২ কোটির ইশান্ত উইকেট শূন্য!
দশম আইপিএল যেমন তুলে এনেছে অনেক নতুন মুখ তেমনই তৈরি করেছে একাধিক রেকর্ড। সেই তালিকার কখনও ঢুকে পড়েছে কোনো দল তো, কখনও মহেন্দ্র সিংহ ধোনির মতো ক্রিকেটার। কখনও শিরোনামে উঠে এসেছেন লেগ স্পিনাররা আবার কখনও মুখ থুবড়ে পড়েছেন দু’কোটির পেসার। ১৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি থেকে সব থেকে কম ব্যবধানে চ্যাম্পিয়ন। সবই রয়েছে এই তালিকায়। এক ঝলকে দেখে নেয়া যাক এই আইপিএল-এর হাল হকিকত।
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স : প্রথম দল হিসেবে তিনবার আইপিএল জয়ের শিরোপা উঠেছে তাদেরই মাথায়। মহারাষ্ট্র ডার্বিতে পুণেকে শেষ মুহূর্তে হারিয়ে যে ভাবে জয়ের ডঙ্কা উড়িয়েছেন রোহিত অ্যান্ড ব্রিগেড তা লেখা থাকবে আইপিএলের ইতিহাসে। ২০১৩, ২০১৫র পর আবার ২০১৭তে চ্যাম্পিয়ন।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি : এই নিয়ে সাতবার। একমাত্র মহেন্দ্র সিংহ ধোনিই যিনি সাতবার আইপিএল ফাইনাল খেললেন। তার মধ্যে দু’বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তার দল। পাঁচবার হারের মুখ দেখতে হয়েছে। ছয়বারই খেলেছেন চেন্নাইয়ের হয়ে। এবার খেললেন পুণের হয়ে। হয়তো পরের মৌসুমে আবার ফিরে যাবেন পুরনো দলে।
ছক্কার বন্যা : টি-২০তে বড় শট দেখা যাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গতবারের থেকে এবার ৬৭টি বেশি ছক্কা হাঁকালেন আইপিএলের ব্যাটসম্যানরা। এই মৌসুমে মোট ছক্কা ৭০৫টি। আর সেই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন োঞ্জাবের গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও হায়দরাবাদের ডেভিড ওয়ার্নার। দু’জনেরই ছক্কার সংখ্যা ২৬।
ইশান্ত শর্মা : নিলামে ইশান্তের বেস প্রাইজ ছিল দুই কোটি। কিন্তু সেই সময় কোনো দলই তাকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি। পরে আইপিএলের মাঝেই ইশান্তকে দলে নেয় কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব মুরালি বিজয়ের জায়গায়। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি দিল্লির পেসার। একটিও উইকেট আসেনি তার ঝুলিতে। মোট ১৮ ওভার বল করেছেন তিনি।
লেগ স্পিনারদের সাফল্য : দুরন্ত এবারের লেগ স্পিনাররা। আইপিএলের ইতিহাসে এই প্রথম লেগ স্পিনাররা ১০০ উইকেট নিলেন।
দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি : সুনীল নারিনের ব্যাট থেকে এল এবারের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি। ১৫ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেললেন বোলার থেকে অল-রাউন্ডার এমনকী ওপেনার হয়ে যাওয়া নারিন। এটাই আইপিএলের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি। যৌথভাবে তার সাথে রয়েছেন ইউসুফ পাঠান।
সর্বোচ্চ পাওয়ার প্লে স্কোর : এই রেকর্ড নিজেদের দখলে রাখল কলকাতা নাইট রাইডার্স। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ওপেনিং জুটিতে প্রথম ৬ ওভারে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন কলকাতার দুই ওপেনার। এই রেকর্ড আগে ছিল ২০১৪ সালে চেন্নাইয়ের দখলে (১০০)।
ভুবনেশ্বর কুমার : এবারের পার্পেল ক্যাপ জয়ী বোলার তিনিই। ১৪ ম্যাচে ২৬ উইকেট নিয়েছেন তিনি। প্রথম থেকেই ছিলেন এই পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে এগিয়ে ছিলেন তিনি। তাকে কেউ ছাপিয়ে যেতে পারেননি। এটাই এক মৌসুমে কোনো ভারতীয়র সর্বোচ্চ উইকেট।
রাত ২টায় ক্রিকেট : এমনটা আগে কখনও হয়নি। রাত ২টার সময় খেলা হচ্ছে ক্রিকেট। এলিমিনেশন পর্বে কলকাতা বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচ বৃষ্টির জন্য বন্ধ থাকার ফলে ম্যাচ গড়ায় রাত ১টা পর্যন্ত। শেষ পর্যন্ত ৫-৫ ওভারের ম্যাচ শেষ হয় রাত ১.২৭এ।
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স : প্রথম দল হিসেবে তিনবার আইপিএল জয়ের শিরোপা উঠেছে তাদেরই মাথায়। মহারাষ্ট্র ডার্বিতে পুণেকে শেষ মুহূর্তে হারিয়ে যে ভাবে জয়ের ডঙ্কা উড়িয়েছেন রোহিত অ্যান্ড ব্রিগেড তা লেখা থাকবে আইপিএলের ইতিহাসে। ২০১৩, ২০১৫র পর আবার ২০১৭তে চ্যাম্পিয়ন।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি : এই নিয়ে সাতবার। একমাত্র মহেন্দ্র সিংহ ধোনিই যিনি সাতবার আইপিএল ফাইনাল খেললেন। তার মধ্যে দু’বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তার দল। পাঁচবার হারের মুখ দেখতে হয়েছে। ছয়বারই খেলেছেন চেন্নাইয়ের হয়ে। এবার খেললেন পুণের হয়ে। হয়তো পরের মৌসুমে আবার ফিরে যাবেন পুরনো দলে।
ছক্কার বন্যা : টি-২০তে বড় শট দেখা যাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গতবারের থেকে এবার ৬৭টি বেশি ছক্কা হাঁকালেন আইপিএলের ব্যাটসম্যানরা। এই মৌসুমে মোট ছক্কা ৭০৫টি। আর সেই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন োঞ্জাবের গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও হায়দরাবাদের ডেভিড ওয়ার্নার। দু’জনেরই ছক্কার সংখ্যা ২৬।
ইশান্ত শর্মা : নিলামে ইশান্তের বেস প্রাইজ ছিল দুই কোটি। কিন্তু সেই সময় কোনো দলই তাকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি। পরে আইপিএলের মাঝেই ইশান্তকে দলে নেয় কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব মুরালি বিজয়ের জায়গায়। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি দিল্লির পেসার। একটিও উইকেট আসেনি তার ঝুলিতে। মোট ১৮ ওভার বল করেছেন তিনি।
লেগ স্পিনারদের সাফল্য : দুরন্ত এবারের লেগ স্পিনাররা। আইপিএলের ইতিহাসে এই প্রথম লেগ স্পিনাররা ১০০ উইকেট নিলেন।
দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি : সুনীল নারিনের ব্যাট থেকে এল এবারের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি। ১৫ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেললেন বোলার থেকে অল-রাউন্ডার এমনকী ওপেনার হয়ে যাওয়া নারিন। এটাই আইপিএলের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি। যৌথভাবে তার সাথে রয়েছেন ইউসুফ পাঠান।
সর্বোচ্চ পাওয়ার প্লে স্কোর : এই রেকর্ড নিজেদের দখলে রাখল কলকাতা নাইট রাইডার্স। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ওপেনিং জুটিতে প্রথম ৬ ওভারে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন কলকাতার দুই ওপেনার। এই রেকর্ড আগে ছিল ২০১৪ সালে চেন্নাইয়ের দখলে (১০০)।
ভুবনেশ্বর কুমার : এবারের পার্পেল ক্যাপ জয়ী বোলার তিনিই। ১৪ ম্যাচে ২৬ উইকেট নিয়েছেন তিনি। প্রথম থেকেই ছিলেন এই পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে এগিয়ে ছিলেন তিনি। তাকে কেউ ছাপিয়ে যেতে পারেননি। এটাই এক মৌসুমে কোনো ভারতীয়র সর্বোচ্চ উইকেট।
রাত ২টায় ক্রিকেট : এমনটা আগে কখনও হয়নি। রাত ২টার সময় খেলা হচ্ছে ক্রিকেট। এলিমিনেশন পর্বে কলকাতা বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচ বৃষ্টির জন্য বন্ধ থাকার ফলে ম্যাচ গড়ায় রাত ১টা পর্যন্ত। শেষ পর্যন্ত ৫-৫ ওভারের ম্যাচ শেষ হয় রাত ১.২৭এ।
No comments