রাশিয়ার বিমান হামলায় টিকতে পারবে না ব্রিটেন
ব্রিটেনের
রাজকীয় বিমান বাহিনীর (আরএএফ) সাবেক প্রধান মাইকেল গ্রেডন বলেছেন,
ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে এবং রাশিয়ার বিমান হামলার
কাছে তারা টিকতে পারবে না। তিনি আরও বলেন, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে যাওয়ায়
যুক্তরাজ্য সব আক্রমণের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারছে না।
এর আগে বুধবার রাশিয়ার দুই বোমারু বিমান আন্তর্জাতিক আকাশসীমা লংঘন করে দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের কর্নওয়াল উপকূলে ঢুকে পড়ে। পরে তাদের এ এলাকা থেকে তাড়িয়ে দিতে ধাওয়া করে ব্রিটিশ এয়ার ফোর্সের টাইফুন যুদ্ধবিমান। এ ঘটনার পরই এমন মন্তব্য করলেন গ্রেডন। এদিকে ব্রিটেনের আকাশসীমায় প্রায়ই রুশ বিমান ঢুকে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ গবেষকরা বলছেন, সম্প্র্রতি ইউক্রেন সংকটকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার সামরিক বিমানগুলো যখন তখন যুক্তরাজ্যের আকাশসীমায় প্রবেশ করছে। স্নায়ু যুদ্ধকালে ঠিক একইভাবে পশ্চিমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে পরীক্ষা করে দেখতে তারা নিয়মিতই এটা করত।
এদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু বাছাইয়ের চেষ্টা করছে মস্কো। ক্যামেরন বলেন, সামান্য এ ঘটনাকে অধিক গুরুত্ব দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি না।
তবে আরএএফের সাবেক প্রধান মাইকেল গ্রেডন মনে করেন, রাশিয়ার হুমকি অধিক গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত। গ্রেডন ডেইলি মেইলকে বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধে যুক্তরাজ্যের টেকা নিয়ে আমি খুবই সন্দিহান। কেননা আগের চেয়ে এখন আমাদের (যুক্তরাজ্যের) সক্ষমতা অর্ধেকে নেমেছে। ‘আমাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গভীরভাবে অনুসন্ধান করতে তারা (রাশিয়া) এ অঞ্চলে উড়ছে এবং সম্ভবত তারা এটিও জেনেছে যে, আমরা আর আগের মতো শক্তিশালী নই।’
মাইকেল গ্রেডন উল্লেখ করেন, তারা (রাশিয়া) জানে বর্তমান সময়ে তারা যা করছে তা উসকানি। কেননা তাদের (রাশিয়া) তুলনায় পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এখন কৌশলপূর্ণ এবং প্রশংসনীয়।
১৯৯৯ সালে উত্তর ইরাকে মিত্র বাহিনীর নেতৃত্বদানকারী এয়ার কমোডর এন্ড্র– ল্যামবার্ট বলেন, যদি রাশিয়া হামলা চালায়, তাহলে আমরা খারাপভাবে তা প্রতিহত করব।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী মাইকেল ফ্যালন বলেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিন ন্যাটোর পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে অস্থিতিশীল করতে যে চোরাগোপ্তা হামলা শুরু করবে তা সত্যিই বিপজ্জনক। টেলিগ্রাফ।
এর আগে বুধবার রাশিয়ার দুই বোমারু বিমান আন্তর্জাতিক আকাশসীমা লংঘন করে দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের কর্নওয়াল উপকূলে ঢুকে পড়ে। পরে তাদের এ এলাকা থেকে তাড়িয়ে দিতে ধাওয়া করে ব্রিটিশ এয়ার ফোর্সের টাইফুন যুদ্ধবিমান। এ ঘটনার পরই এমন মন্তব্য করলেন গ্রেডন। এদিকে ব্রিটেনের আকাশসীমায় প্রায়ই রুশ বিমান ঢুকে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ গবেষকরা বলছেন, সম্প্র্রতি ইউক্রেন সংকটকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার সামরিক বিমানগুলো যখন তখন যুক্তরাজ্যের আকাশসীমায় প্রবেশ করছে। স্নায়ু যুদ্ধকালে ঠিক একইভাবে পশ্চিমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে পরীক্ষা করে দেখতে তারা নিয়মিতই এটা করত।
এদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু বাছাইয়ের চেষ্টা করছে মস্কো। ক্যামেরন বলেন, সামান্য এ ঘটনাকে অধিক গুরুত্ব দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি না।
তবে আরএএফের সাবেক প্রধান মাইকেল গ্রেডন মনে করেন, রাশিয়ার হুমকি অধিক গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত। গ্রেডন ডেইলি মেইলকে বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধে যুক্তরাজ্যের টেকা নিয়ে আমি খুবই সন্দিহান। কেননা আগের চেয়ে এখন আমাদের (যুক্তরাজ্যের) সক্ষমতা অর্ধেকে নেমেছে। ‘আমাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গভীরভাবে অনুসন্ধান করতে তারা (রাশিয়া) এ অঞ্চলে উড়ছে এবং সম্ভবত তারা এটিও জেনেছে যে, আমরা আর আগের মতো শক্তিশালী নই।’
মাইকেল গ্রেডন উল্লেখ করেন, তারা (রাশিয়া) জানে বর্তমান সময়ে তারা যা করছে তা উসকানি। কেননা তাদের (রাশিয়া) তুলনায় পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এখন কৌশলপূর্ণ এবং প্রশংসনীয়।
১৯৯৯ সালে উত্তর ইরাকে মিত্র বাহিনীর নেতৃত্বদানকারী এয়ার কমোডর এন্ড্র– ল্যামবার্ট বলেন, যদি রাশিয়া হামলা চালায়, তাহলে আমরা খারাপভাবে তা প্রতিহত করব।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী মাইকেল ফ্যালন বলেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিন ন্যাটোর পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে অস্থিতিশীল করতে যে চোরাগোপ্তা হামলা শুরু করবে তা সত্যিই বিপজ্জনক। টেলিগ্রাফ।
No comments