রাশিয়ায় নতুন রাষ্ট্রদ্রোহ আইন কার্যকর
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নতুন প্রণয়ন করা এক রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে গতকাল বুধবার স্বাক্ষর করেছেন। এ আইনে রাষ্ট্রদ্রোহকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এতে রাশিয়ার অভ্যন্তরে বিরোধী দলকে দমনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
যেসব রুশ নাগরিক বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষে কাজ করবে শুধু তারাই না, যারা রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য বিদেশি সংস্থার কাছে পাচার করবে তাদেরও নতুন এ আইনে দোষী সাব্যস্ত করা যাবে।
এমনকি যদি কোনো গোপন তথ্য ফাঁস নাও হয়ে থাকে তবু রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা যাবে।
রাশিয়ার নিরাপত্তার জন্য হুমকি বিদেশি রাষ্ট্র বা সংস্থাকে যারা পরামর্শ বা অন্যান্য উপায়ে সহযোগিতা করে, এ আইন তাদেরকে নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট বলে মনে করা হচ্ছে। নতুন আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে ২০ বছর কারাদণ্ডের পূর্বের বিধানটি রাখা হয়েছে।
কোনো রুশ নাগরিক রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য সংগ্রহ করলে নতুন আইনে তাকে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া যাবে। এমনকি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ওই তথ্য কারো সঙ্গে আদান-প্রদান না করলেও শাস্তির বিধান বহাল থাকবে। এ ছাড়া গোপন তথ্য পাওয়ার জন্য চোরাগোপ্তা যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য আট বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
পশ্চিমা বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে রুশ নাগরিকদের যোগাযোগ ছিন্ন করার লক্ষ্যে নতুন আইন করা হয়েছে বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীরা। সূত্র : বিবিসি নিউজ।
এমনকি যদি কোনো গোপন তথ্য ফাঁস নাও হয়ে থাকে তবু রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা যাবে।
রাশিয়ার নিরাপত্তার জন্য হুমকি বিদেশি রাষ্ট্র বা সংস্থাকে যারা পরামর্শ বা অন্যান্য উপায়ে সহযোগিতা করে, এ আইন তাদেরকে নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট বলে মনে করা হচ্ছে। নতুন আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে ২০ বছর কারাদণ্ডের পূর্বের বিধানটি রাখা হয়েছে।
কোনো রুশ নাগরিক রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য সংগ্রহ করলে নতুন আইনে তাকে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া যাবে। এমনকি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ওই তথ্য কারো সঙ্গে আদান-প্রদান না করলেও শাস্তির বিধান বহাল থাকবে। এ ছাড়া গোপন তথ্য পাওয়ার জন্য চোরাগোপ্তা যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য আট বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
পশ্চিমা বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে রুশ নাগরিকদের যোগাযোগ ছিন্ন করার লক্ষ্যে নতুন আইন করা হয়েছে বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীরা। সূত্র : বিবিসি নিউজ।
No comments