কুতুবদিয়া সরকারি বালিকা স্কুল নামেই শুধু সরকারি!
অবহেলিত দ্বীপের একমাত্র সরকারি স্কুল কুতুবদিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৮ সালে এবং জাতীয়করণ হয় ১৯৮৫ সালে। বর্তমানে ১২টি শিক্ষকের পদের মধ্যে ৫টি পদ এবং অফিস সহকারিসহ ৬ জন কর্মচারীর মধ্যে ৩টি পদ খালি রয়েছে। শিক্ষকদের জন্য নেই কোন আবাসিক ভবন।
ক্লাসও চলছে পরিত্যক্ত দু’টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে। এছাড়াও ৩৫০ জন ছাত্রীর যথাযথ শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিতে প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক, ইংরেজী, সমাজ বিজ্ঞান, গণিত ও অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো খালি হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। এত সংকটেও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আজিজুল হকের অক্লান্ত পরিশ্রমে শতভাগ পাশের ধারা অব্যাহত রেখেছে শিক্ষার্থীরা। ।
বেশ কিছুদিন আগে নিয়ম-নীতি লঙ্ঘন করে পর পর ৪ জন শিক্ষক বিএড কোর্সে চলে গেছেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে। ঠিক একইভাবে এখন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর চট্টগ্রামের উপ-পরিচালককে ম্যানেজ করে দুজন শিক্ষকের বদলির অর্ডার করানো হয়েছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সুপারিশ ছাড়াই বদলির আবেদন করা হয়েছিল বলে সম্ভাব্য বদলী হওয়া একজন শিক্ষক নিজেই স্বীকার করেছেন। শিক্ষক সংকটে অবশিষ্টদের বদলির খবরে একাধিক অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারের সুনজর না থাকায় অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগে শিক্ষার্থীদের জীবন ধ্বংসের পথে বলে অভিভাবকদের অভিযোগ। শিক্ষক না থাকায় ক্লাসের ফাঁকে স্কুলটির একাধিক ছাত্রী জানায়, শিক্ষক না থাকায় প্রতিদিন মাত্র ৪টি ক্লাস হয়। এদিকে সদ্যসমাপ্ত এসএসসি পরীক্ষায় এই স্কুলের ৫৩ জন পরীক্ষার্থীর ফল আশানুরূপ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন অভিভাবক ও সচেতনমহল।
বেশ কিছুদিন আগে নিয়ম-নীতি লঙ্ঘন করে পর পর ৪ জন শিক্ষক বিএড কোর্সে চলে গেছেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে। ঠিক একইভাবে এখন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর চট্টগ্রামের উপ-পরিচালককে ম্যানেজ করে দুজন শিক্ষকের বদলির অর্ডার করানো হয়েছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সুপারিশ ছাড়াই বদলির আবেদন করা হয়েছিল বলে সম্ভাব্য বদলী হওয়া একজন শিক্ষক নিজেই স্বীকার করেছেন। শিক্ষক সংকটে অবশিষ্টদের বদলির খবরে একাধিক অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারের সুনজর না থাকায় অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগে শিক্ষার্থীদের জীবন ধ্বংসের পথে বলে অভিভাবকদের অভিযোগ। শিক্ষক না থাকায় ক্লাসের ফাঁকে স্কুলটির একাধিক ছাত্রী জানায়, শিক্ষক না থাকায় প্রতিদিন মাত্র ৪টি ক্লাস হয়। এদিকে সদ্যসমাপ্ত এসএসসি পরীক্ষায় এই স্কুলের ৫৩ জন পরীক্ষার্থীর ফল আশানুরূপ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন অভিভাবক ও সচেতনমহল।
No comments