পুনঃনির্বাচিত হলে পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন সম্প্রসারিত করবেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী
আবার
নির্বাচিত হলে দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন সম্প্রসারিত করার
প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
মঙ্গলবার ইসরাইলে নির্বাচন। এ নির্বাচনে তিনি ডানপন্থি দলগুলোর সঙ্গে লড়াই
করছেন। এসব দলও পশ্চিম তীরের অংশবিশেষে বসতি স্থাপন সম্প্রসারণকে সমর্থন
করে। আন্তর্জাতিক আইনে এমন বসতি স্থাপন অবৈধ। কিন্তু এ অভিযোগ মানতে নারাজ
ইসরাইল। ১৯৬৭ সালে সিরিয়ার কাছ থেকে তারা দখল করে নেয় গোলান মালভূমি। আর
সেই গোলানকে গত মাসে ইসরাইলের বলে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
পশ্চিম তীরে এরই মধ্যে প্রায় ৪ লাখ ইহুদি বসতি স্থাপন করেছে। এর বাইরে আরো দুই লাখ বসতি গড়েছে পূর্ব জেরুজালেমে। পশ্চিম তীরে এখনো প্রায় ২৫ লাখ ফিলিস্তিনির বসবাস আছে। ফিলিস্তিনিরা চায় দখলীকৃত পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম ও গাজা উপত্যাকায় একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে। কিন্তু এখানে ইসরাইলের দখলদারিত্ব তাদের সে উদ্যোগে বাধা সৃষ্টি করছে। এসব এলাকায় ইসরাইলের ইহুদি বসতি স্থাপন ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সবচেয়ে কলহের ইস্যুর অন্যতম।
ফিলিস্তিনিরা বলছে, তাদের এসব ভূমিতে ইহুদি বসতি থাকায় ভবিষ্যতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র বা রাজ্য প্রতিষ্ঠা তাদের জন্য অসম্ভব হয়ে উঠবে। অন্যদিকে ইসরাইলের অভিযোগ, এই বসতি স্থাপনের ইস্যুটিকে ব্যবহার করে ফিলিস্তিনিরা সরাসরি শান্তি আলোচনা এড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের মতে, প্রকৃত শান্তি ও আলোচনার ক্ষেত্রে বসতি স্থাপন কোনো বাধাই নয়।
ইসরাইলি টিভিতে নেয়া এক সাক্ষাতকারে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তিনি কেন পশ্চিম তীরে বিশাল বসতিতে ইসরাইলের সার্বভৌমত্ব জাহির করছেন না। জবাবে নেতানিয়াহু বলেন, আমরা পরবর্তী পর্যায়ে যে পদক্ষেপের দিকে অগ্রসর হবো, আপনি সে বিষয়ে কথা বলছেন। হ্যাঁ, আমরা পরবর্তী পর্যায়ে এ বিষয়ে অগ্রসর হবো। আমরা ইসরাইলের সার্বভৌমত্ব বর্ধিত করবো সেখানে।
জবাবে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, যেকোনো পদক্ষেপ অথবা যেকোনো ঘোষণা প্রকৃত সত্যকে পাল্টে দিতে পারবে না। বসতি স্থাপন অবৈধ। তা প্রত্যাহার করে নিতেই হবে।
এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
পশ্চিম তীরে এরই মধ্যে প্রায় ৪ লাখ ইহুদি বসতি স্থাপন করেছে। এর বাইরে আরো দুই লাখ বসতি গড়েছে পূর্ব জেরুজালেমে। পশ্চিম তীরে এখনো প্রায় ২৫ লাখ ফিলিস্তিনির বসবাস আছে। ফিলিস্তিনিরা চায় দখলীকৃত পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম ও গাজা উপত্যাকায় একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে। কিন্তু এখানে ইসরাইলের দখলদারিত্ব তাদের সে উদ্যোগে বাধা সৃষ্টি করছে। এসব এলাকায় ইসরাইলের ইহুদি বসতি স্থাপন ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সবচেয়ে কলহের ইস্যুর অন্যতম।
ফিলিস্তিনিরা বলছে, তাদের এসব ভূমিতে ইহুদি বসতি থাকায় ভবিষ্যতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র বা রাজ্য প্রতিষ্ঠা তাদের জন্য অসম্ভব হয়ে উঠবে। অন্যদিকে ইসরাইলের অভিযোগ, এই বসতি স্থাপনের ইস্যুটিকে ব্যবহার করে ফিলিস্তিনিরা সরাসরি শান্তি আলোচনা এড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের মতে, প্রকৃত শান্তি ও আলোচনার ক্ষেত্রে বসতি স্থাপন কোনো বাধাই নয়।
ইসরাইলি টিভিতে নেয়া এক সাক্ষাতকারে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তিনি কেন পশ্চিম তীরে বিশাল বসতিতে ইসরাইলের সার্বভৌমত্ব জাহির করছেন না। জবাবে নেতানিয়াহু বলেন, আমরা পরবর্তী পর্যায়ে যে পদক্ষেপের দিকে অগ্রসর হবো, আপনি সে বিষয়ে কথা বলছেন। হ্যাঁ, আমরা পরবর্তী পর্যায়ে এ বিষয়ে অগ্রসর হবো। আমরা ইসরাইলের সার্বভৌমত্ব বর্ধিত করবো সেখানে।
জবাবে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, যেকোনো পদক্ষেপ অথবা যেকোনো ঘোষণা প্রকৃত সত্যকে পাল্টে দিতে পারবে না। বসতি স্থাপন অবৈধ। তা প্রত্যাহার করে নিতেই হবে।
No comments