অবসরের কথাও ভেবেছিলেন অঁরি
অনন্ত চাপ এসে ঘিরে ধরেছিল তাঁকে। চেপে বসেছিল একটা অভিমানও। এই চাপ আর অভিমান থিয়েরি অঁরির মনটাকে খুব বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায় নেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন ফরাসি স্ট্রাইকার।
গত বুধবার বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্লে-অফ ম্যাচে হ্যান্ডবল নিয়ে বিতর্ক অঁরির সহ্য হচ্ছিল না। সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে ফ্রান্সের সংসদ অধিবেশন—সব জায়গায় একই কথা, ‘হ্যান্ড অব অঁরি।’ অবসরই নিয়ে ফেলবেন কি না প্রশ্নে তাই ফরাসি দৈনিক লেকিপকে বলে ফেলেছিলেন, ‘ওহ্, হ্যাঁ।’ ‘শুক্রবার, বিষয়টা যখন অনেক ছড়িয়ে পড়ল, তখন আমি উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম।’
অঁরির অবসর-চিন্তা এই প্রথম নয়। ‘এটাই প্রথম নয় (অবসর প্রসঙ্গ)। ২০০৬ বিশ্বকাপের পর অবসর নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম, কিন্তু সেটি একটু আগেই হয়ে গিয়েছিল। ইউরো ২০০৮-এর পর ভেবেছিলাম, সেটাও সময়োপযোগী ছিল না। তখন একটা প্রজন্মেরই আমাকে দরকার ছিল’—বলেছেন অঁরি। ফ্রান্স ফুটবল অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘এসব ঘটনা সত্ত্বেও সত্যিটা হলো এই, সবাই আমাকে হতাশ করেছে, কিন্তু আমি আমার দেশকে ছোট করতে পারি না।’ ওয়েবসাইট।
হাত দিয়ে বল থামানোর কথা স্বীকার করে নিয়েছেন অঁরি। আত্মপীড়ন থেকে একটা বিবৃতি দিয়ে জানান, আবারও ম্যাচ আয়োজনই এই বিতর্কের সঠিক সমাধান দিতে পারে। কিন্তু বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা পর পরই জানিয়ে দিয়েছে এই ফলের কোনো নড়চড় হবে না। ফ্রান্সের পক্ষে সর্বোচ্চ গোল তাঁর, ১১৭ ম্যাচে করেছেন ৫১টি গোল। কিন্তু এই ঘটনার পর ফ্রান্সের ফুটবল ফেডারেশনের ওপর অভিমানই হয়েছিল অঁরির, কেননা পাশে পাননি তিনি ফেডারেশনকে, ‘ম্যাচের পর দিন এবং তার পর দিন, নিঃসঙ্গ বোধ করেছি, খুবই নিঃসঙ্গ। আমি একটি বিবৃতি দেওয়ার পরই কেবল এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তারা।’
গত বুধবার বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্লে-অফ ম্যাচে হ্যান্ডবল নিয়ে বিতর্ক অঁরির সহ্য হচ্ছিল না। সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে ফ্রান্সের সংসদ অধিবেশন—সব জায়গায় একই কথা, ‘হ্যান্ড অব অঁরি।’ অবসরই নিয়ে ফেলবেন কি না প্রশ্নে তাই ফরাসি দৈনিক লেকিপকে বলে ফেলেছিলেন, ‘ওহ্, হ্যাঁ।’ ‘শুক্রবার, বিষয়টা যখন অনেক ছড়িয়ে পড়ল, তখন আমি উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম।’
অঁরির অবসর-চিন্তা এই প্রথম নয়। ‘এটাই প্রথম নয় (অবসর প্রসঙ্গ)। ২০০৬ বিশ্বকাপের পর অবসর নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম, কিন্তু সেটি একটু আগেই হয়ে গিয়েছিল। ইউরো ২০০৮-এর পর ভেবেছিলাম, সেটাও সময়োপযোগী ছিল না। তখন একটা প্রজন্মেরই আমাকে দরকার ছিল’—বলেছেন অঁরি। ফ্রান্স ফুটবল অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘এসব ঘটনা সত্ত্বেও সত্যিটা হলো এই, সবাই আমাকে হতাশ করেছে, কিন্তু আমি আমার দেশকে ছোট করতে পারি না।’ ওয়েবসাইট।
হাত দিয়ে বল থামানোর কথা স্বীকার করে নিয়েছেন অঁরি। আত্মপীড়ন থেকে একটা বিবৃতি দিয়ে জানান, আবারও ম্যাচ আয়োজনই এই বিতর্কের সঠিক সমাধান দিতে পারে। কিন্তু বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা পর পরই জানিয়ে দিয়েছে এই ফলের কোনো নড়চড় হবে না। ফ্রান্সের পক্ষে সর্বোচ্চ গোল তাঁর, ১১৭ ম্যাচে করেছেন ৫১টি গোল। কিন্তু এই ঘটনার পর ফ্রান্সের ফুটবল ফেডারেশনের ওপর অভিমানই হয়েছিল অঁরির, কেননা পাশে পাননি তিনি ফেডারেশনকে, ‘ম্যাচের পর দিন এবং তার পর দিন, নিঃসঙ্গ বোধ করেছি, খুবই নিঃসঙ্গ। আমি একটি বিবৃতি দেওয়ার পরই কেবল এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তারা।’
No comments