মস্কোয় বিদ্যুৎবিহীন ছিল ৪ লাখ লোক
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে গত রোববার বিমান চলাচল ব্যাহত হয়েছে। প্রায় চার লাখ লোককে বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় থাকতে হয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
শীত মৌসুমের শুরু থেকেই রাশিয়ার অনেক স্থানে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে। গত শনিবার মস্কোয় প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টির পানি মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জমে বরফ হয়ে যায়। গাছপালার ডালে জমে যাওয়া বরফের চাপে অনেক গাছ ভেঙে পড়ে। এ সময় অনেক স্থানে সরবরাহ লাইনের তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎবিভ্রাট দেখা দেয়।
সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স জানায়, মস্কোয় গাছের নিচে পড়ে কমপক্ষে ২৭ জন আহত হয়। এর মধ্যে ২২ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
গত রোববার মস্কোর বিমানবন্দরগুলোয় শতাধিক বিমানের ফ্লাইট বিলম্বিত হওয়ায় হাজার হাজার যাত্রীকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় মস্কোর দোমোদেদোভো বিমানবন্দর ১০ ঘণ্টা বন্ধ রাখা হয়। শহরের অন্য বিমানবন্দরগুলোয় ৬০টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। শেরেমেতিয়েভো বিমানবন্দরে গতকালও বেশ কয়েকটি ফ্লাইট বিলম্বিত হয়।
বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎচালিত যান, ট্রাম ও ট্রলি বাস শহরের সড়কগুলোয় আটকে থাকে। এতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। গত রোববার বিকেলের দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা নগরবাসীকে বরফে ঢাকা সড়কগুলোয় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল না করার পরামর্শ দিয়েছেন। জরুরি সভায় প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন।
শীত মৌসুমের শুরু থেকেই রাশিয়ার অনেক স্থানে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে। গত শনিবার মস্কোয় প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টির পানি মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জমে বরফ হয়ে যায়। গাছপালার ডালে জমে যাওয়া বরফের চাপে অনেক গাছ ভেঙে পড়ে। এ সময় অনেক স্থানে সরবরাহ লাইনের তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎবিভ্রাট দেখা দেয়।
সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স জানায়, মস্কোয় গাছের নিচে পড়ে কমপক্ষে ২৭ জন আহত হয়। এর মধ্যে ২২ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
গত রোববার মস্কোর বিমানবন্দরগুলোয় শতাধিক বিমানের ফ্লাইট বিলম্বিত হওয়ায় হাজার হাজার যাত্রীকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় মস্কোর দোমোদেদোভো বিমানবন্দর ১০ ঘণ্টা বন্ধ রাখা হয়। শহরের অন্য বিমানবন্দরগুলোয় ৬০টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। শেরেমেতিয়েভো বিমানবন্দরে গতকালও বেশ কয়েকটি ফ্লাইট বিলম্বিত হয়।
বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎচালিত যান, ট্রাম ও ট্রলি বাস শহরের সড়কগুলোয় আটকে থাকে। এতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। গত রোববার বিকেলের দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা নগরবাসীকে বরফে ঢাকা সড়কগুলোয় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল না করার পরামর্শ দিয়েছেন। জরুরি সভায় প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন।
No comments