ইসরাইলে ট্রাম্প ইরানের কড়া সমালোচনা
সৌদি
আরব সফর শেষে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ইসরাইলে পৌঁছে ইরানের কড়া সমালোচনা
করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। সাংবাদিকদের তিনি বলেন,
‘ইরানকে কোনো অবস্থাতেই পারমাণবিক অস্ত্র পেতে দেয়া যাবে না।’ দুইদিনের এই
সফরে ইসরাইলি ও ফিলিস্তিনি নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ট্রাম্প। এ খবর
দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, সৌদি আরব সফরেও ইরানের সমালোচনা করেছিলেন ট্রাম্প। ইসরাইল সফরে গিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট রিউভেন রিভলিনের বাসভবনে তার পাশে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, ইরানকে অবশ্যই সন্ত্রাসী ও মিলিশিয়াদের অর্থায়ন ও অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত করা বন্ধ করতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে নিরাপত্তা পরিষদের ৫ সদস্য ও জার্মানির সঙ্গে একটি চুক্তি করে ইরান। ওই চুক্তি অনুযায়ী নিজেদের পারমাণবিক প্রকল্প সীমিত করার বিনিময়ে বিপুল অর্থনৈতিক সুবিধা লাভ করে ইরান। ইরানের সংস্কারপন্থি প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যিনি গত সপ্তাহে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন তিনিও এই চুক্তির পক্ষে ছিলেন। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছেন, তার দেশের ইরান নীতি পুরোদমে পর্যালোচিত হচ্ছে। ইসরাইল ইরানকে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করে।
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ইসরাইল ও তার দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর জোরারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু দীর্ঘদিনের বন্ধু নই, আমরা বড় মিত্র ও অংশীদারও। আমরা সবসময়ই পাশে থাকি একে অপরের।’ শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি বলেন, তরুণ ইসরাইলি ও ফিলিস্তিনি শিশুদের অধিকার রয়েছে সহিংসতা থেকে মুক্ত থেকে নিরাপদে বড় হওয়ার, নিজেদের স্বপ্নকে অনুসরণ করার। প্রেসিডেন্ট রিভলিনের বাসভবন থেকে বেরিয়ে ট্রাম্প চার্চ অব দ্য হলি সেপুলক্রে পরিদর্শন করেন। খ্রিস্টান ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী, এখানেই যিশু সমাহিত হন।
প্রসঙ্গত, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে একটি সম্ভাব্য শান্তি চুক্তিকে ‘চূড়ান্ত চুক্তি’ বলে অভিহিত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করতে একজন দূতকেও নিয়োগ দিয়েছেন। তবে এই চুক্তি কেমন হবে, তা নিয়ে স্পষ্ট কিছু বলেননি তিনি। তিনি অতীতে বলেছিলেন, চুক্তির রূপরেখা উভয়পক্ষকে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করার সুযোগ দেয়ার পক্ষে তিনি। তেল আবিবে পৌঁছেছে ট্রাম্প বলেছেন, তার প্রত্যাশা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল একযোগে এই ‘ঐকতান, সমৃদ্ধি ও শান্তি’র যুগে কাজ করতে পারবে। উল্লেখ্য, সৌদি আরব থেকে ট্রাম্প সরাসরি ইসরাইলে যান। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্পের ফ্লাইটই দু’দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি ফ্লাইট, কারণ সৌদি আরব ও ইসরাইলের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
ট্রাম্পের এই ইসরাইল সফর বেশ কিছু কারণে গুরুত্বপূর্ণ। তাকে ভাবা হয় তার পূর্বসূরি বারাক ওবামার চেয়েও বেশি ইসরাইলমুখী। নিজের নির্বাচনী প্রচারাভিযানে তিনি ইসরাইলের প্রতি ব্যাপক সমর্থন দেন। তবে ক্ষমতায় এসে তিনি কিছুটা মধ্যমপন্থা অবলম্বন করছেন। এরপরও পূর্বসূরি প্রশাসনের চেয়ে তিনি ইসরাইলের বসতিস্থাপনের মতো উত্তেজক ইস্যুতে অনেক নরম আচরণ দেখিয়েছেন। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, বসতিস্থাপনের উপস্থিতি নয়, এর বর্ধিতকরণই শান্তি অর্জনের পথে বাধা। এমনকি তিনি ইসরাইলে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই বসতিস্থাপনপন্থি এক ইহুদিকে। সাধারণত, পূর্বের মার্কিন প্রশাসনগুলো সরাসরি বসতিস্থাপনের বিরোধিতা করে গেছে। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালে ইসরাইল পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখলে নেয়ার পর সেখানে ১৪০টি বসতি স্থাপিত হয়েছে, যেখানে বসবাস করে ৬ লাখেরও বেশি ইহুদি। এই বসতি আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ বলে বিবেচিত, তবে ইসরাইল এই দাবি মানে না।
আরেকটি বিষয়ও বেশ ব্যতিক্রমী আচরণ দেখিয়েছেন ট্রাম্প। পূর্বের প্রেসিডেন্টের নেয়া নীতির বাইরে গিয়ে তিনি বলেছেন, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমেই এই সমস্যা সমাধান করতে হবে, তা নয়। এক রাষ্ট্রীয় নীতির মাধ্যমেও হতে পারে। এছাড়া নির্বাচনী প্রচারাভিযানে তিনি তেল আবিব থেকে মার্কিন দূতাবাস জেরুজালেমে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। এতে ফিলিস্তিনিরা বেশ ক্ষুব্ধ হয়। তবে এই প্রক্রিয়া থমকে গেছে। ইসরাইল পুরো জেরুজালেমকে নিজের রাজধানী মনে করে। অপরদিকে ফিলিস্তিন পূর্ব জেরুজালেমকে নিজেদের রাজধানী হিসেবে দাবি করে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জেরুজালেমের ওপর ইসরাইলের সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দেয় না। দূতাবাসগুলো তাই তেল আবিবেই অবস্থিত। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের এই সফরের পূর্বেই মার্কিন ইসরাইল সম্পর্কে কিছুটা চিড় দেখা গেছে। বিশেষ করে, ইসরাইলি সূত্রের দেয়া তথ্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রাশিয়াকে জানিয়ে দেয়ায় ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা কিছুটা ক্ষুব্ধ। এছাড়া সম্প্রতি, ট্রাম্পের নিরাপত্তার দেখভাল করতে গিয়ে আমেরিকান কনসুলেট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাদানুবাদ হয়েছে ইসরাইলি কর্মকর্তাদের। জেরুজালেমের মসজিদ-উল-আকসার পশ্চিম দেয়াল (ওয়েস্টার্ন ওয়াল), যা ইহুদিদের কাছে পবিত্র, তা ফিলিস্তিনের অন্তর্গত বলে মন্তব্য করেছেন আমেরিকান কর্মকর্তারা। এই যুক্তিতে তারা ওখানকার নিরাপত্তার বিষয়ে ইসরাইলের সঙ্গে আলোচনা প্রত্যাখ্যান করেন। তারা বলেন, বিষয়টি নিয়ে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গেই তারা আলোচনা করবেন।
এ নিয়ে ইসরাইল ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখালে হোয়াইট হাউস থেকে এক বিবৃতি দেয়া হয়। সেখানে বলা হয়, পশ্চিম দেয়াল জেরুজালেমের অন্তর্গত। আমেরিকান কনসুলেটের যে মন্তব্যের কথা বলা হচ্ছে, তা হোয়াইট হাউস অনুমোদন করতো না। এটি আমেরিকান অবস্থানেরও প্রতিফলক নয়। প্রেসিডেন্টের তো নয়ই। ট্রাম্প এই ওয়েস্টার্ন ওয়ালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সফর করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটিই হবে কোনো ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের প্রথম ওয়েস্টার্ন ওয়াল সফর।
খবরে বলা হয়, সৌদি আরব সফরেও ইরানের সমালোচনা করেছিলেন ট্রাম্প। ইসরাইল সফরে গিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট রিউভেন রিভলিনের বাসভবনে তার পাশে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, ইরানকে অবশ্যই সন্ত্রাসী ও মিলিশিয়াদের অর্থায়ন ও অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত করা বন্ধ করতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে নিরাপত্তা পরিষদের ৫ সদস্য ও জার্মানির সঙ্গে একটি চুক্তি করে ইরান। ওই চুক্তি অনুযায়ী নিজেদের পারমাণবিক প্রকল্প সীমিত করার বিনিময়ে বিপুল অর্থনৈতিক সুবিধা লাভ করে ইরান। ইরানের সংস্কারপন্থি প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যিনি গত সপ্তাহে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন তিনিও এই চুক্তির পক্ষে ছিলেন। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছেন, তার দেশের ইরান নীতি পুরোদমে পর্যালোচিত হচ্ছে। ইসরাইল ইরানকে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করে।
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ইসরাইল ও তার দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর জোরারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু দীর্ঘদিনের বন্ধু নই, আমরা বড় মিত্র ও অংশীদারও। আমরা সবসময়ই পাশে থাকি একে অপরের।’ শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি বলেন, তরুণ ইসরাইলি ও ফিলিস্তিনি শিশুদের অধিকার রয়েছে সহিংসতা থেকে মুক্ত থেকে নিরাপদে বড় হওয়ার, নিজেদের স্বপ্নকে অনুসরণ করার। প্রেসিডেন্ট রিভলিনের বাসভবন থেকে বেরিয়ে ট্রাম্প চার্চ অব দ্য হলি সেপুলক্রে পরিদর্শন করেন। খ্রিস্টান ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী, এখানেই যিশু সমাহিত হন।
প্রসঙ্গত, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে একটি সম্ভাব্য শান্তি চুক্তিকে ‘চূড়ান্ত চুক্তি’ বলে অভিহিত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করতে একজন দূতকেও নিয়োগ দিয়েছেন। তবে এই চুক্তি কেমন হবে, তা নিয়ে স্পষ্ট কিছু বলেননি তিনি। তিনি অতীতে বলেছিলেন, চুক্তির রূপরেখা উভয়পক্ষকে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করার সুযোগ দেয়ার পক্ষে তিনি। তেল আবিবে পৌঁছেছে ট্রাম্প বলেছেন, তার প্রত্যাশা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল একযোগে এই ‘ঐকতান, সমৃদ্ধি ও শান্তি’র যুগে কাজ করতে পারবে। উল্লেখ্য, সৌদি আরব থেকে ট্রাম্প সরাসরি ইসরাইলে যান। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্পের ফ্লাইটই দু’দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি ফ্লাইট, কারণ সৌদি আরব ও ইসরাইলের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
ট্রাম্পের এই ইসরাইল সফর বেশ কিছু কারণে গুরুত্বপূর্ণ। তাকে ভাবা হয় তার পূর্বসূরি বারাক ওবামার চেয়েও বেশি ইসরাইলমুখী। নিজের নির্বাচনী প্রচারাভিযানে তিনি ইসরাইলের প্রতি ব্যাপক সমর্থন দেন। তবে ক্ষমতায় এসে তিনি কিছুটা মধ্যমপন্থা অবলম্বন করছেন। এরপরও পূর্বসূরি প্রশাসনের চেয়ে তিনি ইসরাইলের বসতিস্থাপনের মতো উত্তেজক ইস্যুতে অনেক নরম আচরণ দেখিয়েছেন। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, বসতিস্থাপনের উপস্থিতি নয়, এর বর্ধিতকরণই শান্তি অর্জনের পথে বাধা। এমনকি তিনি ইসরাইলে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই বসতিস্থাপনপন্থি এক ইহুদিকে। সাধারণত, পূর্বের মার্কিন প্রশাসনগুলো সরাসরি বসতিস্থাপনের বিরোধিতা করে গেছে। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালে ইসরাইল পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখলে নেয়ার পর সেখানে ১৪০টি বসতি স্থাপিত হয়েছে, যেখানে বসবাস করে ৬ লাখেরও বেশি ইহুদি। এই বসতি আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ বলে বিবেচিত, তবে ইসরাইল এই দাবি মানে না।
আরেকটি বিষয়ও বেশ ব্যতিক্রমী আচরণ দেখিয়েছেন ট্রাম্প। পূর্বের প্রেসিডেন্টের নেয়া নীতির বাইরে গিয়ে তিনি বলেছেন, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমেই এই সমস্যা সমাধান করতে হবে, তা নয়। এক রাষ্ট্রীয় নীতির মাধ্যমেও হতে পারে। এছাড়া নির্বাচনী প্রচারাভিযানে তিনি তেল আবিব থেকে মার্কিন দূতাবাস জেরুজালেমে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। এতে ফিলিস্তিনিরা বেশ ক্ষুব্ধ হয়। তবে এই প্রক্রিয়া থমকে গেছে। ইসরাইল পুরো জেরুজালেমকে নিজের রাজধানী মনে করে। অপরদিকে ফিলিস্তিন পূর্ব জেরুজালেমকে নিজেদের রাজধানী হিসেবে দাবি করে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জেরুজালেমের ওপর ইসরাইলের সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দেয় না। দূতাবাসগুলো তাই তেল আবিবেই অবস্থিত। উল্লেখ্য, ট্রাম্পের এই সফরের পূর্বেই মার্কিন ইসরাইল সম্পর্কে কিছুটা চিড় দেখা গেছে। বিশেষ করে, ইসরাইলি সূত্রের দেয়া তথ্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রাশিয়াকে জানিয়ে দেয়ায় ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা কিছুটা ক্ষুব্ধ। এছাড়া সম্প্রতি, ট্রাম্পের নিরাপত্তার দেখভাল করতে গিয়ে আমেরিকান কনসুলেট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাদানুবাদ হয়েছে ইসরাইলি কর্মকর্তাদের। জেরুজালেমের মসজিদ-উল-আকসার পশ্চিম দেয়াল (ওয়েস্টার্ন ওয়াল), যা ইহুদিদের কাছে পবিত্র, তা ফিলিস্তিনের অন্তর্গত বলে মন্তব্য করেছেন আমেরিকান কর্মকর্তারা। এই যুক্তিতে তারা ওখানকার নিরাপত্তার বিষয়ে ইসরাইলের সঙ্গে আলোচনা প্রত্যাখ্যান করেন। তারা বলেন, বিষয়টি নিয়ে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গেই তারা আলোচনা করবেন।
এ নিয়ে ইসরাইল ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখালে হোয়াইট হাউস থেকে এক বিবৃতি দেয়া হয়। সেখানে বলা হয়, পশ্চিম দেয়াল জেরুজালেমের অন্তর্গত। আমেরিকান কনসুলেটের যে মন্তব্যের কথা বলা হচ্ছে, তা হোয়াইট হাউস অনুমোদন করতো না। এটি আমেরিকান অবস্থানেরও প্রতিফলক নয়। প্রেসিডেন্টের তো নয়ই। ট্রাম্প এই ওয়েস্টার্ন ওয়ালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সফর করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটিই হবে কোনো ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের প্রথম ওয়েস্টার্ন ওয়াল সফর।
No comments