প্রথমার বইমেলার উদ্বোধন- দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছেন মূসা: আনিসুজ্জামান
(ছবি- এবিএম মূসার স্মৃতির উদ্দেশে নিবেদিত রাজধানীতে শাহবাগ বইমেলা উদ্বোধন করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। ছবি-সাহাদাত পারভেজ) চারটা বাজতেই নবীন-প্রবীণ লেখক-পাঠকে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের সামনের চত্বরটি। উৎসবমুখর পরিবেশে অতিথিদের নিয়ে শাহবাগ বইমেলা উদ্বোধনের ঘোষণা দেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। আজ সোমবার শুরু হয়েছে এই মেলা। ১০ দিন চলবে মেলা। শেষ হবে আগামী ৪ ডিসেম্বর। প্রথমা প্রকাশন আয়োজিত শাহবাগ বইমেলাটি প্রখ্যাত সাংবাদিক এবিএম মূসার স্মৃতির উদ্দেশে নিবেদন করা হয়েছে। প্রথম দিনই এসেছে এবিএম মূসার আত্মজীবনী বেলা যে বয়ে যায়, মহিউদ্দিন আহমদের জাসদের উত্থান-পতন: অস্থির সময়ে রাজনীতি বইগুলো।
মেলার উদ্বোধন শেষে এবিএম মূসার আত্মজীবনী গ্রন্থ বেলা যে বয়ে যায়–এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। পরে বই সম্পর্কে কথা বলেন আনিসুজ্জামান। তিনি মজা করে বলেন, ‘তাঁর (এবিএম মূসা) সঙ্গে আমার পরিচয় অল্প কিছুদিনের। এইতো ১৯৫১ সালের ডিসেম্বরে। এরপর আর কখনো সম্পর্কে ছেদ পড়েনি। সাংবাদিক হিসেবে তিনি যে দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছেন, এর কোনো ইয়ত্তা নেই।’ তিনি বলেন, বইটির প্রথম অংশ যেভাবে বিস্তারিত লিখেছেন, পরের অংশ সেভাবে লিখতে পারেননি। শেষদিকে তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। বিস্তারিতভাবে লিখে যেতে পারলে আমরা অনেক উপকৃত হতাম। তার পরও বইটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়ার অনেক কারণ আছে।’ মূসার আত্মজীবনী গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন আনিসুজ্জামান।
চিত্রশিল্পী আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘মূসা ভাই ছবির ইলাস্ট্রেশন ও এডিটিং ভালো বুঝতেন। এ নিয়ে তাঁর উৎসাহের কমতি ছিল না।’ তিনি মূসার গ্রন্থটির প্রচ্ছদ করেছেন।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রায় দুই বছর ধরে বইটি প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছিল। বইটির নামটি মূসা ভাই দিয়ে গেছেন। বইমেলা তাঁকে নিবেদনের উদ্দশ্য হচ্ছে তাঁর স্মৃতির প্রতি ও কাজের প্রতি সম্মান দেখানো।’
এবিএম মূসার জ্যেষ্ঠ কন্যা পারভীন সুলতানা বলেন, ‘এত তাড়াতাড়ি বাবা কীভাবে সবকিছু বর্ণনা করলেন, সেটা আমার কাছে বিস্ময় লাগে।’
এদিকে মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বইয়ের সঙ্গে আছে প্রথমা বইয়ের দুনিয়ার ভান্ডার থেকে তুলে আনা দেশি-বিদেশি নানা ধরনের বই, পত্রপত্রিকা ও ছোট কাগজ। মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বই বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশনে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বইমেলা খোলা থাকবে। চলবে আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ, আনিসুল হক, এবিএম মূসার মেয়ে মরিয়ম সুলতানা ও শারমিন মূসা প্রমুখ।
মেলার উদ্বোধন শেষে এবিএম মূসার আত্মজীবনী গ্রন্থ বেলা যে বয়ে যায়–এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। পরে বই সম্পর্কে কথা বলেন আনিসুজ্জামান। তিনি মজা করে বলেন, ‘তাঁর (এবিএম মূসা) সঙ্গে আমার পরিচয় অল্প কিছুদিনের। এইতো ১৯৫১ সালের ডিসেম্বরে। এরপর আর কখনো সম্পর্কে ছেদ পড়েনি। সাংবাদিক হিসেবে তিনি যে দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছেন, এর কোনো ইয়ত্তা নেই।’ তিনি বলেন, বইটির প্রথম অংশ যেভাবে বিস্তারিত লিখেছেন, পরের অংশ সেভাবে লিখতে পারেননি। শেষদিকে তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। বিস্তারিতভাবে লিখে যেতে পারলে আমরা অনেক উপকৃত হতাম। তার পরও বইটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত হওয়ার অনেক কারণ আছে।’ মূসার আত্মজীবনী গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন আনিসুজ্জামান।
চিত্রশিল্পী আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘মূসা ভাই ছবির ইলাস্ট্রেশন ও এডিটিং ভালো বুঝতেন। এ নিয়ে তাঁর উৎসাহের কমতি ছিল না।’ তিনি মূসার গ্রন্থটির প্রচ্ছদ করেছেন।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রায় দুই বছর ধরে বইটি প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছিল। বইটির নামটি মূসা ভাই দিয়ে গেছেন। বইমেলা তাঁকে নিবেদনের উদ্দশ্য হচ্ছে তাঁর স্মৃতির প্রতি ও কাজের প্রতি সম্মান দেখানো।’
এবিএম মূসার জ্যেষ্ঠ কন্যা পারভীন সুলতানা বলেন, ‘এত তাড়াতাড়ি বাবা কীভাবে সবকিছু বর্ণনা করলেন, সেটা আমার কাছে বিস্ময় লাগে।’
এদিকে মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বইয়ের সঙ্গে আছে প্রথমা বইয়ের দুনিয়ার ভান্ডার থেকে তুলে আনা দেশি-বিদেশি নানা ধরনের বই, পত্রপত্রিকা ও ছোট কাগজ। মেলায় প্রথমা প্রকাশনের বই বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশনে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বইমেলা খোলা থাকবে। চলবে আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ, আনিসুল হক, এবিএম মূসার মেয়ে মরিয়ম সুলতানা ও শারমিন মূসা প্রমুখ।
No comments