আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ ওয়াতারার
আলাসেন ওয়াতারা গত শুক্রবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। দেশটির প্রধান শহর আবিদজানে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। সাংবিধানিক পরিষদের সভাপতি পল ইয়াও এন’দরে এই শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এ সময় সামরিক কর্মকর্তা, কূটনীতিক, জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শপথ নেওয়ার পর ওয়াতারা সংক্ষিপ্ত ভাষণে বলেন, এটি পুনর্মিলনের নতুন যুগের সূচনা। আমাদের প্রিয় দেশ আইভরি কোস্টের সব পুত্র-কন্যার এক হওয়ার যুগের সূচনা। ওয়াতারা আগামী ২১ মে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব বুঝে নেবেন। রাজধানী ইয়োমোসুকরোর ওই অনুষ্ঠানে বিদেশি অতিথিরা উপস্থিত থাকবেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রুপার্ট কলভিল জানান, দুই পক্ষের লড়াইয়ে অনেক বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে—এমন এক প্রতিবেদন তদন্তে জাতিসংঘের মানবাধিকার কর্মীদের একটি দল এখন আবিদজানের ইয়োপোগোন শহরে রয়েছে।
গত নভেম্বরের বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধীদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়াতারাকে জয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও ওয়াতারাকে সে দেশের প্রেসিডেন্ট বলে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু তা মেনে না নিয়ে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকেন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট লরা বাগবো। এ নিয়ে ওয়াতারা ও বাগবোর সমর্থকদের মধ্যে দেখা দেওয়া বিরোধ সহিংসতায় রূপ নেয়। এতে প্রায় তিন হাজার লোক নিহত হয়।
শপথ নেওয়ার পর ওয়াতারা সংক্ষিপ্ত ভাষণে বলেন, এটি পুনর্মিলনের নতুন যুগের সূচনা। আমাদের প্রিয় দেশ আইভরি কোস্টের সব পুত্র-কন্যার এক হওয়ার যুগের সূচনা। ওয়াতারা আগামী ২১ মে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব বুঝে নেবেন। রাজধানী ইয়োমোসুকরোর ওই অনুষ্ঠানে বিদেশি অতিথিরা উপস্থিত থাকবেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রুপার্ট কলভিল জানান, দুই পক্ষের লড়াইয়ে অনেক বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে—এমন এক প্রতিবেদন তদন্তে জাতিসংঘের মানবাধিকার কর্মীদের একটি দল এখন আবিদজানের ইয়োপোগোন শহরে রয়েছে।
গত নভেম্বরের বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধীদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়াতারাকে জয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও ওয়াতারাকে সে দেশের প্রেসিডেন্ট বলে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু তা মেনে না নিয়ে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকেন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট লরা বাগবো। এ নিয়ে ওয়াতারা ও বাগবোর সমর্থকদের মধ্যে দেখা দেওয়া বিরোধ সহিংসতায় রূপ নেয়। এতে প্রায় তিন হাজার লোক নিহত হয়।
No comments