কাঠমান্ডুতে সার্কের কার্যক্রম পর্যালোচনা
দক্ষিণ এশিয়ার আট জাতির সহযোগিতা সংস্থা
সার্কের পররাষ্ট্র সচিবদের স্ট্যান্ডিং কমিটির দু’দিনের বৈঠকের প্রথম দিনে
রোববার সংস্থার সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে দারিদ্র্য
দূরীকরণ, খাদ্য নিরাপত্তা, গ্রামীণ উন্নয়ন, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন,
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যোগাযোগ, জ্বালানি, কৃষি, জৈব প্রযুক্তি, সামাজিক
উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা, সন্ত্রাস, শিক্ষা ও মাদকের বিস্তার রোধসহ
নানা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হচ্ছে।
এবারের সার্ক সম্মেলন বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এবারেই প্রথম সদস্য দেশগুলোর মধ্যে কালেকটিভিটি জোরদারে মোটরযান, রেল ও জ্বালানি সহযোগিতায় চুক্তি হতে যাচ্ছে। যদিও সার্কে ভিসা কড়াকড়ি থেকেই যাচ্ছে। আঞ্চলিক কানেকটিভিটির জন্য অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের বিষয়ে সুরাহা হয়নি। সার্কে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবেই থাকছে। সার্কে এবারের প্রতিপাদ্য- শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য নিবিড় সহযোগিতা।
স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শেষে এর প্রতিবেদন সার্ক মন্ত্রীদের কাউন্সিলে পেশ করা হবে। আট দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের অংশগ্রহণে কাঠমান্ডুতে আগামী মঙ্গলবার সকালে এই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৬ ও ২৭ নভেম্বর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে ১৮তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের সম্মেলনে সার্ক মোটরযান চুক্তি, সার্ক আঞ্চলিক রেলওয়ে চুক্তি এবং সার্ক জ্বালানি (বিদ্যুৎ) চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রোববার কাঠমান্ডুর হোটেল সল্টে পররাষ্ট্র সচিবদের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শুরু হয়। এতে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক। ৪১তম স্ট্যান্ডিং কমিটি বৈঠকের উদ্বোধন করেন কমিটির বর্তমান চেয়ারম্যান মালদ্বীপের প্রতিনিধি দলের প্রধান আলী নাসের মোহাম্মদ। প্রথা অনুযায়ী এরপর চলতি সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক দেশ নেপালের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব এবং নেপাল প্রতিনিধি দলের প্রধান শংকর দাস বৈরাগীকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন তহবিল সংক্রান্ত সার্কের ক্যাবিনেট সচিবদের সভার প্রতিবেদনের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণও থাকছে দুই দিনের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে। সার্ক সদস্যভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃসহযোগিতা বৃদ্ধির কলাকৌশল নির্ধারণ ও সার্ক এপেক্স বডিসহ সার্ককে ঘিরে যেসব সংস্থা কাজ করছে তাদের মধ্যে কাজের সমন্বয় সাধনসহ আঞ্চলিক সহযোগিতা সংগঠন হিসেবে গোটা সার্ককে কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হচ্ছে স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে।
সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ৩৭ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি মঙ্গলবার কাঠমান্ডু যাচ্ছেন। সার্ক সম্মেলনের পাশাপাশি সার্ক নেতারা বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাঠমান্ডুতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ছাড়া অপর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠকের দিকেই সবার নজর থাকবে।
এবারের সার্ক সম্মেলন বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এবারেই প্রথম সদস্য দেশগুলোর মধ্যে কালেকটিভিটি জোরদারে মোটরযান, রেল ও জ্বালানি সহযোগিতায় চুক্তি হতে যাচ্ছে। যদিও সার্কে ভিসা কড়াকড়ি থেকেই যাচ্ছে। আঞ্চলিক কানেকটিভিটির জন্য অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের বিষয়ে সুরাহা হয়নি। সার্কে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবেই থাকছে। সার্কে এবারের প্রতিপাদ্য- শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য নিবিড় সহযোগিতা।
স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শেষে এর প্রতিবেদন সার্ক মন্ত্রীদের কাউন্সিলে পেশ করা হবে। আট দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের অংশগ্রহণে কাঠমান্ডুতে আগামী মঙ্গলবার সকালে এই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৬ ও ২৭ নভেম্বর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে ১৮তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের সম্মেলনে সার্ক মোটরযান চুক্তি, সার্ক আঞ্চলিক রেলওয়ে চুক্তি এবং সার্ক জ্বালানি (বিদ্যুৎ) চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রোববার কাঠমান্ডুর হোটেল সল্টে পররাষ্ট্র সচিবদের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক শুরু হয়। এতে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক। ৪১তম স্ট্যান্ডিং কমিটি বৈঠকের উদ্বোধন করেন কমিটির বর্তমান চেয়ারম্যান মালদ্বীপের প্রতিনিধি দলের প্রধান আলী নাসের মোহাম্মদ। প্রথা অনুযায়ী এরপর চলতি সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক দেশ নেপালের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব এবং নেপাল প্রতিনিধি দলের প্রধান শংকর দাস বৈরাগীকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন তহবিল সংক্রান্ত সার্কের ক্যাবিনেট সচিবদের সভার প্রতিবেদনের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণও থাকছে দুই দিনের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে। সার্ক সদস্যভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃসহযোগিতা বৃদ্ধির কলাকৌশল নির্ধারণ ও সার্ক এপেক্স বডিসহ সার্ককে ঘিরে যেসব সংস্থা কাজ করছে তাদের মধ্যে কাজের সমন্বয় সাধনসহ আঞ্চলিক সহযোগিতা সংগঠন হিসেবে গোটা সার্ককে কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হচ্ছে স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে।
সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ৩৭ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি মঙ্গলবার কাঠমান্ডু যাচ্ছেন। সার্ক সম্মেলনের পাশাপাশি সার্ক নেতারা বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাঠমান্ডুতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ছাড়া অপর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠকের দিকেই সবার নজর থাকবে।
No comments