সৌভাগ্যের ‘১৩’
জন্মদিনে মানুষ কোন জায়গায় সময় কাটাতে পছন্দ করে? সন্দেহ নেই, একেকজনের উত্তর একেক রকম হবে। কিন্তু ডাচ ডিফেন্ডার আন্দ্রে ওইয়ার কোথায় কাটাতে চান—এটা বলতে গুনিন অক্টোপাস পল হতে হয় না। বিশ্বাস করুন, ওইয়ার তাঁর ৩৬তম জন্মদিনটি মাঠেই কাটাতে চান! ১১ জুলাই, মানে বিশ্বকাপ মহারণের চূড়ান্ত দিনটিতেই জন্মদিন পড়ে গেলে যেকোনো ফুটবলারই হয়তো তা-ই চাইবেন। তবে ১১ কিংবা ৩৬ সংখ্যাটি নিয়ে কথা হচ্ছে না। হচ্ছে ওইয়ার ও তাঁর জার্সি নম্বর ‘১৩’ নিয়ে!
আর সবাই ১৩কে অপয়া বললেও ওইয়ার বলছেন, এই নম্বর তাঁর জন্য মোটেও অপয়া নয়। কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ওয়ার্ম আপের সময় জরিস মাথিজেন চোট পেয়েছিলেন। আর সেটাই শাপেবর হয়েছিল ওইয়ারের জন্য। একদম শেষ মুহূর্তে কোচ বার্ট ফন মারউইক দলে ডেকেছিলেন তাঁকে। সেই সুযোগটির সদ্ব্যবহার করতে ভুল করেননি ডাচ দলের সবচেয়ে পুরোনো এই সদস্য।
এবারের বিশ্বকাপ নিয়ে মোট তিনটি বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর ঝুলিতে। ব্রাজিলের বিপক্ষে প্রথমেই একটা গোল খেলেও দারুণ একটা শেষ করেছে ডাচরা। যাতে ওইয়ারের অভিজ্ঞতাটিও বেশ কাজে দিয়েছিল নিঃসন্দেহে।
১৩ নম্বর জার্সিটি নিয়ে ওইয়ার বলছেন, ‘এই প্রসঙ্গে একটি কথাই মাথায় আসছে, ১৩ নম্বর জার্সিটি শেষতক সৌভাগ্যই বয়ে এনেছে আমার জন্য।’ আক্ষরিক অর্থেই সেদিন সৌভাগ্য ধরা দিয়েছিল তাঁর কাছে। দল ২-১ গোলের জয় তো পেয়েছেই। তার ওপর ফাউলের দায়ে লাল কার্ড পেতে পেতেও কেমন করে যেন বেঁচে গিয়েছিলেন ওইয়ার! জাপানি রেফারি ইউচি নিশিমুরা সেদিন তাঁর জন্য লাল কার্ড বের করেও হলুদ কার্ড দেখিয়ে সাবধান করে দিয়েছিলেন কী মনে করে!
হল্যান্ডের সামনে এখন নতুন দিনের হাতছানি। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ঘরে নেওয়ার স্বপ্ন সবার চোখে। অপয়া ১৩ যখন পয়া হিসেবেই ধরা দিয়েছে ওইয়ারের কাছে, তখন তিনিও বেশ আশাবাদী নিজেদের নিয়ে, ‘আমিই এই দলের বাবা! খুব বুঝতে পারছি আমার তরুণ সতীর্থরা বেশ পরিপক্ব। তাই আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই দলটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবে।
আর সবাই ১৩কে অপয়া বললেও ওইয়ার বলছেন, এই নম্বর তাঁর জন্য মোটেও অপয়া নয়। কোয়ার্টার ফাইনালের আগে ওয়ার্ম আপের সময় জরিস মাথিজেন চোট পেয়েছিলেন। আর সেটাই শাপেবর হয়েছিল ওইয়ারের জন্য। একদম শেষ মুহূর্তে কোচ বার্ট ফন মারউইক দলে ডেকেছিলেন তাঁকে। সেই সুযোগটির সদ্ব্যবহার করতে ভুল করেননি ডাচ দলের সবচেয়ে পুরোনো এই সদস্য।
এবারের বিশ্বকাপ নিয়ে মোট তিনটি বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর ঝুলিতে। ব্রাজিলের বিপক্ষে প্রথমেই একটা গোল খেলেও দারুণ একটা শেষ করেছে ডাচরা। যাতে ওইয়ারের অভিজ্ঞতাটিও বেশ কাজে দিয়েছিল নিঃসন্দেহে।
১৩ নম্বর জার্সিটি নিয়ে ওইয়ার বলছেন, ‘এই প্রসঙ্গে একটি কথাই মাথায় আসছে, ১৩ নম্বর জার্সিটি শেষতক সৌভাগ্যই বয়ে এনেছে আমার জন্য।’ আক্ষরিক অর্থেই সেদিন সৌভাগ্য ধরা দিয়েছিল তাঁর কাছে। দল ২-১ গোলের জয় তো পেয়েছেই। তার ওপর ফাউলের দায়ে লাল কার্ড পেতে পেতেও কেমন করে যেন বেঁচে গিয়েছিলেন ওইয়ার! জাপানি রেফারি ইউচি নিশিমুরা সেদিন তাঁর জন্য লাল কার্ড বের করেও হলুদ কার্ড দেখিয়ে সাবধান করে দিয়েছিলেন কী মনে করে!
হল্যান্ডের সামনে এখন নতুন দিনের হাতছানি। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ঘরে নেওয়ার স্বপ্ন সবার চোখে। অপয়া ১৩ যখন পয়া হিসেবেই ধরা দিয়েছে ওইয়ারের কাছে, তখন তিনিও বেশ আশাবাদী নিজেদের নিয়ে, ‘আমিই এই দলের বাবা! খুব বুঝতে পারছি আমার তরুণ সতীর্থরা বেশ পরিপক্ব। তাই আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই দলটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবে।
No comments