বন্ড-আসিফের ফেরার টেস্ট
পাকিস্তান না নিউজিল্যান্ড, ব্যাটসম্যান না বোলার—কাদের হবে ডানেডিন টেস্ট? উত্তরটা জানা যাবে ম্যাচ শেষেই। তবে শুরুতেই এটিকে নিজেদের দাবি করতে পারেন দুই বোলার নিউজিল্যান্ডের শেন বন্ড ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ আসিফ। ভিন্ন ভিন্ন কারণে প্রায় দুই বছর মাঠের বাইরে থাকার পর দুজনই ফিরছেন এই ডানেডিন টেস্ট দিয়ে!
বাক্যটার শেষে আশ্চর্যবোধক চিহ্নটা রেখে দেওয়ার কারণ, আইসিএল-ফেরত বন্ডের এই টেস্টে খেলাটা নিশ্চিত হলেও আসিফের ফেরাটা এক শ ভাগ নিশ্চিত নয়। আইপিএলের ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ার সাজা (এক বছরের নিষেধাজ্ঞা) এবং দুবাই বিমানবন্দরে মাদকসহ ধরা পড়ার কারণে এত দিন ক্রিকেটের বাইরে, এ কারণে আসিফকে নামিয়ে শেষ পর্যন্ত ঝুঁকি নাও নিতে পারে পাকিস্তান।
বোলাররাই নিয়ন্ত্রক হবে ম্যাচের, সাধারণ ধারণাটা এমনই। গ্রীষ্মের শুরুতে এমনিতেই ঠান্ডা থাকে নিউজিল্যান্ডে। তার ওপর দু দলেরই মূল শক্তি বোলিং। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় কি দেশে কি দেশের বাইরে, টেস্টে রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছে কিউই ব্যাটসম্যানদের। ব্যাটিং শক্তি বাড়াতে মাত্র চার বোলারকে একাদশে রেখেছে তারা। ম্যাচের আগের দিন অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি স্বীকারও করেছেন, ‘সত্যি বলতে কি আমাদের ব্যাটিংটা আশানুরূপ ভালো নয়।’ দলের দুশ্চিন্তা যে ব্যাটিং বন্ডও তা মানছেন, ‘সত্যিই আমাদের রানের দরকার। টেস্ট জিততে চাইলে বড় রানেরই প্রয়োজন বলে মনে করি আমি।’
পাকিস্তানের দুশ্চিন্তাও ব্যাটিং নিয়ে। ম্যাচে ২০ উইকেট নেওয়ার মতো বোলিং পাকিস্তানের আছে, এটা জানিয়ে পাকিস্তান কোচ ইন্তিখাব আলম বলেছেন, ‘ব্যাটিংই উদ্বেগের বিষয় হওয়ায় খুব সতর্ক থাকতে হবে আমাদের।’
তবে অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফই দলের স্বস্তির একটা বড় কারণ। তাঁর ক্যারিয়ার-গড় যেখানে ৫৪.৮৬, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ৬৯.৭১। ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটাও পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডে। হঠাত্ করে পাওয়া নেতৃত্বটা ব্যাটিংয়ে ইউসুফকে আরও দায়িত্বশীল করবে বলে পাকিস্তানের আশা। এই আশাটাই আবার আশঙ্কা নিউজিল্যান্ডের। ‘তারা প্রতিপক্ষ হিসেবে ভয়ঙ্কর। তাদের বোলিং আক্রমণে আছে ভারসাম্য এবং তাদের আছে আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম গ্রেট ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ ইউসুফ’—বলেছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক ভেট্টোরি।
বন্ড ও আসিফের ফেরার সিরিজটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আরও একটি কারণে। এই সিরিজ দিয়েই রেফারেল পদ্ধতি চালু হচ্ছে নতুন নিয়মে। আগে তিনটি করে রেফারেল চাইতে পারত দু দল। এখন ইনিংসে দুবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার আগ পর্যন্ত মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারবে দুই দল।
বাক্যটার শেষে আশ্চর্যবোধক চিহ্নটা রেখে দেওয়ার কারণ, আইসিএল-ফেরত বন্ডের এই টেস্টে খেলাটা নিশ্চিত হলেও আসিফের ফেরাটা এক শ ভাগ নিশ্চিত নয়। আইপিএলের ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ার সাজা (এক বছরের নিষেধাজ্ঞা) এবং দুবাই বিমানবন্দরে মাদকসহ ধরা পড়ার কারণে এত দিন ক্রিকেটের বাইরে, এ কারণে আসিফকে নামিয়ে শেষ পর্যন্ত ঝুঁকি নাও নিতে পারে পাকিস্তান।
বোলাররাই নিয়ন্ত্রক হবে ম্যাচের, সাধারণ ধারণাটা এমনই। গ্রীষ্মের শুরুতে এমনিতেই ঠান্ডা থাকে নিউজিল্যান্ডে। তার ওপর দু দলেরই মূল শক্তি বোলিং। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় কি দেশে কি দেশের বাইরে, টেস্টে রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছে কিউই ব্যাটসম্যানদের। ব্যাটিং শক্তি বাড়াতে মাত্র চার বোলারকে একাদশে রেখেছে তারা। ম্যাচের আগের দিন অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি স্বীকারও করেছেন, ‘সত্যি বলতে কি আমাদের ব্যাটিংটা আশানুরূপ ভালো নয়।’ দলের দুশ্চিন্তা যে ব্যাটিং বন্ডও তা মানছেন, ‘সত্যিই আমাদের রানের দরকার। টেস্ট জিততে চাইলে বড় রানেরই প্রয়োজন বলে মনে করি আমি।’
পাকিস্তানের দুশ্চিন্তাও ব্যাটিং নিয়ে। ম্যাচে ২০ উইকেট নেওয়ার মতো বোলিং পাকিস্তানের আছে, এটা জানিয়ে পাকিস্তান কোচ ইন্তিখাব আলম বলেছেন, ‘ব্যাটিংই উদ্বেগের বিষয় হওয়ায় খুব সতর্ক থাকতে হবে আমাদের।’
তবে অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফই দলের স্বস্তির একটা বড় কারণ। তাঁর ক্যারিয়ার-গড় যেখানে ৫৪.৮৬, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ৬৯.৭১। ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটাও পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডে। হঠাত্ করে পাওয়া নেতৃত্বটা ব্যাটিংয়ে ইউসুফকে আরও দায়িত্বশীল করবে বলে পাকিস্তানের আশা। এই আশাটাই আবার আশঙ্কা নিউজিল্যান্ডের। ‘তারা প্রতিপক্ষ হিসেবে ভয়ঙ্কর। তাদের বোলিং আক্রমণে আছে ভারসাম্য এবং তাদের আছে আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম গ্রেট ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ ইউসুফ’—বলেছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক ভেট্টোরি।
বন্ড ও আসিফের ফেরার সিরিজটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে আরও একটি কারণে। এই সিরিজ দিয়েই রেফারেল পদ্ধতি চালু হচ্ছে নতুন নিয়মে। আগে তিনটি করে রেফারেল চাইতে পারত দু দল। এখন ইনিংসে দুবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার আগ পর্যন্ত মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারবে দুই দল।
No comments