প্রতি ১০ মিনিটে একই কথা বলেন ট্রাম্প!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মানসিক সমস্যা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলছে। তবে সম্প্রতি প্রেসিডেন্টকে নিয়ে ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি’ নামে একটি বই প্রকাশ করেন মার্কিন সাংবাদিক মাইকেল উলফ। এরপরই নতুন করে এ বিতর্কের পালে হাওয়া লাগে। উলফ তার বইয়ে লিখেন, ট্রাম্পের মারাত্মক মানসিক সমস্যা রয়েছে। তিনি ১০ মিনিটের মধ্যে একই কথা অন্তত তিনবার বলেন।
অবশ্য হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক রনি জ্যাকসন বলেছেন, বর্তমানে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাস্থ্য অত্যন্ত চমৎকার আছে। তবে শুক্রবারের ওই শারীরিক পরীক্ষার সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মানসিক ফিটনেসের বিষয়টি রাখা হয়নি।
এদিকে কয়েকডজন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার জ্যাকসনকে একটি চিঠি লিখেছেন। ওই চিঠিতে ট্রাম্পের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার আহ্বান জানানো হয়।
চিঠিতে তারা লিখেছেন, প্রেসিডেন্টের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণ প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে আমেরিকানদের জীবনযাপন ও জাতির নিরাপত্তা।
অতীতে পাঁচ প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্রতিবেদনে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে সামান্য বিবরণ পাওয়া যায়। তবে মানসিক পরীক্ষা করা হয় কি না তার কোনো উল্লেখ থাকে না।
এদিকে ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ৬৬ বছর কিংবা তার চেয়ে বয়স্ক রোগীর শারীরিক পরীক্ষার সময় মানসিক মূল্যায়নও করা হয়। ট্রাম্পের বর্তমান বয়স ৭১ বছর।
তবে ট্রাম্পের মানসিক সমস্যা কোনো সমস্যার বিষয়টি অস্বীকার করেছে হোয়াইট হাউজ। তারা এ ধরনের অভিযোগকে লজ্জাজনক ও হাস্যকর বলে মন্তব্য করেছে।
প্রেসিডেন্টের আশপাশে সবাই বিশ্বাস করেন, তিনি হোয়াইট হাউসের দায়িত্ব পালনে সক্ষম নন। সিএনএনের ক্রিশ্চিয়ান আমানপোরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মাইকেল উলফ এ কথা বলেছেন।
হোয়াইট হাউস এবং ট্রাম্প মার্কিন সাংবাদিকের এ বইকে আবর্জনার সঙ্গে তুলনা করেছে। এমনকি বিক্রিতে কড়াকড়ি আরোপ করলেও বাজারে আসার পর পর তা শেষ হয়ে যায়। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া বইয়ের তালিকায় বেস্ট সেলার হয় ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি।
অবশ্য হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক রনি জ্যাকসন বলেছেন, বর্তমানে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাস্থ্য অত্যন্ত চমৎকার আছে। তবে শুক্রবারের ওই শারীরিক পরীক্ষার সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মানসিক ফিটনেসের বিষয়টি রাখা হয়নি।
এদিকে কয়েকডজন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার জ্যাকসনকে একটি চিঠি লিখেছেন। ওই চিঠিতে ট্রাম্পের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার আহ্বান জানানো হয়।
চিঠিতে তারা লিখেছেন, প্রেসিডেন্টের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণ প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে আমেরিকানদের জীবনযাপন ও জাতির নিরাপত্তা।
অতীতে পাঁচ প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্রতিবেদনে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে সামান্য বিবরণ পাওয়া যায়। তবে মানসিক পরীক্ষা করা হয় কি না তার কোনো উল্লেখ থাকে না।
এদিকে ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ৬৬ বছর কিংবা তার চেয়ে বয়স্ক রোগীর শারীরিক পরীক্ষার সময় মানসিক মূল্যায়নও করা হয়। ট্রাম্পের বর্তমান বয়স ৭১ বছর।
তবে ট্রাম্পের মানসিক সমস্যা কোনো সমস্যার বিষয়টি অস্বীকার করেছে হোয়াইট হাউজ। তারা এ ধরনের অভিযোগকে লজ্জাজনক ও হাস্যকর বলে মন্তব্য করেছে।
প্রেসিডেন্টের আশপাশে সবাই বিশ্বাস করেন, তিনি হোয়াইট হাউসের দায়িত্ব পালনে সক্ষম নন। সিএনএনের ক্রিশ্চিয়ান আমানপোরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মাইকেল উলফ এ কথা বলেছেন।
হোয়াইট হাউস এবং ট্রাম্প মার্কিন সাংবাদিকের এ বইকে আবর্জনার সঙ্গে তুলনা করেছে। এমনকি বিক্রিতে কড়াকড়ি আরোপ করলেও বাজারে আসার পর পর তা শেষ হয়ে যায়। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া বইয়ের তালিকায় বেস্ট সেলার হয় ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি।
No comments