টেন্ডুলকার নন ধোনি
যাঁরা বলছেন আইপিএলের ফাইনালে সেরা দলটা জিতল না, তাঁদের সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনিও আছেন। শিরোপা জেতার পরও চেন্নাই সুপার কিংস অধিনায়ককে পরশু অতৃপ্ত লাগল, ‘আমরা আরও ভালো খেলতে পারতাম।’ কিন্তু আসলে অতৃপ্ত তাঁর প্রতিপক্ষ অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার। দুর্দান্তভাবে মুম্বাইকে ফাইনালে তুলে এলেও ঘরের মাঠে শেষ বাধাটা পেরোতে পারলেন না ভারতের ‘ব্যাটিং দেবতা’।
ফাইনালে দলের ব্যাটিং দেখেই অতৃপ্ত ধোনি। সুরেশ রায়নার ফিফটির সৌজন্যে ৫ উইকেটে মাত্র ১৬৮ রানের লক্ষ্য দেওয়া গিয়েছিল শচীন টেন্ডুলকারের মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের সামনে। ধোনির অতৃপ্ত থাকারই কথা। শেষ পর্যন্ত বোলারদের সাফল্যে সে অতৃপ্তি কিছুটা হলেও দূর হয়েছে। অধিনায়ক টেন্ডুলকার ৪৮ রান করে গেলেও মুম্বাইয়ের বাকি সব ব্যাটসম্যান মিলে করলেন ৯৮! মুম্বাইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্পোর্টস একাডেমি মাঠের ফাইনালটা ২২ রানে জিতে উৎসবে ভাসল ধোনির দল চেন্নাই সুপার কিংসই। এই সাফল্যের পর এ পর্যন্ত হওয়া আইপিএলের তিন আসরেরই সেরা দল বলতে পারেন চেন্নাইকে। প্রথমবার ফাইনালে উঠেও তারা হেরে গিয়েছিল শেন ওয়ার্নের রাজস্থান রয়্যালসের কাছে, পরেরবারও উঠেছিল সেমিফাইনালে, এবার তো চ্যাম্পিয়নই।
বোলারদের সৌজন্যেই শিরোপা জিতেছে চেন্নাই, আবার এই বোলারদের নিয়ে সামান্য একটু হতাশাও আছে ধোনির, ‘আমাদের ঘরোয়া পেসাররা ভালো বল করতে পারেনি।’ তবে নতুন বলে অস্ট্রেলিয়ান পেসার ডগ বলিঞ্জারের সঙ্গী অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন আশ্বিনকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত ছিলেন ধোনি, ‘পেসারের কাজটা সে-ই করে দিয়েছে। তার বোলিংটা খুবই কার্যকর, ব্যাটসম্যানকে বিভ্রান্ত করা সেই ক্যারম বলটা তার হাতে আছে।’
তবে শিরোপা জয়ের পেছনে ধোনি টিম স্পিরিটের অবদানটাই বেশি দেখছেন, ‘টুর্নামেন্ট শুরুর আগে প্রস্তুতির জন্য আমরা মাত্র ১০ দিন হাতে পেয়েছিলাম। বেশ কিছু ইনজুরির সমস্যাও ছিল। কাজেই দ্রুত একটা দল হয়ে ওঠাটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমাদের জন্য।’
ধোনির জন্য আইপিএল জেতাটা অন্য কারণেও গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সাফল্য ভারত অধিনায়ককে অনুপ্রেরণা জোগাবে সন্দেহ নেই। এমনকি তাঁর বিশ্বাস, আইপিএল তাঁর খেলোয়াড়দের জন্য ক্লান্তির কারণও হবে না, ‘ক্লান্তি দূর করার খুব বেশি সুযোগ পাওয়া না গেলেও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়েই আমরা বিশ্বকাপে যাচ্ছি
ফাইনালে দলের ব্যাটিং দেখেই অতৃপ্ত ধোনি। সুরেশ রায়নার ফিফটির সৌজন্যে ৫ উইকেটে মাত্র ১৬৮ রানের লক্ষ্য দেওয়া গিয়েছিল শচীন টেন্ডুলকারের মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের সামনে। ধোনির অতৃপ্ত থাকারই কথা। শেষ পর্যন্ত বোলারদের সাফল্যে সে অতৃপ্তি কিছুটা হলেও দূর হয়েছে। অধিনায়ক টেন্ডুলকার ৪৮ রান করে গেলেও মুম্বাইয়ের বাকি সব ব্যাটসম্যান মিলে করলেন ৯৮! মুম্বাইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্পোর্টস একাডেমি মাঠের ফাইনালটা ২২ রানে জিতে উৎসবে ভাসল ধোনির দল চেন্নাই সুপার কিংসই। এই সাফল্যের পর এ পর্যন্ত হওয়া আইপিএলের তিন আসরেরই সেরা দল বলতে পারেন চেন্নাইকে। প্রথমবার ফাইনালে উঠেও তারা হেরে গিয়েছিল শেন ওয়ার্নের রাজস্থান রয়্যালসের কাছে, পরেরবারও উঠেছিল সেমিফাইনালে, এবার তো চ্যাম্পিয়নই।
বোলারদের সৌজন্যেই শিরোপা জিতেছে চেন্নাই, আবার এই বোলারদের নিয়ে সামান্য একটু হতাশাও আছে ধোনির, ‘আমাদের ঘরোয়া পেসাররা ভালো বল করতে পারেনি।’ তবে নতুন বলে অস্ট্রেলিয়ান পেসার ডগ বলিঞ্জারের সঙ্গী অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন আশ্বিনকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত ছিলেন ধোনি, ‘পেসারের কাজটা সে-ই করে দিয়েছে। তার বোলিংটা খুবই কার্যকর, ব্যাটসম্যানকে বিভ্রান্ত করা সেই ক্যারম বলটা তার হাতে আছে।’
তবে শিরোপা জয়ের পেছনে ধোনি টিম স্পিরিটের অবদানটাই বেশি দেখছেন, ‘টুর্নামেন্ট শুরুর আগে প্রস্তুতির জন্য আমরা মাত্র ১০ দিন হাতে পেয়েছিলাম। বেশ কিছু ইনজুরির সমস্যাও ছিল। কাজেই দ্রুত একটা দল হয়ে ওঠাটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমাদের জন্য।’
ধোনির জন্য আইপিএল জেতাটা অন্য কারণেও গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সাফল্য ভারত অধিনায়ককে অনুপ্রেরণা জোগাবে সন্দেহ নেই। এমনকি তাঁর বিশ্বাস, আইপিএল তাঁর খেলোয়াড়দের জন্য ক্লান্তির কারণও হবে না, ‘ক্লান্তি দূর করার খুব বেশি সুযোগ পাওয়া না গেলেও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়েই আমরা বিশ্বকাপে যাচ্ছি
No comments