল তারকা রোমারিও তো এমন মন্তব্যও করেছেন, খোদ যিশু অবতীর্ণ না হলে ব্রাজিলের পক্ষে সফলভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন সম্ভব নয়।
বিশ্বকাপের ঠিক এক বছর আগে মহড়া টুর্নামেন্ট কনফেডারেশনস কাপ অনুষ্ঠিত হয়। ফিফার মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নদের পাশাপাশি স্বাগতিক ব্রাজিলও তাতে অংশ নেবে। ভালক নিশ্চিত করেছেন, এবারের কনফেডারেশনস কাপ অনুষ্ঠিত হবে ২০১৩ সালের ১৫ থেকে ৩০ জুন। ওই সময়ের মধ্যেই কাজ প্রায় শেষ করে ফেলতে হবে ব্রাজিলকে। ফলে দুই বছরের মতো সময় আছে তাদের হাতে।
ফিফা সভাপতি সেপ ব্ল্যাটার অবশ্য আশ্বস্ত করছেন, ঠিক সময়ের মধ্যেই নির্মাণকাজ সম্পন্ন করবে ব্রাজিল, ‘বাস্তবতা হলো, এখনো অনেক কাজ বাকি আছে। তবে ব্রাজিল আর ফিফা মিলে একটা ব্যতিক্রম বিশ্বকাপই উপহার দেবে।’ আর ভালক মনে করিয়ে দিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগেও এমন অনেক কথা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ আয়োজনে সফল নেলসন ম্যান্ডেলার দেশ।
বিশ্বকাপের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার এই খবর জানিয়ে ফিফা মহাসচিব জেরোম ভালক জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের ভেন্যুগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি, ‘আমি জানি, সবাই কৌতূহলী হয়ে আছে কোন কোন শহরগুলোয় বিশ্বকাপ হবে, সেটি জানতে। কিন্তু সেটা ঠিক হবে আগামী অক্টোবরে।’
এমনিতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিয়ে দেশটির মিডিয়াই সন্তুষ্ট নয়। কদিন আগেও খবর বেরিয়েছে, ঢিমেতালে এগোচ্ছে দেশটির বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ও অবকাঠামো নির্মাণ। বিশ্বকাপের দুই বছর পর রিও ডি জেনিরোতে বসবে আরেক ক্রীড়া মহাযজ্ঞ অলিম্পিক। ফলে এই দুটি আসরের কথা মাথায় রেখেই গোছগাছ করতে হচ্ছে ব্রাজিলকে। কিন্তু সমালোচনা হচ্ছে, কাজের ধীরগতি নিয়ে।
এমনিতে ব্রাজিলে আয়োজিত সর্বশেষ বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতাটা সুখকর নয়। ১৯৫০ সালের ওই আসরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দিনেও নির্মাণকাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি। এ কারণেই দেশটির সংবাদমাধ্যম আরও বেশি সতর্ক। সাবেক ফুটবল তারকা রোমারিও তো এমন মন্তব্যও করেছেন, খোদ যিশু অবতীর্ণ না হলে ব্রাজিলের পক্ষে সফলভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন সম্ভব নয়।
বিশ্বকাপের ঠিক এক বছর আগে মহড়া টুর্নামেন্ট কনফেডারেশনস কাপ অনুষ্ঠিত হয়। ফিফার মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নদের পাশাপাশি স্বাগতিক ব্রাজিলও তাতে অংশ নেবে। ভালক নিশ্চিত করেছেন, এবারের কনফেডারেশনস কাপ অনুষ্ঠিত হবে ২০১৩ সালের ১৫ থেকে ৩০ জুন। ওই সময়ের মধ্যেই কাজ প্রায় শেষ করে ফেলতে হবে ব্রাজিলকে। ফলে দুই বছরের মতো সময় আছে তাদের হাতে।
ফিফা সভাপতি সেপ ব্ল্যাটার অবশ্য আশ্বস্ত করছেন, ঠিক সময়ের মধ্যেই নির্মাণকাজ সম্পন্ন করবে ব্রাজিল, ‘বাস্তবতা হলো, এখনো অনেক কাজ বাকি আছে। তবে ব্রাজিল আর ফিফা মিলে একটা ব্যতিক্রম বিশ্বকাপই উপহার দেবে।’ আর ভালক মনে করিয়ে দিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগেও এমন অনেক কথা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ আয়োজনে সফল নেলসন ম্যান্ডেলার দেশ।
No comments