কনকর্ডে বোতলের পানিকে ‘না’
প্রশান্ত মহাসাগরে প্লাস্টিকের বর্জ্য দেখে চিন্তিত হয়ে পড়লেন জিয়ান হিলের নাতি। বিষয়টি তিনি ভীষণ উদ্বেগের সঙ্গে দাদিকে জানালেন। নাতির কথা শুনে দাদি জিয়ান হিল আর চুপ থাকতে পারলেন না। মহাগুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি তিনি নগর কর্তৃপক্ষের কাছে উত্থাপন করলেন। আলোচনার টেবিলে বসলেন নগর কর্তারা। চলল তীব্র বাদানুবাদ। অবশেষে সিদ্ধান্ত হলো, আর যাই হোক, কনকর্ডে বোতলের পানি চলবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের একটি ছোট শহরের নাম কনকর্ড। সেখানে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত এপ্রিলে কনকর্ড নগরের বাসিন্দাদের এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে কনকর্ড নগর কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চটেছেন পানি ব্যবসায়ীরা। বোতলের পানি নিষিদ্ধকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তাঁরা।
এর আগে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে অস্ট্রেলীয় শহর বুন্ডানুনে আনুষ্ঠানিকভাবে বোতলের পানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। সিডনি থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত ছোট্ট শহর বুন্ডানুন। পর্যটকদের কাছে খুবই প্রিয় এ শহরের লোকসংখ্যা মাত্র দুই হাজার। বিশাল একটি ন্যাশনাল পার্কের পাশে অবস্থিত বলে প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটে সেখানে।
বুন্ডানুন শহরের কর্তারা গত বছরের জুলাইয়ে এক বৈঠকে বসেন। ওই বৈঠকে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করার পক্ষে-বিপক্ষে ভোটাভুটি হয়। এতে ৩৫৫-১ ভোটে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করার বিষয়টি অনুমোদিত হয়।
বুন্ডানুন শহরের কর্মকর্তা হু কিংস্টন বলেছেন, ‘সুপেয় পানিকে আরও সহজলভ্য করাই হলো আমাদের উদ্দেশ্য। এ জন্য আমরা শহরজুড়ে চারটি পানির কেন্দ্র ও ফোয়ারা স্থাপন করেছি। এর একটি আবার স্থাপন করা হয়েছে স্থানীয় প্রাথমিক স্কুল প্রাঙ্গণে।’ তিনি জানান, বুন্ডানুনের অনেক ব্যবসায়ীও তাঁদের দোকান ও ক্যাফেতে পানি শোধনের যন্ত্র স্থাপন করেছেন।
কিংস্টন বলেন, সর্বসাধারণের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা গেলে বোতলের পানির চাহিদা এমনিতেই কমে যাবে। তিনি বলেন, বুন্ডানুনে আইনগভাবে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করা হয়নি। শহরের সবাই স্বেচ্ছায় বোতলের পানির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। প্লাস্টিকের বর্জ্য এড়াতে এবং পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে কনকর্ড ও বুন্ডানুন নগরের বাসিন্দারা বোতলের পানিকে ‘না’ বলেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের একটি ছোট শহরের নাম কনকর্ড। সেখানে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত এপ্রিলে কনকর্ড নগরের বাসিন্দাদের এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে কনকর্ড নগর কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চটেছেন পানি ব্যবসায়ীরা। বোতলের পানি নিষিদ্ধকরণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তাঁরা।
এর আগে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে অস্ট্রেলীয় শহর বুন্ডানুনে আনুষ্ঠানিকভাবে বোতলের পানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। সিডনি থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত ছোট্ট শহর বুন্ডানুন। পর্যটকদের কাছে খুবই প্রিয় এ শহরের লোকসংখ্যা মাত্র দুই হাজার। বিশাল একটি ন্যাশনাল পার্কের পাশে অবস্থিত বলে প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটে সেখানে।
বুন্ডানুন শহরের কর্তারা গত বছরের জুলাইয়ে এক বৈঠকে বসেন। ওই বৈঠকে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করার পক্ষে-বিপক্ষে ভোটাভুটি হয়। এতে ৩৫৫-১ ভোটে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করার বিষয়টি অনুমোদিত হয়।
বুন্ডানুন শহরের কর্মকর্তা হু কিংস্টন বলেছেন, ‘সুপেয় পানিকে আরও সহজলভ্য করাই হলো আমাদের উদ্দেশ্য। এ জন্য আমরা শহরজুড়ে চারটি পানির কেন্দ্র ও ফোয়ারা স্থাপন করেছি। এর একটি আবার স্থাপন করা হয়েছে স্থানীয় প্রাথমিক স্কুল প্রাঙ্গণে।’ তিনি জানান, বুন্ডানুনের অনেক ব্যবসায়ীও তাঁদের দোকান ও ক্যাফেতে পানি শোধনের যন্ত্র স্থাপন করেছেন।
কিংস্টন বলেন, সর্বসাধারণের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা গেলে বোতলের পানির চাহিদা এমনিতেই কমে যাবে। তিনি বলেন, বুন্ডানুনে আইনগভাবে বোতলের পানি নিষিদ্ধ করা হয়নি। শহরের সবাই স্বেচ্ছায় বোতলের পানির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। প্লাস্টিকের বর্জ্য এড়াতে এবং পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে কনকর্ড ও বুন্ডানুন নগরের বাসিন্দারা বোতলের পানিকে ‘না’ বলেছেন।
No comments