সিরিয়ার বানিয়াস শহরে ট্যাংক নিয়ে অভিযান
সিরিয়ার উপকূলীয় বানিয়াস শহরে গতকাল শনিবার সামরিক বাহিনী ট্যাংক নিয়ে অভিযান চালিয়েছে। গত শুক্রবার দেশটিতে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে কমপক্ষে ৩০ জন বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার পর সামরিক বাহিনী এ অভিযান চালায়। কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, গতকাল ভোরে সরকারবিরোধী আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হওয়া বানিয়াস শহরের তিন দিক থেকে সামরিক বাহিনী ট্যাংক নিয়ে প্রবেশ করে। এ সময় সুন্নি-অধ্যুষিত বানিয়াসের বাসিন্দারা মানববন্ধন করেন। বানিয়াসের নিকটবর্তী বাইদা শহরেও সামরিক বাহিনী ট্যাংক নিয়ে অভিযান চালিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মানবাধিকারকর্মী জানান, ‘বানিয়াসে প্রচণ্ড বন্দুকের গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। এ ছাড়া বানিয়াসের উপকূলে সিরিয়ার নৌবাহিনীকে নৌকা নিয়ে প্রহরা দিতে দেখা যায়। সুন্নিরা সেখানে একেবারেই অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অভিযানের পর সেখানকার বিদ্যুৎ সরবরাহ ও যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।’
তবে শিয়া-অধ্যুষিত আলাইওয়াইত এলাকায় সামরিক বাহিনী প্রবেশ করেনি। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ এ এলাকার সংখ্যালঘু শিয়া সম্প্রদায়ের লোক। এ ছাড়া সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে আলাওয়াইতের বাসিন্দারা দায়িত্ব পালন করছেন।
শুক্রবারের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই দিন জুমার নামাজের পর সিরিয়াজুড়ে হাজার হাজার মানুষ প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে নেমে আসে। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলিবর্ষণ করলে ব্যাপক প্রাণহানি হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও মানবাধিকার সংস্থার বরাত দিয়ে আল-জাজিরা টেলিভিশন জানায়, শুক্রবারের বিক্ষোভে সিরিয়ার হোমস শহরে ১৬ জন, হামায় ছয়জন ও জাবুলে দুজন নিহত হন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দিয়ার আল-জোর শহরে অপর চার বিক্ষোভকারী নিহত হন। তবে বাকি দুজন কোথায় নিহত হয়েছেন, তা জানা যায়নি।
এর আগে গত বুধবার সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় দারা শহর থেকে সামরিক বাহিনীর ৪০টি যান প্রত্যাহার করা হয়। গত ২৫ এপ্রিল থেকে সামরিক বাহিনী শহরটিকে ঘিরে রেখেছিল।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, গতকাল ভোরে সরকারবিরোধী আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হওয়া বানিয়াস শহরের তিন দিক থেকে সামরিক বাহিনী ট্যাংক নিয়ে প্রবেশ করে। এ সময় সুন্নি-অধ্যুষিত বানিয়াসের বাসিন্দারা মানববন্ধন করেন। বানিয়াসের নিকটবর্তী বাইদা শহরেও সামরিক বাহিনী ট্যাংক নিয়ে অভিযান চালিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মানবাধিকারকর্মী জানান, ‘বানিয়াসে প্রচণ্ড বন্দুকের গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। এ ছাড়া বানিয়াসের উপকূলে সিরিয়ার নৌবাহিনীকে নৌকা নিয়ে প্রহরা দিতে দেখা যায়। সুন্নিরা সেখানে একেবারেই অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অভিযানের পর সেখানকার বিদ্যুৎ সরবরাহ ও যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।’
তবে শিয়া-অধ্যুষিত আলাইওয়াইত এলাকায় সামরিক বাহিনী প্রবেশ করেনি। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ এ এলাকার সংখ্যালঘু শিয়া সম্প্রদায়ের লোক। এ ছাড়া সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে আলাওয়াইতের বাসিন্দারা দায়িত্ব পালন করছেন।
শুক্রবারের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই দিন জুমার নামাজের পর সিরিয়াজুড়ে হাজার হাজার মানুষ প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে নেমে আসে। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলিবর্ষণ করলে ব্যাপক প্রাণহানি হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও মানবাধিকার সংস্থার বরাত দিয়ে আল-জাজিরা টেলিভিশন জানায়, শুক্রবারের বিক্ষোভে সিরিয়ার হোমস শহরে ১৬ জন, হামায় ছয়জন ও জাবুলে দুজন নিহত হন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, দিয়ার আল-জোর শহরে অপর চার বিক্ষোভকারী নিহত হন। তবে বাকি দুজন কোথায় নিহত হয়েছেন, তা জানা যায়নি।
এর আগে গত বুধবার সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় দারা শহর থেকে সামরিক বাহিনীর ৪০টি যান প্রত্যাহার করা হয়। গত ২৫ এপ্রিল থেকে সামরিক বাহিনী শহরটিকে ঘিরে রেখেছিল।
No comments