ইসরায়েলি তদন্ত কমিটির ক্ষমতা বাড়ানো হলো
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী নৌবহর ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’য় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার ঘটনায় ইসরায়েলের গঠিত তদন্ত কমিটির ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। গতকাল রোববার দেশটির মন্ত্রিসভা এ সিদ্ধান্ত নেয়।
ইসরায়েলের সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সরকার সর্বসম্মতভাবে তিরকেল কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কমিশনে দুজন বিশেষজ্ঞ যোগ দেবেন এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলবেন।’ তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান ইয়াকভ তিরকেল কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানো না হলে পদত্যাগ করার হুমকি দিয়েছিলেন। এর এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হলো।
এর আগে কমিশনের চেয়ারম্যান ইয়াকভ তদন্তের স্বার্থে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এহুদ বারাক ও সেনাপ্রধান গাবি অ্যাশকেনাজিকে তলব করার কথা বলেছিলেন। এ প্রসঙ্গে নেতানিয়াহু বলেন, বারাক ও অ্যাশকেনাজি কমিশনের ডাকে সাড়া দিতে পারেন। তবে অন্য কোনো সামরিক কর্মকর্তা ওই কমিশনে হাজির হবেন না। তাঁরা সামরিক বাহিনীর তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হবেন।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে দুটি তদন্ত কমিশন গঠন করে ইসরায়েল। তবে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে ওই কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করে তুরস্ক, ফিলিস্তিনসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা-সংশ্লিষ্ট অনেকেই। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর ‘এইল্যান্ড কমিটি’ নামের ওই তদন্ত কমিটির ১১ জুলাইয়ের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা রয়েছে।
গত ৩১ মে ফ্রিডম ফ্লোটিলায় হামলা চালায় ইসরায়েলি সেনারা। ওই হামলায় নয়জন নিহত হন। তাঁরা সবাই তুরস্কের নাগরিক। এর কয়েক দিন পর গাজা অভিমুখী আরেকটি ত্রাণবাহী জাহাজও আটকে দেয় ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
ইসরায়েলের সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সরকার সর্বসম্মতভাবে তিরকেল কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কমিশনে দুজন বিশেষজ্ঞ যোগ দেবেন এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলবেন।’ তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান ইয়াকভ তিরকেল কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানো না হলে পদত্যাগ করার হুমকি দিয়েছিলেন। এর এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হলো।
এর আগে কমিশনের চেয়ারম্যান ইয়াকভ তদন্তের স্বার্থে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এহুদ বারাক ও সেনাপ্রধান গাবি অ্যাশকেনাজিকে তলব করার কথা বলেছিলেন। এ প্রসঙ্গে নেতানিয়াহু বলেন, বারাক ও অ্যাশকেনাজি কমিশনের ডাকে সাড়া দিতে পারেন। তবে অন্য কোনো সামরিক কর্মকর্তা ওই কমিশনে হাজির হবেন না। তাঁরা সামরিক বাহিনীর তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হবেন।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে দুটি তদন্ত কমিশন গঠন করে ইসরায়েল। তবে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে ওই কমিশনকে প্রত্যাখ্যান করে তুরস্ক, ফিলিস্তিনসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা-সংশ্লিষ্ট অনেকেই। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর ‘এইল্যান্ড কমিটি’ নামের ওই তদন্ত কমিটির ১১ জুলাইয়ের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা রয়েছে।
গত ৩১ মে ফ্রিডম ফ্লোটিলায় হামলা চালায় ইসরায়েলি সেনারা। ওই হামলায় নয়জন নিহত হন। তাঁরা সবাই তুরস্কের নাগরিক। এর কয়েক দিন পর গাজা অভিমুখী আরেকটি ত্রাণবাহী জাহাজও আটকে দেয় ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
No comments