বিজয় র্যালিতে জনতার ঢল- জাতি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে দেবে নাঃ সৈয়দ আশরাফ
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি বলেছেন, যে জাতি রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করতে পারে, তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে দেবে না।
তারা কখনোই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে পিছপা হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় হবে, রায় কার্যকর হবে। কোনো শক্তির ক্ষমতা নেই যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে পারে।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম রোববার বিকেলে আওয়ামী লীগের বিজয় ৠালির উদ্বোধনকালে সমাবেশে এসব কথা বলেন।
এরপর তিনি ৠালির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
সমাবেশে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরো বলেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে ঐক্য গড়ে তুলেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ যাতে শেষ করা না যায়, সে জন্য হরতাল করছেন। খালেদা জিয়ার হরতাল তত্ত্বাবধায়ক সরকারে জন্য না, যদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য হরতাল।
এ সময় সেখানে সমবেত দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীর উদ্দেশ্যে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘‘আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করবো এবং রায় কার্যকর করবো। বিজয়ের এই দিনে আজ আমাদের এই শপথ নিতে হবে।’’
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বিশ্বের অনেক দেশই বিশ্বাস করেনি, বাঙালি দোর্দণ্ড প্রতাপশালী পাকিস্তানি শক্তিকে পরাজিত করে বাংলাদেশ স্বাধীন হবে। তখন অনেকেই আমাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। আমাদের উদ্যোগ সফল হবে, এটা তারা ভাবতে পারেনি। সবাইকে অবাক করে পরাক্রমশালী পাকিস্তানকে পরাজিত করে বাঙালি জাতি।’’
সৈযদ আশরাফ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন এবং রায় কার্যকর করার দৃঢ অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘‘যে জাতি রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সে জাতি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে রায় কার্যকর করতে পিছপা হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, বিচারের রায় অবশ্যই কার্যকর হবে।’’
‘‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হবে, রায় কার্যকর হবে এটাও অনেকে বিশ্বাস করতে পারেনি। যে নেত্রীর নেতৃত্বে (শেখ হাসিনা) বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে, রায় কার্যকর হয়েছে। সেই নেত্রীর নেতৃত্বেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন ও রায় কার্যকর হবে।’’
‘‘আপনাদের সজাগ থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কোনো শক্তির ক্ষমতা নেই, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করা। ইনশাল্লাহ, বিচার হবে, রায় কার্যকর হবে।’’
ৠালি উদ্বোধনের পর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে শিখা চিরন্তনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এ স্থানে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমাণ্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করে।
বিজয় ৠালিটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে শুরু হয়ে ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হবে।
এরপর তিনি ৠালির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
সমাবেশে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরো বলেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে ঐক্য গড়ে তুলেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ যাতে শেষ করা না যায়, সে জন্য হরতাল করছেন। খালেদা জিয়ার হরতাল তত্ত্বাবধায়ক সরকারে জন্য না, যদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য হরতাল।
এ সময় সেখানে সমবেত দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীর উদ্দেশ্যে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘‘আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করবো এবং রায় কার্যকর করবো। বিজয়ের এই দিনে আজ আমাদের এই শপথ নিতে হবে।’’
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বিশ্বের অনেক দেশই বিশ্বাস করেনি, বাঙালি দোর্দণ্ড প্রতাপশালী পাকিস্তানি শক্তিকে পরাজিত করে বাংলাদেশ স্বাধীন হবে। তখন অনেকেই আমাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। আমাদের উদ্যোগ সফল হবে, এটা তারা ভাবতে পারেনি। সবাইকে অবাক করে পরাক্রমশালী পাকিস্তানকে পরাজিত করে বাঙালি জাতি।’’
সৈযদ আশরাফ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন এবং রায় কার্যকর করার দৃঢ অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘‘যে জাতি রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সে জাতি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করে রায় কার্যকর করতে পিছপা হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, বিচারের রায় অবশ্যই কার্যকর হবে।’’
‘‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হবে, রায় কার্যকর হবে এটাও অনেকে বিশ্বাস করতে পারেনি। যে নেত্রীর নেতৃত্বে (শেখ হাসিনা) বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে, রায় কার্যকর হয়েছে। সেই নেত্রীর নেতৃত্বেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন ও রায় কার্যকর হবে।’’
‘‘আপনাদের সজাগ থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কোনো শক্তির ক্ষমতা নেই, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করা। ইনশাল্লাহ, বিচার হবে, রায় কার্যকর হবে।’’
ৠালি উদ্বোধনের পর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে শিখা চিরন্তনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এ স্থানে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমাণ্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করে।
বিজয় ৠালিটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে শুরু হয়ে ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হবে।
No comments