যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের হুমকি ইরানের
ইরানের
বিচার বিভাগের প্রধান আয়াতুল্লাহ সাদেক আমোলি-লারিজানির উপর নিষেধাজ্ঞা
আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র একটি চূড়ান্ত সীমা অতিক্রম করেছে বলে জানিয়েছে ইরান।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব
দেয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছে। তবে পাল্টা জবাব হিসেবে ঠিক কী ধরনের পদক্ষেপ
নেয়া হবে সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু জানায়নি মন্ত্রণালয়। এ ছাড়াও,
বিশ্বে ক্ষমতাধর দেশগুলোর সঙ্গে সম্পাদিত ইরানের পারমাণবিক চুক্তির কোনো
পরিবর্তনও মেনে নেবে না দেশটি। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। যুক্তরাষ্ট্রের
অর্থমন্ত্রণালয় শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছে, আয়াতুল্লাহ আমোলি-লারিজানি
ইরানের কারাগারে বন্দিদের অঙ্গচ্ছেদসহ অমানবিক নির্যাতন, নির্মম শাস্তির
জন্য দায়ী।
তিনি সাম্প্রতিক বিক্ষোভের সময় বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালনোর আহ্বান জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে অন্যান্য ক্ষমতাধর দেশের ২০১৫ সালে সম্পাদিত চুক্তির সমর্থন করেন না। এই চুক্তি মেনে চলায় ইরানের উপর থেকে উঠিয়ে নেয়া হয় অনেকগুলো নিষেধাজ্ঞা। তবে ট্রাম্প শুক্রবার জানান, তিনি শেষবারের মতো চুক্তির অন্তর্ভুক্ত ওসব নিষেধাজ্ঞার পরিমাণ বৃদ্ধি করবেন। একই দিনে ইরানের ১৪ ব্যক্তি ও সত্ত্বার ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প বলেন, তিনি ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রকে ছয় বিশ্বশক্তির সঙ্গে ইরানের সম্পাদিত পরমাণু চুক্তিতে থাকা ভয়ঙ্কর ভুলগুলো শুধরানোর একটি শেষ সুযোগ দিচ্ছেন। তিনি চান যে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী করুক। পাশাপাশি ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রোগ্রামের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নিতে চান ট্রাম্প।
তিনি সাম্প্রতিক বিক্ষোভের সময় বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালনোর আহ্বান জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে অন্যান্য ক্ষমতাধর দেশের ২০১৫ সালে সম্পাদিত চুক্তির সমর্থন করেন না। এই চুক্তি মেনে চলায় ইরানের উপর থেকে উঠিয়ে নেয়া হয় অনেকগুলো নিষেধাজ্ঞা। তবে ট্রাম্প শুক্রবার জানান, তিনি শেষবারের মতো চুক্তির অন্তর্ভুক্ত ওসব নিষেধাজ্ঞার পরিমাণ বৃদ্ধি করবেন। একই দিনে ইরানের ১৪ ব্যক্তি ও সত্ত্বার ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প বলেন, তিনি ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রকে ছয় বিশ্বশক্তির সঙ্গে ইরানের সম্পাদিত পরমাণু চুক্তিতে থাকা ভয়ঙ্কর ভুলগুলো শুধরানোর একটি শেষ সুযোগ দিচ্ছেন। তিনি চান যে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী করুক। পাশাপাশি ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রোগ্রামের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নিতে চান ট্রাম্প।
No comments