সুভাষ দত্ত আর নেই
বিশিষ্ট চলচ্চিত্র-ব্যক্তিত্ব সুভাষ দত্ত আর নেই। আজ শুক্রবার সকাল সাতটা ১০ মিনিটে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি রাজধানীর রামকৃষ্ণ মিশনের নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। সুভাষ দত্তের বড় ছেলে শিবাজী দত্ত প্রথম আলো ডটকমকে জানান, পোস্তগোলা শ্মশানে আজ সন্ধ্যানাগাদ তাঁর বাবার শেষকৃত্য হবে।
সুভাষ দত্ত ১৯৩০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে সিনেমার পোস্টার আঁকা, তারপর বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং সবশেষে চলচ্চিত্র নির্মাণ—প্রতিটি ক্ষেত্রেই ছিল তাঁর সৃজনশীল কর্মের ঈর্ষণীয় সাফল্য।
চলচ্চিত্র ছাড়াও সুভাষ দত্ত অভিনয় করেছেন মঞ্চে। ১৯৭২ সালে আরণ্যক নাট্যদলের প্রথম প্রযোজনা ‘কবর’ নাটকে তাঁর মঞ্চাভিনয়। চলচ্চিত্রে তিনি কৌতুকাভিনেতা হিসেবে অভিনয় করে বেশ প্রশংসা অর্জন করেছিলেন।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমা দেখেই সুভাষ দত্তের চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুপ্রেরণা। নির্মাণ করেন নিজের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুতরাং’। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬৪ সালে। তারপর একে একে নির্মাণ করেন ‘আবির্ভাব’, ‘নৌকা’, ‘পালাবদল’, ‘আলিঙ্গন’, ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘বিনিময়’, ‘আকাঙ্ক্ষা’, ‘বসুন্ধরা’, ‘ডুমুরের ফুল’, ‘সকাল সন্ধ্যা’ ও ‘ফুলশয্যা’সহ অনেক দর্শক-নন্দিত ছবি। নির্মাণের পাশাপাশি নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শতাব্দী ফিল্ম থেকে প্রযোজনা করেছেন বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র। ‘সুতরাং’ ছবির মধ্য দিয়ে সুভাষ দত্তের চলচ্চিত্র নির্মাণের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
‘সুতরাং’ শিরোনামে সুভাষ দত্তের জীবনের বিভিন্ন সময়ের কর্মের আলোকচিত্র নিয়ে আলোকচিত্রী সালমা আহমেদ আয়োজন করেছেন সপ্তাহব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী। ২০ নভেম্বর দৃক গ্যালারিতে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তবে সেই আয়োজন আর দেখে যেতে পারলেন না তিনি।
চলচ্চিত্র ছাড়াও সুভাষ দত্ত অভিনয় করেছেন মঞ্চে। ১৯৭২ সালে আরণ্যক নাট্যদলের প্রথম প্রযোজনা ‘কবর’ নাটকে তাঁর মঞ্চাভিনয়। চলচ্চিত্রে তিনি কৌতুকাভিনেতা হিসেবে অভিনয় করে বেশ প্রশংসা অর্জন করেছিলেন।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমা দেখেই সুভাষ দত্তের চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুপ্রেরণা। নির্মাণ করেন নিজের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুতরাং’। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬৪ সালে। তারপর একে একে নির্মাণ করেন ‘আবির্ভাব’, ‘নৌকা’, ‘পালাবদল’, ‘আলিঙ্গন’, ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘বিনিময়’, ‘আকাঙ্ক্ষা’, ‘বসুন্ধরা’, ‘ডুমুরের ফুল’, ‘সকাল সন্ধ্যা’ ও ‘ফুলশয্যা’সহ অনেক দর্শক-নন্দিত ছবি। নির্মাণের পাশাপাশি নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শতাব্দী ফিল্ম থেকে প্রযোজনা করেছেন বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র। ‘সুতরাং’ ছবির মধ্য দিয়ে সুভাষ দত্তের চলচ্চিত্র নির্মাণের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
‘সুতরাং’ শিরোনামে সুভাষ দত্তের জীবনের বিভিন্ন সময়ের কর্মের আলোকচিত্র নিয়ে আলোকচিত্রী সালমা আহমেদ আয়োজন করেছেন সপ্তাহব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী। ২০ নভেম্বর দৃক গ্যালারিতে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তবে সেই আয়োজন আর দেখে যেতে পারলেন না তিনি।
No comments