সিরিয়ায় এবার ‘মাংস-খেকো জীবাণু’ ছড়াচ্ছে আইএস!
সিরিয়া ও ইরাকজুড়ে এবার ‘মাংস-খেকো জীবাণু’ ছড়াচ্ছে ইসলামিক স্টেট (আইএস)। এ জীবাণু ছড়ানোর ফলে ‘লেইসম্যানিয়াসিস’ নামক নতুন এক রোগের আবির্ভাব হয়েছে বলে জানায় কুর্দিভিত্তিক রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। এ রোগে আক্রান্ত হলে মানুষের নাক, কান, মুখ ও গ্রীবার মাংস খসে পড়ে যায়। খবর ডেইলি মেইলের। এর আগে রাসায়নিক অস্ত্র হিসেবে ‘মাস্টার্ড গ্যাস’ ব্যবহার করেছে তারা। মাস্টার্ড গ্যাস চামড়া, চোখ ও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। এর ফলে চামড়া নষ্ট হয়ে শরীরে বিষক্রিয়া ঘটায় এবং শ্বাসনালি নষ্ট হয়ে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, আইএস কর্তৃক ‘মাংস-খেকো জীবাণু’ ছড়ানোর ফলে সৃষ্ট ‘লেইসম্যানিয়াসিস’ রোগ প্রায় ২০টির অধিক পরজীবীর মাধ্যমে ছড়ায়। এটি অনিরাময়যোগ্য একটি রোগ। কুটানিয়াস, ভিসেরাল ও মুকোকাটানাস লেইসম্যানিয়াসিস- এই তিন প্রকারে বিভক্ত রোগটি। কুটানিয়াসের ফলে শরীরে ক্ষতচিহ্ন তৈরি হয়। ভিসেরালে আক্রান্ত ব্যক্তির হঠাৎ হঠাৎ জ্বর, লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। মুকোকাটানাসে আক্রান্ত হলে নাক, মুখ ও গালের মাংস ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ে যায়। মানবাধিকার কর্মীদের তথ্যমতে, বিগত এক বছরের মধ্যে ‘লেইসম্যানিয়াসিস’ রোগে আক্রান্ত পাঁচ শতাধিক রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে সিরিয়ায়। আইএস উত্থানের পর থেকে দেশটিতে স্বাস্থ্যহানিকর বিভিন্ন রোগের আবির্ভাব হচ্ছে বলে জানান রেড ক্রিসেন্টের কর্মকর্তা দিলকাশ ইসা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, আইএস কর্তৃক ‘মাংস-খেকো জীবাণু’ ছড়ানোর ফলে সৃষ্ট ‘লেইসম্যানিয়াসিস’ রোগ প্রায় ২০টির অধিক পরজীবীর মাধ্যমে ছড়ায়। এটি অনিরাময়যোগ্য একটি রোগ। কুটানিয়াস, ভিসেরাল ও মুকোকাটানাস লেইসম্যানিয়াসিস- এই তিন প্রকারে বিভক্ত রোগটি। কুটানিয়াসের ফলে শরীরে ক্ষতচিহ্ন তৈরি হয়। ভিসেরালে আক্রান্ত ব্যক্তির হঠাৎ হঠাৎ জ্বর, লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। মুকোকাটানাসে আক্রান্ত হলে নাক, মুখ ও গালের মাংস ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ে যায়। মানবাধিকার কর্মীদের তথ্যমতে, বিগত এক বছরের মধ্যে ‘লেইসম্যানিয়াসিস’ রোগে আক্রান্ত পাঁচ শতাধিক রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে সিরিয়ায়। আইএস উত্থানের পর থেকে দেশটিতে স্বাস্থ্যহানিকর বিভিন্ন রোগের আবির্ভাব হচ্ছে বলে জানান রেড ক্রিসেন্টের কর্মকর্তা দিলকাশ ইসা।
No comments