আরও উন্নতি চান মেনেজেস
প্রথম দুটি ম্যাচে দল যা খেলেছে, তাতে দিনরাত কেমন অস্বস্তিতে কেটেছে, সেটা তিনিই ভালো জানেন। এখন একটু নির্ভার থাকাই যায়। কিন্তু মানো মেনেজেস বলছেন, দল ৪-২ গোলে জিতেছে বলেই আনন্দে ভেসে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কারণ দলের খেলায় যে পুরোপুরি তৃপ্ত নন তিনি, ‘আমাদের এখনো আরও ভালো করার সুযোগ আছে। খেলোয়াড়েরাও সেটা জানে, তাই তাদের নতুন করে বোঝানোর কিছু নেই।’
এই সুযোগে তাঁর কোচিং দর্শনের মূলমন্ত্রটাও জানিয়ে দিলেন মেনেজেস, ‘আমি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করছি তাদের আরও উন্নতির জন্য। সব সময় এটাই থাকে আমার লক্ষ্য।’ প্রথম দুই ম্যাচে বাজে পারফরম্যান্সের পরও সমালোচনা থেকে খেলোয়াড়দের আগলে রেখেছিলেন। ইকুয়েডরের বিপক্ষে জয়ের পর একটু তৃপ্তি বোধ তো করতেই পারেন। ‘এখন পর্যন্ত এটাই এই টুর্নামেন্টে ব্রাজিলের সেরা ম্যাচ’ বলার পর ঘোষণা করলেন, ‘আমার দলের খেলোয়াড়েরা অসাধারণ।’
কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ব্রাজিলের জন্য সবচেয়ে স্বস্তির ব্যাপার, মূল স্ট্রাইকারদের স্বরূপে দেখা দেওয়া। পাতো-নেইমার দুটি করে গোল পেয়েছেন। রেফারি আর ক্রসবার বাদ না সাধলে দুই গোল পেতে পারতেন রবিনহোও। পাতো বলছেন, ‘আমরা এভাবেই খেলতে চেয়েছি। চেয়েছি ম্যাচটা জিতে গ্রুপের সেরা হতে।’ দলের ঐক্য বোঝাতে বলেছেন, ‘যখন হেরে যাই, আমরা সবাই-ই আসলে হারি। জিতলে যেমন সবাই একসঙ্গেই জিতি। পুরো দলই আসলে দুর্দান্ত খেলেছে। এটা দারুণ একটা ফল।’
এই ম্যাচে খেলেননি, তবে দানি আলভেজের এ নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই। বার্সা-সতীর্থ লিওনেল মেসির মতোও তিনি বললেন, ‘এখন শুরু হলো সত্যিকারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা।’ স্বীকার করে নিলেন, ‘চাপের বোঝা মাথা থেকে নেমে গেল।’
চাপ সরে যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন হুলিও সিজারও। যদিও ম্যাচে যে দুটো ভুল করে গোল খেয়েছেন, তাতে তাঁরই চাপে থাকার কথা। ভুলও স্বীকার করছেন, ‘প্রথম গোলের চেয়ে দ্বিতীয়টি বেশি তিক্ত ছিল। আমি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বলেই গোল বাঁচানোর সময় পাইনি।’
এই সুযোগে তাঁর কোচিং দর্শনের মূলমন্ত্রটাও জানিয়ে দিলেন মেনেজেস, ‘আমি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করছি তাদের আরও উন্নতির জন্য। সব সময় এটাই থাকে আমার লক্ষ্য।’ প্রথম দুই ম্যাচে বাজে পারফরম্যান্সের পরও সমালোচনা থেকে খেলোয়াড়দের আগলে রেখেছিলেন। ইকুয়েডরের বিপক্ষে জয়ের পর একটু তৃপ্তি বোধ তো করতেই পারেন। ‘এখন পর্যন্ত এটাই এই টুর্নামেন্টে ব্রাজিলের সেরা ম্যাচ’ বলার পর ঘোষণা করলেন, ‘আমার দলের খেলোয়াড়েরা অসাধারণ।’
কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ব্রাজিলের জন্য সবচেয়ে স্বস্তির ব্যাপার, মূল স্ট্রাইকারদের স্বরূপে দেখা দেওয়া। পাতো-নেইমার দুটি করে গোল পেয়েছেন। রেফারি আর ক্রসবার বাদ না সাধলে দুই গোল পেতে পারতেন রবিনহোও। পাতো বলছেন, ‘আমরা এভাবেই খেলতে চেয়েছি। চেয়েছি ম্যাচটা জিতে গ্রুপের সেরা হতে।’ দলের ঐক্য বোঝাতে বলেছেন, ‘যখন হেরে যাই, আমরা সবাই-ই আসলে হারি। জিতলে যেমন সবাই একসঙ্গেই জিতি। পুরো দলই আসলে দুর্দান্ত খেলেছে। এটা দারুণ একটা ফল।’
এই ম্যাচে খেলেননি, তবে দানি আলভেজের এ নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই। বার্সা-সতীর্থ লিওনেল মেসির মতোও তিনি বললেন, ‘এখন শুরু হলো সত্যিকারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা।’ স্বীকার করে নিলেন, ‘চাপের বোঝা মাথা থেকে নেমে গেল।’
চাপ সরে যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন হুলিও সিজারও। যদিও ম্যাচে যে দুটো ভুল করে গোল খেয়েছেন, তাতে তাঁরই চাপে থাকার কথা। ভুলও স্বীকার করছেন, ‘প্রথম গোলের চেয়ে দ্বিতীয়টি বেশি তিক্ত ছিল। আমি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বলেই গোল বাঁচানোর সময় পাইনি।’
No comments