সাঈদ আনোয়ার আবার ক্রিকেটে
কবজির মোচড়ে ফ্লিক বা নিখুঁত কভার ড্রাইভ—তাঁর আভিজাত্যপূর্ণ স্ট্রোক-প্লে এখনো রোমাঞ্চিত করে ক্রিকেট-সৌন্দর্যপিপাসুদের। ২০০৩ সালে তাঁর অবসরের পর পাকিস্তান এখনো নির্ভরযোগ্য কোনো ওপেনার না পাওয়ায় আরও বেশি করে মনে করিয়ে দেয় সাঈদ আনোয়ারকে। ছয় বছর পর ব্যাট হাতে আবারও দৃশ্যপটে ফিরছেন সাবেক এই স্টাইলিশ ব্যাটসম্যান। তবে এবার নিজে মাঠে নামবেন না, দীক্ষা দেবেন উত্তরসূরিদের। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে খুব শিগগিরই পাকিস্তানের ব্যাটিং কোচ হিসেবে দেখা যাবে ৪০ বছর বয়সী আনোয়ারকে।
টপ-অর্ডার ব্যাটিংয়ের দুর্বলতা পাকিস্তান ক্রিকেটের দীর্ঘদিনের দুশ্চিন্তা। এই রোগ সারানোর জন্য আনোয়ারকেই সবচেয়ে যোগ্য লোক মনে করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। যে দলের হয়ে দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর মাঠ মাতিয়েছেন, সেই দলের দুর্দিনে সাড়া না দিয়ে পারেননি দীর্ঘদিন ক্রিকেটের আড়ালে থাকা এই সাবেক ওপেনার। বোর্ডের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সম্প্রতি দেখা করেছেন বোর্ড সভাপতি ইজাজ বাটের সঙ্গে। আলোচনা ফলপ্রসূ হওয়ায় সন্তুষ্ট ইজাজ বাটও, ‘পিসিবি ও পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের সহায়তা করতে রাজি হওয়ায় আমরা সাঈদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত, পাকিস্তানের ক্রিকেটে সে অনেক অবদান রাখতে পারবে।’ বোর্ডসূত্র জানিয়েছে, আরও কয়েক দফা আলোচনার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
৫৫ টেস্টে ১১ সেঞ্চুরিতে সাঈদ আনোয়ারের রান ৪০৫২। তবে বর্তমানে ধর্মকর্ম নিয়ে বেশি ব্যস্ত এই ব্যাটসম্যান স্মরণীয় হয়ে আছেন ওয়ানডেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের জন্য। ২৪৭ ওয়ানডেতে ২০ সেঞ্চুরিতে তিনি করেছেন ৮৮২৪ রান। ১৯৯৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চেন্নাইয়ে তাঁর খেলা ১৪৬ বলে ১৯৪ রানের ইনিংস ওয়ানডের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস হিসেবে টিকে আছে এখনো।
টপ-অর্ডার ব্যাটিংয়ের দুর্বলতা পাকিস্তান ক্রিকেটের দীর্ঘদিনের দুশ্চিন্তা। এই রোগ সারানোর জন্য আনোয়ারকেই সবচেয়ে যোগ্য লোক মনে করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। যে দলের হয়ে দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর মাঠ মাতিয়েছেন, সেই দলের দুর্দিনে সাড়া না দিয়ে পারেননি দীর্ঘদিন ক্রিকেটের আড়ালে থাকা এই সাবেক ওপেনার। বোর্ডের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সম্প্রতি দেখা করেছেন বোর্ড সভাপতি ইজাজ বাটের সঙ্গে। আলোচনা ফলপ্রসূ হওয়ায় সন্তুষ্ট ইজাজ বাটও, ‘পিসিবি ও পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের সহায়তা করতে রাজি হওয়ায় আমরা সাঈদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত, পাকিস্তানের ক্রিকেটে সে অনেক অবদান রাখতে পারবে।’ বোর্ডসূত্র জানিয়েছে, আরও কয়েক দফা আলোচনার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
৫৫ টেস্টে ১১ সেঞ্চুরিতে সাঈদ আনোয়ারের রান ৪০৫২। তবে বর্তমানে ধর্মকর্ম নিয়ে বেশি ব্যস্ত এই ব্যাটসম্যান স্মরণীয় হয়ে আছেন ওয়ানডেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের জন্য। ২৪৭ ওয়ানডেতে ২০ সেঞ্চুরিতে তিনি করেছেন ৮৮২৪ রান। ১৯৯৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চেন্নাইয়ে তাঁর খেলা ১৪৬ বলে ১৯৪ রানের ইনিংস ওয়ানডের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস হিসেবে টিকে আছে এখনো।
No comments