আইভরি কোস্টের শরণার্থীরা এখনো শঙ্কায়: অ্যামনেস্টি
আইভরি কোস্টে নির্বাচনোত্তর সহিংসতায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে যেসব মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়েছে, তারা প্রাণের ভয়ে এখনো ফিরছে না। মানবেতর জীবন যাপন করছে বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২০১০ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইভরি কোস্টে ব্যাপক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে অন্তত তিন হাজার লোক নিহত হয়েছে। বাস্তুহারা হয়েছে ১০ লাখের বেশি মানুষ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এপ্রিলে সাবেক প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর নতুন প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতারার অনুসারীরা হত্যাযজ্ঞসহ নানা নির্যাতন চালিয়েছে। এসব হত্যা ও নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনা গত এপ্রিল ও মে মাসে ঘটেছে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর পশ্চিম আফ্রিকার এ দেশটিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও ওয়াতারাকে ক্ষমতা নিতে সহায়তা করা বিদ্রোহীরা এখনো প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। জাতিসংঘ ও দাতা দেশগুলো তাদের ব্যারাকে ফিরে যেতে বললেও তাতে সাড়া মেলেনি।
৪৪ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি আরও বলেছে, ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল সাবেক প্রেসিডেন্ট লরা বাগবো গ্রেপ্তারের পর থেকে আইভরি কোস্টে ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২০১০ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইভরি কোস্টে ব্যাপক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে অন্তত তিন হাজার লোক নিহত হয়েছে। বাস্তুহারা হয়েছে ১০ লাখের বেশি মানুষ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এপ্রিলে সাবেক প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর নতুন প্রেসিডেন্ট আলাসেন ওয়াতারার অনুসারীরা হত্যাযজ্ঞসহ নানা নির্যাতন চালিয়েছে। এসব হত্যা ও নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনা গত এপ্রিল ও মে মাসে ঘটেছে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর পশ্চিম আফ্রিকার এ দেশটিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও ওয়াতারাকে ক্ষমতা নিতে সহায়তা করা বিদ্রোহীরা এখনো প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। জাতিসংঘ ও দাতা দেশগুলো তাদের ব্যারাকে ফিরে যেতে বললেও তাতে সাড়া মেলেনি।
৪৪ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি আরও বলেছে, ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল সাবেক প্রেসিডেন্ট লরা বাগবো গ্রেপ্তারের পর থেকে আইভরি কোস্টে ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।
No comments