নেপালে মাওবাদীদের মোকাবিলায় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী
নেপালে সরকার উত্খাতের লক্ষ্যে আগামী ১ মে থেকে চূড়ান্ত যুদ্ধের ডাক দিয়েছে সে দেশের মাওবাদীরা। তাদের এই কর্মসূচি মোকাবিলায় করণীয় ঠিক করতে গতকাল সোমবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপালের বাসভবনে বৈঠক হয়েছে। এই বৈঠকে ক্ষমতাসীন ১০টি দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা বিষ্ণু রিজাল এক বিবৃতিতে জানান, বৈঠকে মাওবাদীদের পূর্বঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারের আহ্বান জানানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এরপরও যদি মাওবাদীরা আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যায়, তাহলে সে সময় দেশটির শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সরকারকে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, মাওবাদীরা হাজার হাজার তরুণকে ‘সামরিক প্রশিক্ষণ’ দিচ্ছে। আন্দোলন কর্মসূচির সময় ওই সব তরুণকে মাঠে নামাবে মাওবাদীরা। তারা আন্দোলনের নামে দেশে সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। এ ধরনের সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইউসিপিএন (মাওবাদী) যদি সহিংস পথ পরিহার করে একটি বেসামরিক পার্টি গঠন করে, তাহলে সরকার মাওবাদীদের সঙ্গে সব ধরনের আলাপ-আলোচনা করতে রাজি আছে। ক্ষমতাসীন দলগুলোর নেতারা বলেছেন, মাধব কুমার নেপালের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। যতদিন না মাওবাদীরা সহিংসতার সময় দখল করা জমি ফিরিয়ে দেয় এবং মাওবাদী গেরিলা সংগঠনটির আধাসামরিক আদলে গড়া যুববাহিনী (ইউসিএল) বিলুপ্ত ঘোষণা না করাসহ অন্যান্য শর্ত পূরণ করে। ততদিন কোনো অবস্থাতেই মাওবাদীদের হাতে দেশের ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে না।
এদিকে মাওবাদি নেতা পুষ্পকমল দহল প্রচন্ড গতকাল বর্তমান সরকারকে উত্খাতের জন্য দেশজুড়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচির প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা বিষ্ণু রিজাল এক বিবৃতিতে জানান, বৈঠকে মাওবাদীদের পূর্বঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারের আহ্বান জানানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এরপরও যদি মাওবাদীরা আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যায়, তাহলে সে সময় দেশটির শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সরকারকে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, মাওবাদীরা হাজার হাজার তরুণকে ‘সামরিক প্রশিক্ষণ’ দিচ্ছে। আন্দোলন কর্মসূচির সময় ওই সব তরুণকে মাঠে নামাবে মাওবাদীরা। তারা আন্দোলনের নামে দেশে সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। এ ধরনের সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইউসিপিএন (মাওবাদী) যদি সহিংস পথ পরিহার করে একটি বেসামরিক পার্টি গঠন করে, তাহলে সরকার মাওবাদীদের সঙ্গে সব ধরনের আলাপ-আলোচনা করতে রাজি আছে। ক্ষমতাসীন দলগুলোর নেতারা বলেছেন, মাধব কুমার নেপালের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। যতদিন না মাওবাদীরা সহিংসতার সময় দখল করা জমি ফিরিয়ে দেয় এবং মাওবাদী গেরিলা সংগঠনটির আধাসামরিক আদলে গড়া যুববাহিনী (ইউসিএল) বিলুপ্ত ঘোষণা না করাসহ অন্যান্য শর্ত পূরণ করে। ততদিন কোনো অবস্থাতেই মাওবাদীদের হাতে দেশের ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে না।
এদিকে মাওবাদি নেতা পুষ্পকমল দহল প্রচন্ড গতকাল বর্তমান সরকারকে উত্খাতের জন্য দেশজুড়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচির প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
No comments