নিখোঁজ বিজ্ঞানীর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের চাপ
নিখোঁজ এক ইরানি বিজ্ঞানীর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষের কাছে আরও কিছু তথ্য হস্তান্তর করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে মার্কিন তদন্তের ফল ঘোষণা করার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার সে দেশের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশন চ্যানেল প্রেস টিভি এ খবর জানায়। তেহরানে সুইজারল্যান্ডের দূতাবাসে এ তথ্য হস্তান্তর করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে কোনো আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। সুইস দূতাবাস সেখানে মার্কিন স্বার্থ দেখাশোনা করে।
গত বছরের জুনে শাহরাম আমিরি নামের ওই ইরানি বিজ্ঞানী নিখোঁজ হন। ইরানের দাবি, সৌদি আরবে হজের সময় তাঁকে অপহরণ করা হয় এবং সৌদি কর্তৃপক্ষের সহায়তায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের সদস্যরা আমিরিকে অপহরণ করেন।
ইরানের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র রামিন মেহমানপারাস্ত বলেন, ‘বিজ্ঞানী শাহরাম আমিরিকে সিআইয়ের মাধ্যমে অপহরণসংক্রান্ত তথ্যাদি তেহরানের সুইস দূতাবাস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, মার্কিন প্রশাসন ইরানি ওই ব্যক্তির অপহরণের তদন্তের ফল ঘোষণা করবে।’
গত মার্চে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, আমিরিকে যুক্তরাষ্ট্রে আনা হয়েছে এবং তিনি সিআইএকে সাহায্য করছেন। অবশ্য মার্কিন প্রশাসন ওই খবরের সত্যতা অস্বীকার করে। গত কয়েক মাসে আমিরিকে নিয়ে বেশ কয়েকটি ভিডিওচিত্র ইরানের সম্প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হয়।
গত ২৯ জুন প্রচারিত এক ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, এক ব্যক্তি নিজেকে আমিরি দাবি করে বলছেন, তিনি সিআইয়ের হাত থেকে পালাতে পেরেছেন এবং আত্মগোপনে রয়েছেন। তিনি যেকোনো সময় আবার আটক হতে পারেন। তিনি দেশে জীবিত ফিরতে না পারলে মার্কিন কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে। অবশ্য গত মঙ্গলবার ইরানের প্রচারমাধ্যমের এ দাবি অস্বীকার করেছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
গত বছরের জুনে শাহরাম আমিরি নামের ওই ইরানি বিজ্ঞানী নিখোঁজ হন। ইরানের দাবি, সৌদি আরবে হজের সময় তাঁকে অপহরণ করা হয় এবং সৌদি কর্তৃপক্ষের সহায়তায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের সদস্যরা আমিরিকে অপহরণ করেন।
ইরানের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র রামিন মেহমানপারাস্ত বলেন, ‘বিজ্ঞানী শাহরাম আমিরিকে সিআইয়ের মাধ্যমে অপহরণসংক্রান্ত তথ্যাদি তেহরানের সুইস দূতাবাস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, মার্কিন প্রশাসন ইরানি ওই ব্যক্তির অপহরণের তদন্তের ফল ঘোষণা করবে।’
গত মার্চে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, আমিরিকে যুক্তরাষ্ট্রে আনা হয়েছে এবং তিনি সিআইএকে সাহায্য করছেন। অবশ্য মার্কিন প্রশাসন ওই খবরের সত্যতা অস্বীকার করে। গত কয়েক মাসে আমিরিকে নিয়ে বেশ কয়েকটি ভিডিওচিত্র ইরানের সম্প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হয়।
গত ২৯ জুন প্রচারিত এক ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, এক ব্যক্তি নিজেকে আমিরি দাবি করে বলছেন, তিনি সিআইয়ের হাত থেকে পালাতে পেরেছেন এবং আত্মগোপনে রয়েছেন। তিনি যেকোনো সময় আবার আটক হতে পারেন। তিনি দেশে জীবিত ফিরতে না পারলে মার্কিন কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে। অবশ্য গত মঙ্গলবার ইরানের প্রচারমাধ্যমের এ দাবি অস্বীকার করেছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
No comments