দিল্লি নির্বাচন : নজরে ১৯ ভিআইপি প্রার্থীর জয়-পরাজয়
ভারতের
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হবে আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি। ৭০
আসনের বিধানসভায় ইতোমধ্যেই নির্বাচনের পরে বুথ ফেরত জরিপে আম আদমি পার্টি
(আপ) সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসবে বলে আভাস দেয়া হয়েছে।
ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে এখানে পরাজয়ের মুখ দেখতে হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আপ ৪৩টি, বিজেপি ২৬ এবং কংগ্রেস ১টি আসন পাবে বলে এবিপি হিন্দি নিউজ টিভি চ্যানেল জরিপে বলা হচ্ছে। যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তিরা নির্বাচনে লড়ছেন তাদের মধ্যে ১৯ জনের জয়-পরাজয় নিয়ে আভাস দেয়া হয়েছে বুথ ফেরত জরিপে।
এবিপি নিউজ এবং নিয়েলসন-এর জরিপে বলা হয়েছে, ভিআইপি প্রার্থীদের মধ্যে আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কিরণ বেদি জয়লাভ করবেন। অরবিন্দ কেজরিওয়াল দাঁড়িয়েছেন নয়াদিল্লি আসন থেকে। অন্যদিকে কিরণ বেদি প্রার্থী হয়েছেন দিল্লির কৃষ্ণনগর কেন্দ্র থেকে।
কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রচারের নেতৃত্বে ছিলেন। দিল্লির সদর বাজার থেকে তিনি প্রার্থী হয়েছিলেন। কগ্রেসের এই বড় নেতা হেরে যাবেন বলে ধারণা করা হয়েছে। এখানে আপ প্রার্থী সোম দত্ত জিতবেন বলে জরিপে বলা হয়েছে।
ভারতের প্রেসিডেন্টের মেয়ে শর্মিষ্ঠা মুখার্জী হারতে চলেছেন। গ্রেটার কৈলাস থেকে কংগ্রেস দলের প্রাথী হয়েছিলেন তিনি। এই কেন্দ্রে আপ প্রার্থী সৌরভ ভরদ্বাজ জিততে চলেছেন।
মঙ্গলপুরী থেকে জিততে যাচ্ছেন আপ প্রার্থী রাখী বিড়লা।
জনকপুরী আসন থেকে বিজেপি নেতা জগদীশ মুখীর সঙ্গে আপ প্রার্থী রাজেশ ঋষির মধ্যে। এই দু’জন প্রার্থীর জোর লড়াই হলেও পাল্লা ভারি আপ প্রার্থী রাজেশ ঋষির পক্ষে।
রোহিণী কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী ও দলের দিল্লি শাখার সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য বিজেন্দ্র গুপ্তা’র বিপদ রয়েছে। এখানে আপ প্রার্থী সিএল গুপ্তা’র সঙ্গে তার জোর লড়াই হবে।
মুসলিম জনসংখ্যা অধ্যুষিত দিল্লির সীলামপুরে কংগ্রেস প্রার্থী মতিন আহমেদ হেরে যাচ্ছেন। এখানে আপ প্রার্থী মুহাম্মদ ইশারাক জিততে চলেছেন।
দ্বারকা কেন্দ্রের বিখ্যাত কংগ্রেস প্রার্থী মহাবল মিশ্র হারতে চলেছেন। এখানে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি আপ প্রার্থী আদর্শ শাস্ত্রী জিতছেন।
বল্লীমারন কেন্দ্রে কংগ্রেসের বড় নেতা হারুন ইউসুফ হারতে চলেছেন। এখানে আপ প্রার্থী ইমরান হুসেন জিতছেন।
প্যাটেল নগর থেকে বিজেপি প্রার্থী হয়েছিলেন কৃষ্ণা তীরথ। তিনি নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু তার জয়ের আশা নেই। এখানে আপ প্রার্থী হাজারিলাল চৌহান জিতছেন।
মাটিয়ামহলে ১৯৯৩ সাল থেকে একটানা জিতে চলেছেন, শোয়েব ইকবাল। এর আগে তিনি অন্য দলেও ছিলেন, এবার কংগ্রেসের টিকিটে লড়ে হারতে চলেছেন। এখানে আপ প্রার্থী ওয়াসিী আহমদ খান জিতছেন।
পটপড়গঞ্জ কেন্দ্রে আপ থেকে বিদ্রোহ করে বিজেপির প্রার্থী হয়ে হারতে চলেছেন, বিনোদ বিন্নী। এখানে আপ প্রার্থী মনীষ সিসোদিয়া জিতিতে পারেন।
জঙ্গপুরা থেকে বিজেপি প্রার্থী এসএস ধীর হেরে যাচ্ছেন। তিনি সাবেক কেজরিওয়াল সরকারের আমলে দিল্লি বিধানসভার স্পিকার ছিলেন। এখানে জিততে চলেছেন আপ প্রার্থী প্রবীণ কুমার।
অন্যদিকে তিমারপুর থেকে বিজেপি প্রার্থী রজনী অ্যাবি হারতে চলেছেন। এখানে জিতছেন আপ প্রার্থী পঙ্কজ পুস্কর।
আর কে পুরম থেকে আপ প্রার্থী প্রমীলা টোকস জিতছেন।
তিলক নগরে বিজেপি’র রাজীব বব্বরের সঙ্গে আপ প্রার্থী জার্নেল সিং টক্কর দিচ্ছেন। তবে পাল্লা ভারী জার্নেল সিংয়ের পক্ষে।
চাঁদনী চকে আপ প্রার্থী অলকা লাম্বা’র সঙ্গে কংগ্রেসের প্রহাদ সিং সাহানির জোর লড়াই হবে। এখানে কংগ্রেস প্রার্থী প্রহাদ সিং সাহানির পাল্লা ভারী।
মালবীয় নগরে জিততে চলেছেন, আপ নেতা সোমনাথ ভারতী।
এসব মিডিয়া জরিপে এভাবে সাম্ভাব্য ফলাফলের কথা বলা হলেও আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে ভোট গণনা শেষেই প্রকৃত ফল সামনে আসবে।
সূত্র : রেডিও তেহরান।
ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে এখানে পরাজয়ের মুখ দেখতে হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আপ ৪৩টি, বিজেপি ২৬ এবং কংগ্রেস ১টি আসন পাবে বলে এবিপি হিন্দি নিউজ টিভি চ্যানেল জরিপে বলা হচ্ছে। যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তিরা নির্বাচনে লড়ছেন তাদের মধ্যে ১৯ জনের জয়-পরাজয় নিয়ে আভাস দেয়া হয়েছে বুথ ফেরত জরিপে।
এবিপি নিউজ এবং নিয়েলসন-এর জরিপে বলা হয়েছে, ভিআইপি প্রার্থীদের মধ্যে আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কিরণ বেদি জয়লাভ করবেন। অরবিন্দ কেজরিওয়াল দাঁড়িয়েছেন নয়াদিল্লি আসন থেকে। অন্যদিকে কিরণ বেদি প্রার্থী হয়েছেন দিল্লির কৃষ্ণনগর কেন্দ্র থেকে।
কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রচারের নেতৃত্বে ছিলেন। দিল্লির সদর বাজার থেকে তিনি প্রার্থী হয়েছিলেন। কগ্রেসের এই বড় নেতা হেরে যাবেন বলে ধারণা করা হয়েছে। এখানে আপ প্রার্থী সোম দত্ত জিতবেন বলে জরিপে বলা হয়েছে।
ভারতের প্রেসিডেন্টের মেয়ে শর্মিষ্ঠা মুখার্জী হারতে চলেছেন। গ্রেটার কৈলাস থেকে কংগ্রেস দলের প্রাথী হয়েছিলেন তিনি। এই কেন্দ্রে আপ প্রার্থী সৌরভ ভরদ্বাজ জিততে চলেছেন।
মঙ্গলপুরী থেকে জিততে যাচ্ছেন আপ প্রার্থী রাখী বিড়লা।
জনকপুরী আসন থেকে বিজেপি নেতা জগদীশ মুখীর সঙ্গে আপ প্রার্থী রাজেশ ঋষির মধ্যে। এই দু’জন প্রার্থীর জোর লড়াই হলেও পাল্লা ভারি আপ প্রার্থী রাজেশ ঋষির পক্ষে।
রোহিণী কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী ও দলের দিল্লি শাখার সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য বিজেন্দ্র গুপ্তা’র বিপদ রয়েছে। এখানে আপ প্রার্থী সিএল গুপ্তা’র সঙ্গে তার জোর লড়াই হবে।
মুসলিম জনসংখ্যা অধ্যুষিত দিল্লির সীলামপুরে কংগ্রেস প্রার্থী মতিন আহমেদ হেরে যাচ্ছেন। এখানে আপ প্রার্থী মুহাম্মদ ইশারাক জিততে চলেছেন।
দ্বারকা কেন্দ্রের বিখ্যাত কংগ্রেস প্রার্থী মহাবল মিশ্র হারতে চলেছেন। এখানে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি আপ প্রার্থী আদর্শ শাস্ত্রী জিতছেন।
বল্লীমারন কেন্দ্রে কংগ্রেসের বড় নেতা হারুন ইউসুফ হারতে চলেছেন। এখানে আপ প্রার্থী ইমরান হুসেন জিতছেন।
প্যাটেল নগর থেকে বিজেপি প্রার্থী হয়েছিলেন কৃষ্ণা তীরথ। তিনি নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু তার জয়ের আশা নেই। এখানে আপ প্রার্থী হাজারিলাল চৌহান জিতছেন।
মাটিয়ামহলে ১৯৯৩ সাল থেকে একটানা জিতে চলেছেন, শোয়েব ইকবাল। এর আগে তিনি অন্য দলেও ছিলেন, এবার কংগ্রেসের টিকিটে লড়ে হারতে চলেছেন। এখানে আপ প্রার্থী ওয়াসিী আহমদ খান জিতছেন।
পটপড়গঞ্জ কেন্দ্রে আপ থেকে বিদ্রোহ করে বিজেপির প্রার্থী হয়ে হারতে চলেছেন, বিনোদ বিন্নী। এখানে আপ প্রার্থী মনীষ সিসোদিয়া জিতিতে পারেন।
জঙ্গপুরা থেকে বিজেপি প্রার্থী এসএস ধীর হেরে যাচ্ছেন। তিনি সাবেক কেজরিওয়াল সরকারের আমলে দিল্লি বিধানসভার স্পিকার ছিলেন। এখানে জিততে চলেছেন আপ প্রার্থী প্রবীণ কুমার।
অন্যদিকে তিমারপুর থেকে বিজেপি প্রার্থী রজনী অ্যাবি হারতে চলেছেন। এখানে জিতছেন আপ প্রার্থী পঙ্কজ পুস্কর।
আর কে পুরম থেকে আপ প্রার্থী প্রমীলা টোকস জিতছেন।
তিলক নগরে বিজেপি’র রাজীব বব্বরের সঙ্গে আপ প্রার্থী জার্নেল সিং টক্কর দিচ্ছেন। তবে পাল্লা ভারী জার্নেল সিংয়ের পক্ষে।
চাঁদনী চকে আপ প্রার্থী অলকা লাম্বা’র সঙ্গে কংগ্রেসের প্রহাদ সিং সাহানির জোর লড়াই হবে। এখানে কংগ্রেস প্রার্থী প্রহাদ সিং সাহানির পাল্লা ভারী।
মালবীয় নগরে জিততে চলেছেন, আপ নেতা সোমনাথ ভারতী।
এসব মিডিয়া জরিপে এভাবে সাম্ভাব্য ফলাফলের কথা বলা হলেও আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে ভোট গণনা শেষেই প্রকৃত ফল সামনে আসবে।
সূত্র : রেডিও তেহরান।
No comments