পাকিস্তান বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে উন্নতি করেছে: হিনা
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রাব্বানি খার বলেছেন, গত কয়েক মাসে দেশটি বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশ উন্নতি করেছে। এর প্রমাণ হিসেবে তিনি ভারতের সঙ্গে আসন্ন বাণিজ্য আলোচনা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইসলামাবাদের মতৈক্যের কথা উল্লেখ করেন।
গতকাল শনিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্যের বিষয়টি স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে পারলে অন্যান্য ক্ষেত্রেও উন্নতি হবে। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে উন্নতি করতে হবে।’
পারমাণবিক শক্তিধর দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী এই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের বিষয়টি রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর এ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তিনটি যুদ্ধ হয়েছে। আসন্ন বাণিজ্য আলোচনায় সমঝোতা হলে এই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে দেশ দুটির পারস্পরিক আস্থা বাড়বে, যা কাশ্মীরের মতো গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো সমাধানের ক্ষেত্রে কাজে লাগতে পারে।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আলোচনার পরিবেশের ক্ষেত্রে দারুণ উন্নতি হয়েছে। আমি মনে করি, আমরা সামনের দিকে এগোতে হতে পারব।’
গত শুক্রবার নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভারত সরকারের এক কর্মকর্তা বলেন, অভ্যন্তরীণ চাপের কারণে ইসলামাবাদ নয়াদিল্লির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে পিছু হটছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা এই খবর নাকচ করেছেন। তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য স্বাভাবিক করার বিষয়টি মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। এ নিয়ে পিছু হটার প্রশ্নই ওঠে না।
গতকাল শনিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্যের বিষয়টি স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে পারলে অন্যান্য ক্ষেত্রেও উন্নতি হবে। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে উন্নতি করতে হবে।’
পারমাণবিক শক্তিধর দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী এই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের বিষয়টি রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর এ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তিনটি যুদ্ধ হয়েছে। আসন্ন বাণিজ্য আলোচনায় সমঝোতা হলে এই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে দেশ দুটির পারস্পরিক আস্থা বাড়বে, যা কাশ্মীরের মতো গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো সমাধানের ক্ষেত্রে কাজে লাগতে পারে।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আলোচনার পরিবেশের ক্ষেত্রে দারুণ উন্নতি হয়েছে। আমি মনে করি, আমরা সামনের দিকে এগোতে হতে পারব।’
গত শুক্রবার নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভারত সরকারের এক কর্মকর্তা বলেন, অভ্যন্তরীণ চাপের কারণে ইসলামাবাদ নয়াদিল্লির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে পিছু হটছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা এই খবর নাকচ করেছেন। তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য স্বাভাবিক করার বিষয়টি মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। এ নিয়ে পিছু হটার প্রশ্নই ওঠে না।
No comments