পানির নিচে ১২০ দিন, বিশ্বরেকর্ড
খাদ্য, দর্শনার্থী ও ডাক্তারের জন্য বরাদ্দ রাখা হয় জায়গাটি। সোলার প্যানেলের সাহায্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় সেখানে। যদিও ব্যাকআপ হিসেবে জেনারেটর রাখা হয়। কিন্তু গোসলের কোনো ব্যবস্থা ছিলো না। কোচের যাত্রার মাঝপথে তার সাথে সাক্ষাৎ করেন বার্তা সংস্থা এএফপির এক সাংবাদিক। তাকে কোচ বলেন, তার অভিজ্ঞতা পাল্টে দিতে পারে জীবন সম্পর্কে ধারণা। তিনি আরও বলেন, আমরা যেটি বোঝানোর চেষ্টা করছি তা হলো মানুষের সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় তাদের বাসস্থানের জন্য সমুদ্র একটি টেকসই জায়গা। এদিকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের বিচারক সুসানা রেইস-এর উপস্থিতিতে পানির নিচে তার ৩০ বর্গমিটারের (৩২০ বর্গফুটের) ‘ঘর’ থেকে আবির্ভূত হন তিনি।
ফলশ্রুতিতে দীর্ঘদিন পানির নিচে থাকার রেকর্ড গড়লেন তিনি। এর আগে এ রেকর্ড ধরে রেখেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক জোসেফ দিতুরি। ফ্লোরিডার অগভীর হ্রদে ১০০ দিন পানির নিচে থাকার রেকর্ড ছিলো তার। এদিকে ১১ মিটার (৩৬ ফুট) পানির নিচে থেকে এএফপিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে কোচ বলেন, এটা খুব ভালো অ্যাডভেঞ্চার ছিলো। আমি অনেক উপভোগ করেছি। তবে এটি শেষ হওয়াতে একটু আশাহতও হয়েছি। তিনি আরও বলেন, এ অনুভূতি বর্ণনা করা অসম্ভব। এ অভিজ্ঞতা আপনি নিজে অর্জন করলে তখন তা অনুভব করতে পারবেন।
No comments