ফ্ল্যাট নির্মাণে ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন যারা
জমি কেনা, বাড়ি নির্মাণ, ফ্ল্যাট নির্মাণ বা তৈরি বাড়ি সংস্কারের জন্য ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন সরকারি বিনিয়োগ সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) কর্মীরা। সংস্থার সহকারী মহাব্যবস্থাপক রুখসানা ইয়াসমিন এ তথ্য জানিয়েছেন।
আইসিবি সূত্রে জানা গেছে, আইসিবি আইন-২০১৪ এর ক্ষমতাবলে কর্পোরেশনের পরিচালনা বোর্ড ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ কর্মীদের গৃহ নির্মাণে অগ্রিম প্রবিধান প্রণয়ন করেছে। যার আওতায় কর্মীরা সর্বোচ্চ ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন।
তবে এই ঋণ পেতে হলে আইসিবিতে স্থায়ী চাকরি থাকতে হবে। অর্থাৎ যোগ দেওয়ার পর অন্তত তিন বছর পার হতে হবে। ঋণের বিপরীতে সুদ দিতে হবে ব্যাংক হারে।
প্রবিধানে বলা হয়, স্বামী-স্ত্রী উভয়েই করপোরেশনে কর্মরত হলে একই বাড়ি বা ফ্ল্যাটের জন্য দুজনই এই অগ্রিম ঋণ পাবেন না। আলাদা আলাদা ফ্ল্যাটের বিপরীতে আলাদা আলাদা অগ্রিম মঞ্জুর হবে।
তবে করপোরেশনে কোনো ব্যক্তি চুক্তিভিত্তিক বা খণ্ডকালীন বা প্রেষণে নিযুক্ত থাকলে তিনি এই ঋণ পাবেন না।
প্রবিধানে বেতনের গ্রেড ও এলাকাভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন ঋণের কথা বলা হয়।
সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, যেসব কর্মী সর্বশেষ জাতীয় বেতন স্কেলের এক থেকে পাঁচ গ্রেডে অর্থাৎ যাদের বেতন ৪৩ হাজার থেকে ৬৯ হাজার ৮৫০ টাকা, তারা মেট্রোপলিটন, রাজউক, সাভার পৌর এলাকা, সিটি করপোরেশন এলাকা এবং ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকার জন্য ৯০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।
আর যারা জেলা সদরের পৌরএলাকা বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় তারা ৮০ লাখ টাকা এবং যারা উপজেলার পৌরসভা এলাকা বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় তারা ৭০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।
বেতনকাঠামোর ৬ থেকে ৯ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ঋণ পাবেন মেট্রোপলিটনে ৮৫ লাখ টাকা, জেলায় ৭৫ লাখ টাকা ও উপজেলায় ৬৬ লাখ টাকা।
এভাবে তিন পর্যায়ে ১০ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৭০, ৬২ ও ৫৫ লাখ টাকা; ১১ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৬২, ৫৫ ও ৪৮ লাখ টাকা; ১২ ও ১৩ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৫৫, ৫০ ও ৪৫ লাখ টাকা; ১৪ থেকে
১৭ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৫০, ৪৫ ও ৪০ লাখ টাকা এবং ১৮ থেকে ২০ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৪৫, ৪০ ও ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন।
আইসিবি সূত্রে জানা গেছে, আইসিবি আইন-২০১৪ এর ক্ষমতাবলে কর্পোরেশনের পরিচালনা বোর্ড ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ কর্মীদের গৃহ নির্মাণে অগ্রিম প্রবিধান প্রণয়ন করেছে। যার আওতায় কর্মীরা সর্বোচ্চ ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন।
তবে এই ঋণ পেতে হলে আইসিবিতে স্থায়ী চাকরি থাকতে হবে। অর্থাৎ যোগ দেওয়ার পর অন্তত তিন বছর পার হতে হবে। ঋণের বিপরীতে সুদ দিতে হবে ব্যাংক হারে।
প্রবিধানে বলা হয়, স্বামী-স্ত্রী উভয়েই করপোরেশনে কর্মরত হলে একই বাড়ি বা ফ্ল্যাটের জন্য দুজনই এই অগ্রিম ঋণ পাবেন না। আলাদা আলাদা ফ্ল্যাটের বিপরীতে আলাদা আলাদা অগ্রিম মঞ্জুর হবে।
তবে করপোরেশনে কোনো ব্যক্তি চুক্তিভিত্তিক বা খণ্ডকালীন বা প্রেষণে নিযুক্ত থাকলে তিনি এই ঋণ পাবেন না।
প্রবিধানে বেতনের গ্রেড ও এলাকাভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন ঋণের কথা বলা হয়।
সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, যেসব কর্মী সর্বশেষ জাতীয় বেতন স্কেলের এক থেকে পাঁচ গ্রেডে অর্থাৎ যাদের বেতন ৪৩ হাজার থেকে ৬৯ হাজার ৮৫০ টাকা, তারা মেট্রোপলিটন, রাজউক, সাভার পৌর এলাকা, সিটি করপোরেশন এলাকা এবং ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকার জন্য ৯০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।
আর যারা জেলা সদরের পৌরএলাকা বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় তারা ৮০ লাখ টাকা এবং যারা উপজেলার পৌরসভা এলাকা বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় তারা ৭০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন।
বেতনকাঠামোর ৬ থেকে ৯ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ঋণ পাবেন মেট্রোপলিটনে ৮৫ লাখ টাকা, জেলায় ৭৫ লাখ টাকা ও উপজেলায় ৬৬ লাখ টাকা।
এভাবে তিন পর্যায়ে ১০ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৭০, ৬২ ও ৫৫ লাখ টাকা; ১১ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৬২, ৫৫ ও ৪৮ লাখ টাকা; ১২ ও ১৩ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৫৫, ৫০ ও ৪৫ লাখ টাকা; ১৪ থেকে
১৭ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৫০, ৪৫ ও ৪০ লাখ টাকা এবং ১৮ থেকে ২০ নম্বর গ্রেডের বেতনধারীরা ৪৫, ৪০ ও ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন।
No comments