পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচন এগিয়ে আনার তোড়জোড়
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক সাফল্যের পর এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে তিন স্তরের পঞ্চায়েত নির্বাচনেও সাফল্য পেতে ওই নির্বাচন এগিয়ে আনার তোড়জোড় শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার। তৃণমূলের পঞ্চায়েত নেতা-কর্মীরা এরই মধ্যে নির্বাচন এগিয়ে আনার দাবি তুলেছেন দলীয় নেত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতাও তাই চাইছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন এগিয়ে আনার পক্ষে যুক্তি হলো, রাজ্যে এখন ক্ষমতায় রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস ও কংগ্রেস সরকার। কিন্তু রাজ্যের অধিকাংশ পঞ্চায়েত এখনো নিয়ন্ত্রণ করে বামফ্রন্ট। এতে ভবিষ্যতে গ্রামীণ উন্নয়নকে ঘিরে অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবি উঠেছে। তৃণমূল নেতাদের মতে, এখন পঞ্চায়েত নির্বাচন হলে পঞ্চায়েতেও ক্ষমতায় আসবে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট। এতে রাজ্যের গ্রামীণ উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।
২০০৮ সালে সর্বশেষ পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে তৃণমূল বেশ কিছু আসন পেলেও বেশির ভাগ আসন বামফ্রন্টের দখলে চলে যায়। ২০১৩ সালে পরবর্তী পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন এগিয়ে আনার পক্ষে যুক্তি হলো, রাজ্যে এখন ক্ষমতায় রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস ও কংগ্রেস সরকার। কিন্তু রাজ্যের অধিকাংশ পঞ্চায়েত এখনো নিয়ন্ত্রণ করে বামফ্রন্ট। এতে ভবিষ্যতে গ্রামীণ উন্নয়নকে ঘিরে অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবি উঠেছে। তৃণমূল নেতাদের মতে, এখন পঞ্চায়েত নির্বাচন হলে পঞ্চায়েতেও ক্ষমতায় আসবে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট। এতে রাজ্যের গ্রামীণ উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।
২০০৮ সালে সর্বশেষ পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে তৃণমূল বেশ কিছু আসন পেলেও বেশির ভাগ আসন বামফ্রন্টের দখলে চলে যায়। ২০১৩ সালে পরবর্তী পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা।
No comments