লিওঁর মাঠ আর বায়ার্নের ইতিহাস
বায়ার্ন মিউনিখ চারবারের চ্যাম্পিয়ন, ফাইনাল খেলেছে আরও তিনটি। অলিম্পিক লিওঁর অপেক্ষা ক্লাবের ইতিহাসে চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম ফাইনাল খেলার। বায়ার্ন-লিওঁর লড়াইটাকে অসমই বলতে হবে। আজ চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে দুই দলের এই অসম লড়াই।
গত সপ্তাহে বায়ার্নের মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় প্রথম লেগের লড়াইয়েও দুই দলের ব্যবধানটা খুব করে চোখে পড়েছে। প্রথম লেগে বায়ার্নের জয়টা ১-০ গোলের। তবে ৩৭ মিনিটেই ১০ জনের হয়ে পড়া বায়ার্ন লিওঁকে উড়িয়েই দিয়েছিল সেই দিন।
প্রথম লেগে পিছিয়ে থাকা তো আছেই। ইতিহাস, ঐতিহ্য আর পারফরম্যান্সের দিক থেকেও পিছিয়ে লিওঁ। এ সবই জানেন ফরাসি ক্লাব লিওঁর কোচ ক্লদ পুয়েল। সবকিছু জেনেও বায়ার্নকে একটা হুমকি দিয়ে রেখেছেন তিনি—বুক চিতিয়ে লড়তে জানে লিওঁ, আর জয় যখন একান্তই প্রয়োজন তখন আমরা ঠিকই সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে জানি।
সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার ম্যাচে অন্তত একটি বিষয় নিজেদের দিকে পাচ্ছে লিওঁ—আজকের ম্যাচটি হচ্ছে লিওঁর নিজেদের মাঠে। নিজেদের মাঠে, নিজেদের দর্শকদের সামনে প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয় ক্লদ পুয়েলের দলের। তবে পরিকল্পনায় বাস্তবতার রং চড়াতে হলে আগের ম্যাচের ভুলগুলো করলে চলবে না, ম্যাচের আগে খেলোয়াড়দের এই উপদেশই দিচ্ছেন পুয়েল, ‘দলের মানসিকতায় অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা গত বুধবারের ম্যাচে বল দখলে ভালোই করেছি। তবে বল পেয়েও তা ধরে রাখতে পারিনি। নিজেদের অর্ধে বেশি সময় কাটিয়েছি। এই কৌশলটা শুদ্ধ করতে হবে আমাদের।’
লিওঁর ভাবনা যখন কৌশলে শুদ্ধতা আনা নিয়ে, বায়ার্ন ভাবছে চোট নিয়ে। প্রত্যয়ী লিওঁর সামনে পুরো শক্তির দল নিয়ে আজ হয়তো নামতে পারছে না জার্মান পরাশক্তি বায়ার্ন। বুন্দেসলিগার সর্বশেষ ম্যাচে পায়ের ইনজুরিতে পড়েছেন দলের দুই সেন্টার ব্যাক ড্যানিয়েল ফন বাউতেন ও মার্টিন ডেমিচেলিস। আজকের ম্যাচে এ দুজনের খেলার সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কোঠায়।
বায়ার্ন মিউনিখের ডাচ কোচ লুইস ফন গল আর কী বলবেন! অন্তত একজন যেন আজকের ম্যাচের আগে ফিট হয়ে ওঠেন—এই প্রার্থনাই করছেন তিনি, ‘আশা করি, একজন সেন্টার ব্যাক অন্তত ফিট হয়ে উঠবে। যে ফিট থাকবে তার সঙ্গে হলগার বাডস্টুবারকে নামিয়ে দেব।’ চোট-হতাশা যেমন আছে, বায়ার্নে আছে একটি খুশির খবরও। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঝমাঠে ফিরছেন অধিনায়ক মার্কো ফন বোমেল। তবে ফন গলের আনন্দে বিষাদ ঢালতে প্রস্তুত পুয়েল। পুয়েলের কথা, ‘তারা কোয়ার্টার ফাইনালে যে দলটিকে (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) হারিয়েছে আমরা তাদের চেয়ে বেশি ভালো নই। তবে এই দল নিয়ে আমরা বড় দলকে হারাতে পারি।’
গত সপ্তাহে বায়ার্নের মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় প্রথম লেগের লড়াইয়েও দুই দলের ব্যবধানটা খুব করে চোখে পড়েছে। প্রথম লেগে বায়ার্নের জয়টা ১-০ গোলের। তবে ৩৭ মিনিটেই ১০ জনের হয়ে পড়া বায়ার্ন লিওঁকে উড়িয়েই দিয়েছিল সেই দিন।
প্রথম লেগে পিছিয়ে থাকা তো আছেই। ইতিহাস, ঐতিহ্য আর পারফরম্যান্সের দিক থেকেও পিছিয়ে লিওঁ। এ সবই জানেন ফরাসি ক্লাব লিওঁর কোচ ক্লদ পুয়েল। সবকিছু জেনেও বায়ার্নকে একটা হুমকি দিয়ে রেখেছেন তিনি—বুক চিতিয়ে লড়তে জানে লিওঁ, আর জয় যখন একান্তই প্রয়োজন তখন আমরা ঠিকই সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে জানি।
সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার ম্যাচে অন্তত একটি বিষয় নিজেদের দিকে পাচ্ছে লিওঁ—আজকের ম্যাচটি হচ্ছে লিওঁর নিজেদের মাঠে। নিজেদের মাঠে, নিজেদের দর্শকদের সামনে প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয় ক্লদ পুয়েলের দলের। তবে পরিকল্পনায় বাস্তবতার রং চড়াতে হলে আগের ম্যাচের ভুলগুলো করলে চলবে না, ম্যাচের আগে খেলোয়াড়দের এই উপদেশই দিচ্ছেন পুয়েল, ‘দলের মানসিকতায় অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা গত বুধবারের ম্যাচে বল দখলে ভালোই করেছি। তবে বল পেয়েও তা ধরে রাখতে পারিনি। নিজেদের অর্ধে বেশি সময় কাটিয়েছি। এই কৌশলটা শুদ্ধ করতে হবে আমাদের।’
লিওঁর ভাবনা যখন কৌশলে শুদ্ধতা আনা নিয়ে, বায়ার্ন ভাবছে চোট নিয়ে। প্রত্যয়ী লিওঁর সামনে পুরো শক্তির দল নিয়ে আজ হয়তো নামতে পারছে না জার্মান পরাশক্তি বায়ার্ন। বুন্দেসলিগার সর্বশেষ ম্যাচে পায়ের ইনজুরিতে পড়েছেন দলের দুই সেন্টার ব্যাক ড্যানিয়েল ফন বাউতেন ও মার্টিন ডেমিচেলিস। আজকের ম্যাচে এ দুজনের খেলার সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কোঠায়।
বায়ার্ন মিউনিখের ডাচ কোচ লুইস ফন গল আর কী বলবেন! অন্তত একজন যেন আজকের ম্যাচের আগে ফিট হয়ে ওঠেন—এই প্রার্থনাই করছেন তিনি, ‘আশা করি, একজন সেন্টার ব্যাক অন্তত ফিট হয়ে উঠবে। যে ফিট থাকবে তার সঙ্গে হলগার বাডস্টুবারকে নামিয়ে দেব।’ চোট-হতাশা যেমন আছে, বায়ার্নে আছে একটি খুশির খবরও। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঝমাঠে ফিরছেন অধিনায়ক মার্কো ফন বোমেল। তবে ফন গলের আনন্দে বিষাদ ঢালতে প্রস্তুত পুয়েল। পুয়েলের কথা, ‘তারা কোয়ার্টার ফাইনালে যে দলটিকে (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড) হারিয়েছে আমরা তাদের চেয়ে বেশি ভালো নই। তবে এই দল নিয়ে আমরা বড় দলকে হারাতে পারি।’
No comments